পীরগঞ্জে মোবাইলের সিম দেয়ার কথা বলে শিক্ষার্থীদের কাছে টাকা উত্তোলন
https://www.obolokon24.com/2016/10/taka.html
মামুনুর রশিদ মেরাজুল-পীরগঞ্জ (রংপুর) থেকে ঃ
রংপুর পীরগঞ্জে এক প্রধান শিক্ষক কর্তৃক মোবাইলের সিম দেয়ার কথা বলে শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে টাকা নেয়া হয়েছে। শিক্ষার্থীদের উপবৃত্তির টাকা মোবাইল ব্যাংকিংয়ে উত্তোলনে অবিভাবকদের ওই সিম দেয়ার প্রতিশ্র“তি দেয়া হয়। ঘটনাটি ঘটেছে উপজেলার বড় আলমপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে।
জানা গেছে, উপজেলা বড়আলপপুর ইউনিয়নের বড়আলমপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের মোট শিক্ষার্থী ১৯১জন। এরমধ্যে ১২৫জন শিক্ষার্থীর কাছ থেকে ১৮০টাকা করে ২২হাজার ৫’শ টাকা আদায় করেন প্রধান শিক্ষক বকুল মিয়া। পরে অবিভাবকদের চাপে পীরগঞ্জ উপজেলা সদরের রিতু পেপার হাউস’র সাথে চুক্তি করে সেখান থেকে ১২৫জন শিক্ষার্থীর অবিভাবককে মোবাইলের সিম প্রদান করেন। পঞ্চম শ্রেণীর ছাত্র হযরত আলীর সাথে কথা হলে সে জানায়-হেড স্যার সিম দেয়ার কথা বলে আমাদের কাছ থেকে ১৮০টাকা করে নিয়েছে। অবিভাবক মর্জিনা বেগম, মঞ্জিলা বেগম, আদুরী খাতুন, মাহমুদা বেগম, রুবিয়া খাতুন, শিউলী বেগম, জায়েদা খাতুন, রাবেয়া ও হালিমা অভিযোগ করে বলেন‘ ৫০ টাকায় দোকানে সিম পাওয়া যায়। সেখানে প্রধান শিক্ষক ছাত্রদের দিয়ে আমাদের কাছে চাপ দিয়ে ১৮০টাকা করে নিয়েছেন। আমাদের ছেলে-মেয়েদের যাতে লেখাপড়ার কোন ক্ষতি না হয় সে কারনে আমরা প্রধান শিক্ষকের দাবীকৃত টাকা দিয়েছি। প্রধান শিক্ষক বকুল মিয়ার সাথে কথা হলে তিনি জানান‘ সরকারী কোন নিয়ম না থাকলেও আমার স্কুলের স্বার্থে আমি টাকা নিয়ে মোবাইলের সিম দিয়েছি। সংশ্লিষ্ট ক্লাষ্টারের সহকারী শিক্ষা অফিসার সিরাজুল ইসলামের সাথে কথা হলে তিনি জানান‘ বিষয়টি আমার জানা নেই। তবে আমাদের সিমের বিপরীতে শিক্ষার্থীর কাছ থেকে টাকা নেয়ার কোন বিধান নেই। প্রধান শিক্ষক কেন এধরনের কাজ করেছে আমি বিষয়টি জেনে আপনাকে জানাবো। উপজেলা ভারপ্রাপ্ত শিক্ষা অফিসার রেজাউল করিমের সাথে কথা হলে তিনি জানান‘ বিষয়টি আমি মৌখিকভাবে শোনার পর ওই ক্লাষ্টারের সহকারী শিক্ষা অফিসার সিরাজুল ইসলামকে দেখতে বলেছি।
রংপুর পীরগঞ্জে এক প্রধান শিক্ষক কর্তৃক মোবাইলের সিম দেয়ার কথা বলে শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে টাকা নেয়া হয়েছে। শিক্ষার্থীদের উপবৃত্তির টাকা মোবাইল ব্যাংকিংয়ে উত্তোলনে অবিভাবকদের ওই সিম দেয়ার প্রতিশ্র“তি দেয়া হয়। ঘটনাটি ঘটেছে উপজেলার বড় আলমপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে।
জানা গেছে, উপজেলা বড়আলপপুর ইউনিয়নের বড়আলমপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের মোট শিক্ষার্থী ১৯১জন। এরমধ্যে ১২৫জন শিক্ষার্থীর কাছ থেকে ১৮০টাকা করে ২২হাজার ৫’শ টাকা আদায় করেন প্রধান শিক্ষক বকুল মিয়া। পরে অবিভাবকদের চাপে পীরগঞ্জ উপজেলা সদরের রিতু পেপার হাউস’র সাথে চুক্তি করে সেখান থেকে ১২৫জন শিক্ষার্থীর অবিভাবককে মোবাইলের সিম প্রদান করেন। পঞ্চম শ্রেণীর ছাত্র হযরত আলীর সাথে কথা হলে সে জানায়-হেড স্যার সিম দেয়ার কথা বলে আমাদের কাছ থেকে ১৮০টাকা করে নিয়েছে। অবিভাবক মর্জিনা বেগম, মঞ্জিলা বেগম, আদুরী খাতুন, মাহমুদা বেগম, রুবিয়া খাতুন, শিউলী বেগম, জায়েদা খাতুন, রাবেয়া ও হালিমা অভিযোগ করে বলেন‘ ৫০ টাকায় দোকানে সিম পাওয়া যায়। সেখানে প্রধান শিক্ষক ছাত্রদের দিয়ে আমাদের কাছে চাপ দিয়ে ১৮০টাকা করে নিয়েছেন। আমাদের ছেলে-মেয়েদের যাতে লেখাপড়ার কোন ক্ষতি না হয় সে কারনে আমরা প্রধান শিক্ষকের দাবীকৃত টাকা দিয়েছি। প্রধান শিক্ষক বকুল মিয়ার সাথে কথা হলে তিনি জানান‘ সরকারী কোন নিয়ম না থাকলেও আমার স্কুলের স্বার্থে আমি টাকা নিয়ে মোবাইলের সিম দিয়েছি। সংশ্লিষ্ট ক্লাষ্টারের সহকারী শিক্ষা অফিসার সিরাজুল ইসলামের সাথে কথা হলে তিনি জানান‘ বিষয়টি আমার জানা নেই। তবে আমাদের সিমের বিপরীতে শিক্ষার্থীর কাছ থেকে টাকা নেয়ার কোন বিধান নেই। প্রধান শিক্ষক কেন এধরনের কাজ করেছে আমি বিষয়টি জেনে আপনাকে জানাবো। উপজেলা ভারপ্রাপ্ত শিক্ষা অফিসার রেজাউল করিমের সাথে কথা হলে তিনি জানান‘ বিষয়টি আমি মৌখিকভাবে শোনার পর ওই ক্লাষ্টারের সহকারী শিক্ষা অফিসার সিরাজুল ইসলামকে দেখতে বলেছি।