রংপুর টেকনিক্যাল স্কুল এন্ড কলেজের নৈশ্য প্রহরীর যখন ক্যাশ সরকারের দায়িত্বে
https://www.obolokon24.com/2016/10/rangpur_2.html
হাজী মারুফ
রংপুর টেকনিক্যাল স্কুল এন্ড কলেজর অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে অনিয়মের অভিযোগ উঠেছে । অপর দিকে, নৈশ্য প্রহরীকে দিয়ে ক্যাশ সরকারে কাজ করায় চরম চাপা উত্তেজনা বিরাজ করেছে ।
জানা গেছে ২৩-৪-১৯৯৪ সালে নৈশ্য প্রহরী হিসাবে চাকুরীতে যোগদান করেন সিরাজুল ইসলাম । বর্তমান প্রকৌশলী অধক্ষ্য আনোয়ার হোসেন তার নিজের ইচ্ছায় ক্যাশ সরকারের দায়িত্ব পালন করাচ্ছেন সিরাজুল ইসলামকে দিয়ে । এদিকে, সরজমিনে গেলে সিরাজুল ইসলাম বলেন যে, আমার চাকুরী নৈশপ্রহরী পদের কিন্তু উর্দ্ধতন কর্মকর্তা আমাকে ক্যাশ সরকারের দায়িত্ব দিলে আমি কি করব? এদিকে অফিস সহায়ক রফিকুল ইসলামকে দিয়ে নৈশ্য প্রহরীর দায়িত্ব পালন করান হচ্ছে । বিভিন্ন অজুহাত দেখিয়ে একের পর এক কৈয়ফত তলবের চিঠি দিয়ে তাকে নানা হয়রানি করা হচ্ছে। ফলে এ নিয়ে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানটিতে চলছে নানা গুঞ্জন। অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে গুরুতর অভিযোগ হচ্ছে তিনি দায়িত্ব পালনের পর থেকে নানাভাবে সরকারি টাকা তসরুফ করছেন। স্কীল প্রজেক্টের টাকা শিক্ষার্থীদের ঠিক মত না দিয়ে কৌশলে হাতিয়ে নিয়েছেন। ছয় মাসের এই স্কীল প্রজেক্ট ইলেকট্রিক্যাল সর্ট কোর্সে জন প্রতি শিক্ষার্থীকে ছয় হাজার টাকা করে বরাদ্দ থাকলেও সেখানে জনপ্রতি দেওয়া হয়েছে ২হাজার ৫শত টাকা করে।বাকি টাকা পরবর্তীতে দেওয়া হবে বলে জানা যায়। আরও জানা যায় তিনি তার নিজ জেলায় বগুড়ায় জামাতে ইসলামীর গুপ্তরোকন পদে রয়েছেন। বিভিন্ন সময়ে তিনি বিভিন্ন ভাবে শিক্ষার্থীদের মানসিকভাবে নির্যাতন করে থাকেন। এ ব্যাপারে অধ্যক্ষ আনোয়ার হেসেনের সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি জানান,আমি মুক্তিযুদ্ধের স্বপক্ষের লোক আমার বিরুদ্ধে এটা চক্রান্ত । একটি পক্ষ এটা আমার বিরুদ্ধে রটাচ্ছেন।
রংপুর টেকনিক্যাল স্কুল এন্ড কলেজর অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে অনিয়মের অভিযোগ উঠেছে । অপর দিকে, নৈশ্য প্রহরীকে দিয়ে ক্যাশ সরকারে কাজ করায় চরম চাপা উত্তেজনা বিরাজ করেছে ।
জানা গেছে ২৩-৪-১৯৯৪ সালে নৈশ্য প্রহরী হিসাবে চাকুরীতে যোগদান করেন সিরাজুল ইসলাম । বর্তমান প্রকৌশলী অধক্ষ্য আনোয়ার হোসেন তার নিজের ইচ্ছায় ক্যাশ সরকারের দায়িত্ব পালন করাচ্ছেন সিরাজুল ইসলামকে দিয়ে । এদিকে, সরজমিনে গেলে সিরাজুল ইসলাম বলেন যে, আমার চাকুরী নৈশপ্রহরী পদের কিন্তু উর্দ্ধতন কর্মকর্তা আমাকে ক্যাশ সরকারের দায়িত্ব দিলে আমি কি করব? এদিকে অফিস সহায়ক রফিকুল ইসলামকে দিয়ে নৈশ্য প্রহরীর দায়িত্ব পালন করান হচ্ছে । বিভিন্ন অজুহাত দেখিয়ে একের পর এক কৈয়ফত তলবের চিঠি দিয়ে তাকে নানা হয়রানি করা হচ্ছে। ফলে এ নিয়ে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানটিতে চলছে নানা গুঞ্জন। অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে গুরুতর অভিযোগ হচ্ছে তিনি দায়িত্ব পালনের পর থেকে নানাভাবে সরকারি টাকা তসরুফ করছেন। স্কীল প্রজেক্টের টাকা শিক্ষার্থীদের ঠিক মত না দিয়ে কৌশলে হাতিয়ে নিয়েছেন। ছয় মাসের এই স্কীল প্রজেক্ট ইলেকট্রিক্যাল সর্ট কোর্সে জন প্রতি শিক্ষার্থীকে ছয় হাজার টাকা করে বরাদ্দ থাকলেও সেখানে জনপ্রতি দেওয়া হয়েছে ২হাজার ৫শত টাকা করে।বাকি টাকা পরবর্তীতে দেওয়া হবে বলে জানা যায়। আরও জানা যায় তিনি তার নিজ জেলায় বগুড়ায় জামাতে ইসলামীর গুপ্তরোকন পদে রয়েছেন। বিভিন্ন সময়ে তিনি বিভিন্ন ভাবে শিক্ষার্থীদের মানসিকভাবে নির্যাতন করে থাকেন। এ ব্যাপারে অধ্যক্ষ আনোয়ার হেসেনের সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি জানান,আমি মুক্তিযুদ্ধের স্বপক্ষের লোক আমার বিরুদ্ধে এটা চক্রান্ত । একটি পক্ষ এটা আমার বিরুদ্ধে রটাচ্ছেন।