রানীশংকৈল কুলিক নদী ও বর্ষা!!

সফিকুল ইসলাম শিল্পী,রানীশংকৈল প্রতিনিধিঃ

ঠাকুরগাঁও জেলার রানীশংকৈল উপজেলার
প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে লালিত কুলিক নদী  বাংলাদেশ-ভারতের একটি আন্তঃসীমান্ত নদী।কয়েক দিনে ও রাতে ভারী বর্ষনে কুলিক নদীটি বর্তমানে যৌবন ফিরে পেয়েছে।  যতদুর জানাযায়, এটি ভারতের পশ্চিমবঙ্গ এবং বাংলাদেশের উত্তরবঙ্গ দিয়ে প্রবাহিত একটি আঁকা- বাঁকা সুন্দনী ছোট নদী।
নদীটি বাংলাদেশের উত্তরাংশের ঠাকুরগাঁ   ও বালিয়াডাঙ্গী উপজেলার রায়পুর ইউনিয়নের বিল এলাকা থেকে উৎপন্ন হয়ে বাংলাদেশের হরিপুর উপজেলার বাংলাদেশ অংশে পড়েছে, প্রবাহপথে বালিয়াডাঙ্গী, রানীশংকৈল ও হরিপুর উপজেলা রয়েছে। নদীটির দৈর্ঘ্য বাংলাদেশ অংশে ৩০ কিমি এবং ভারতের অংশে ১১ কিমি।
বিভিন্ন সূত্র মতে, এ কুলিক নদীটির ভুটডাঙ্গী এলাকায় প্রস্থ ১০০ মিটার এবং সেখানে এর গভীরতা ৩০ মিটার পাওয়া যায়।রানীশংকৈল কুলিক নদী অববাহিকার আয়তন প্রায় ১৫০ বর্গকিঃমিঃ। নদীটিতে কিছু অংশে সারা বছরই পানিপ্রবাহ দেখা যায়। এপ্রিল মাসের দিকে শুকনো মৌসুমে প্রবাহ কমে যায়। এই নদীতে জোয়ার ভাটার কোন প্রভাব নেই! কিন্তু এবারের বর্ষাঋতুতে রানীশংকৈল বন্দর বড় সেতুটিতে দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে মানুষকে নদির স্রোতধারা দেখতে দেখা গেছে, এক সময়ের শুষ্ক জংলী নদিটি ভরা যৌবনরস ফিরে পেয়েছে। রানীশংকৈল বাসীর প্রাকৃতিক সৌন্দর্যসম্ভোগ হিসেবে বিশেষ ভাবে স্থান করে নেয় কুলাক নদিটি। এ এলাকার মানুষের ভালবাসার প্রধান ও প্রাকৃতিক নিদর্শন হিসেবে এ কুলিক নদিটি উল্লেখযোগ্য।

পুরোনো সংবাদ

নিবিড়-অবলোকন 5101907786882575196

অনুসরণ করুন

সর্বশেষ সংবাদ

Logo

ফেকবুক পেজ

কৃষিকথা

আপনি যা খুঁজছেন

গুগলে খুঁজুন

আর্কাইভ থেকে খুঁজুন

ক্যাটাগরি অনুযায়ী খুঁজুন

অবলোকন চ্যানেল

item