ডিমলায় জাল আইডি কার্ড ব্যবহার করে চাচার নামে ভাতিজার বিয়ে।
https://www.obolokon24.com/2016/10/dimla_6.html
জাহাঙ্গীর আলম রেজা,ডিমলা প্রতিনিধিঃ
জাল আইডি কার্ড ব্যবহার করে বিয়ের কাবিন নামায় চাচার নামে ভাতিজার বিয়ে।আলোচিত ঘটনাটি ঘটেছে নীলফামারীর ডিমলায় । এ ঘটনায় তোলপাড় শুরু হয়েছে এলাকায়। বালাপাড়া ইউনিয়নের উত্তর সুন্দরখাতা গ্রামের আবু বক্কর সিদ্দিকের পুত্র মনোয়ার হোসেন চাচা রফিকুল ইসলামের জাল কাগজ তৈরি করে একটি ইন্সুরেন্স কোম্পনিতে চাকুরী করে আসছিল। পপুলার ইন্সুরেন্স কোম্পানীর নোয়াখালি সদরে মাঠকর্মী হিসেবে কর্মরত ছিল মনোয়ার হোসেন কিন্তু সেখানে চাকরী করে রফিকুল ইসলাম নামে। মনোয়ার হোসেন সুকৌশলে রফিকুল ইসলামের জাতীয়পরিচয় পত্র (৭৩১১২১৩১৭১১২৬) ছবি পরিবর্তন করে এ জালিয়াতি করেন। সেখানে চাকরীর সুবাধে নোয়াখালী জেলার সেনবাগ উপজেলার বৈদ্যবাড়ী গ্রামের ওমর ফারুকের স্ত্রী খোদেজা বেগম (এক সন্তানের জননী) কে রফিকুল ইসলাম নামে গত ১ বছর আগে ৮লাখ টাকা দেনমোহরে বিয়ে করেন। মনোয়ার হোসেন উত্ত সুন্দর খাতা গ্রামের আবু বক্কর সিদ্দিকের পুত্র। যা জাতীয় পরিচয় পত্র নাম্বার(৫৭১৪৭১০৪২২৮৪০)। বিয়ের পর খোদেজাকে বিভিন্নভাবে নির্যাতনের কারনে ডিমলা থানায় খোদেজা বেগম অভিযোগ দেয় রফিকুল ইসলামের বিরুদ্ধে। পুলিশ ঘটনাটিতে তদন্তে গেলে সকল জালিয়াতির ঘটনা ফাঁস হয়ে যায়। রফিকুল ইসলাম ঘটনাটি জানতে পেয়ে বুধবার রাতে ডিমলা থানার অভিযোগ দায়ের করেন। রফিকুল ইসলাম বলেন, প্রতারক মনোয়ার আমার প্রতিবেশি ভাতিজা, সে আমার জাতীয় পরিচয় পত্রে আমার ছবি পবির্তন করে ও আমার সনদপত্র জাল করে নোয়াখালিতে চাকুরী সুবাধে খোদেজা বেগমকে বিয়ে করে আমার না ব্যবহার নামে। মনোয়ার হোসেনের বিরুদ্ধে থানায় অভিযোগ দেয়া হয়েছে। সেই সাথে মনোয়ারের জাল জাতীয় পরিচয়পত্র ও আসল পরিচয়পত্র দেয়া হয়েছে। এ ব্যাপারে মনোয়ার হোসেনের সাথে মোবাইল ফোনে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, আমার বয়স বেশি থাকার কারনে প্রতিবেশি চাচা রফিকুল ইসলামের জাতীয় পরিচয়পত্রে ছবি পরিবর্তন করে বেসরকারী এনজিওতে চাকুরী করি। সেখানে চাকুরীর সুবাধে খোদেজাকে বিয়ে করি। বিষয়টি অপরাধ কিনা জানতে চাইলে বলে এটা আমাদের