ঘুষের টাকা ফেরত দিয়ে রক্ষা! আনসার ও ভিডিপির কর্মকর্তা অবরুদ্ধ
https://www.obolokon24.com/2016/10/rangpur_62.html
মামুনুররশিদ মেরাজুল -
পীরগঞ্জ উপজেলার আনসার ও ভিডিপির কর্মকর্তা মহিউল ইসলাম উৎকোচ নেয়ায় তাকে অবরুদ্ধ করে রাখা হয়েছে। পরে উৎকোচের টাকা ফেরত দিয়ে ওই কর্মকর্তা রক্ষা পেয়েছে। শুক্রবার বাদ জ্ম্মুা উপজেলা আনসার ও ভিডিপি কার্যালয়ে ঘটনাটি ঘটেছে। ওই ঘটনায় ইউএনও’র কাছে লিখিত অভিযোগ করা হয়েছে।
অভিযোগে জানা গেছে, আসন্ন দুর্গাপুঁজায় মন্দিরের নিরাপত্তা রক্ষায় উপজেলার ৮৫ টি মন্দিরে মোট ৫১৬ জন আনসার ভিডিপি’র সদস্যকে নিয়োগ দেয়া হয়। ওই নিয়োগ দেয়ার আগেই আনসার ও ভিডিপির কর্মকর্তা, ইউনিয়ন দলপতি এবং দালালরা প্রতিজনে কমপক্ষে ৫’শ টাকা করে উ॥কোচ নেয়। এভাবে প্রায় আড়াই লাখ টাকা উৎকোচ নেয়া হয়েছে। গতকাল নিয়োগ বঞ্চিত অর্ধশতাধিক আনসার সদস্য উপজেলা আনসার ও ভিডিপি’র কর্মকর্তাকে তার কার্যালয়ে অবরুদ্ধ করে। পরে পরিস্থিতি শান্ত করতে উপস্থিত প্রত্যেকেই ৫’শত করে টাকা ফেরত দেয়া হয়েছে। এ ব্যাপারে ইউএনও’র কাছে লিখিত অভিযোগ করেছেন উপজেলার ফতেপুরের শফিউর রহমান, কোরেশা বেগম, আনোয়ারা বেগম, ফারুক মিয়া, মিজানুর রহমান, ধনশালার খাদিজা, হিলির শাহানাজ, আরিজপুরের জালাল মিয়া। ইউএনও কমল কুমার ঘোষ বলেন- অফিসের বাইরে ছিলাম। তা অভিযোগ পাইনি। বিষয়টি শুনেছি। আনসার ও ভিডিপি কর্মকর্তা মহিউল ইসলাম বলেন, আমি অবরুদ্ধ নই। কেউ যদি টাকা লেনদেন করে থাকে, সেটা তাদের বিষয়। আমি কারো টাকা নেইনি।
পীরগঞ্জ উপজেলার আনসার ও ভিডিপির কর্মকর্তা মহিউল ইসলাম উৎকোচ নেয়ায় তাকে অবরুদ্ধ করে রাখা হয়েছে। পরে উৎকোচের টাকা ফেরত দিয়ে ওই কর্মকর্তা রক্ষা পেয়েছে। শুক্রবার বাদ জ্ম্মুা উপজেলা আনসার ও ভিডিপি কার্যালয়ে ঘটনাটি ঘটেছে। ওই ঘটনায় ইউএনও’র কাছে লিখিত অভিযোগ করা হয়েছে।
অভিযোগে জানা গেছে, আসন্ন দুর্গাপুঁজায় মন্দিরের নিরাপত্তা রক্ষায় উপজেলার ৮৫ টি মন্দিরে মোট ৫১৬ জন আনসার ভিডিপি’র সদস্যকে নিয়োগ দেয়া হয়। ওই নিয়োগ দেয়ার আগেই আনসার ও ভিডিপির কর্মকর্তা, ইউনিয়ন দলপতি এবং দালালরা প্রতিজনে কমপক্ষে ৫’শ টাকা করে উ॥কোচ নেয়। এভাবে প্রায় আড়াই লাখ টাকা উৎকোচ নেয়া হয়েছে। গতকাল নিয়োগ বঞ্চিত অর্ধশতাধিক আনসার সদস্য উপজেলা আনসার ও ভিডিপি’র কর্মকর্তাকে তার কার্যালয়ে অবরুদ্ধ করে। পরে পরিস্থিতি শান্ত করতে উপস্থিত প্রত্যেকেই ৫’শত করে টাকা ফেরত দেয়া হয়েছে। এ ব্যাপারে ইউএনও’র কাছে লিখিত অভিযোগ করেছেন উপজেলার ফতেপুরের শফিউর রহমান, কোরেশা বেগম, আনোয়ারা বেগম, ফারুক মিয়া, মিজানুর রহমান, ধনশালার খাদিজা, হিলির শাহানাজ, আরিজপুরের জালাল মিয়া। ইউএনও কমল কুমার ঘোষ বলেন- অফিসের বাইরে ছিলাম। তা অভিযোগ পাইনি। বিষয়টি শুনেছি। আনসার ও ভিডিপি কর্মকর্তা মহিউল ইসলাম বলেন, আমি অবরুদ্ধ নই। কেউ যদি টাকা লেনদেন করে থাকে, সেটা তাদের বিষয়। আমি কারো টাকা নেইনি।