পারিবারিক ভুল বুঝাবুঝি। এ ব্যাপারে খোদেজা বেগম মোবাইল ফোনে বলেন, আমাকে মিথ্যা নামে প্রতারক মনোয়ার রফিকুল নামে বিয়ে করেছে। বিষয়টি থানায় অভিযোগ দিলে ঘটনার রহস্য বেরিয়ে এসেছে। এখন মনোয়ার আমাকে নির্যাতন করবে না মর্মে গ্রাম্য শালিশ করেছে। শালিশে কারা ছিল কিছুই বলতে পারেনি। এ ব্যাপারে ডিমলা থানার ওসি মোয়াজ্জেম হোসেন বলেন, বিষয়টি তদন্তাধীন রয়েছে। তদন্ত শেষে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে।
জাল আইডি কার্ড ব্যবহার করে বিয়ের কাবিন নামায় চাচার নামে ভাতিজার বিয়ে।আলোচিত ঘটনাটি ঘটেছে নীলফামারীর ডিমলায় । এ ঘটনায় তোলপাড় শুরু হয়েছে এলাকায়। বালাপাড়া ইউনিয়নের উত্তর সুন্দরখাতা গ্রামের আবু বক্কর সিদ্দিকের পুত্র মনোয়ার হোসেন চাচা রফিকুল ইসলামের জাল কাগজ তৈরি করে একটি ইন্সুরেন্স কোম্পনিতে চাকুরী করে আসছিল। পপুলার ইন্সুরেন্স কোম্পানীর নোয়াখালি সদরে মাঠকর্মী হিসেবে কর্মরত ছিল মনোয়ার হোসেন কিন্তু সেখানে চাকরী করে রফিকুল ইসলাম নামে। মনোয়ার হোসেন সুকৌশলে রফিকুল ইসলামের জাতীয়পরিচয় পত্র (৭৩১১২১৩১৭১১২৬) ছবি পরিবর্তন করে এ জালিয়াতি করেন। সেখানে চাকরীর সুবাধে নোয়াখালী জেলার সেনবাগ উপজেলার বৈদ্যবাড়ী গ্রামের ওমর ফারুকের স্ত্রী খোদেজা বেগম (এক সন্তানের জননী) কে রফিকুল ইসলাম নামে গত ১ বছর আগে ৮লাখ টাকা দেনমোহরে বিয়ে করেন। মনোয়ার হোসেন উত্ত সুন্দর খাতা গ্রামের আবু বক্কর সিদ্দিকের পুত্র। যা জাতীয় পরিচয় পত্র নাম্বার(৫৭১৪৭১০৪২২৮৪০)। বিয়ের পর খোদেজাকে বিভিন্নভাবে নির্যাতনের কারনে ডিমলা থানায় খোদেজা বেগম অভিযোগ দেয় রফিকুল ইসলামের বিরুদ্ধে। পুলিশ ঘটনাটিতে তদন্তে গেলে সকল জালিয়াতির ঘটনা ফাঁস হয়ে যায়। রফিকুল ইসলাম ঘটনাটি জানতে পেয়ে বুধবার রাতে ডিমলা থানার অভিযোগ দায়ের করেন। রফিকুল ইসলাম বলেন, প্রতারক মনোয়ার আমার প্রতিবেশি ভাতিজা, সে আমার জাতীয় পরিচয় পত্রে আমার ছবি পবির্তন করে ও আমার সনদপত্র জাল করে নোয়াখালিতে চাকুরী সুবাধে খোদেজা বেগমকে বিয়ে করে আমার না ব্যবহার নামে। মনোয়ার হোসেনের বিরুদ্ধে থানায় অভিযোগ দেয়া হয়েছে। সেই সাথে মনোয়ারের জাল জাতীয় পরিচয়পত্র ও আসল পরিচয়পত্র দেয়া হয়েছে। এ ব্যাপারে মনোয়ার হোসেনের সাথে মোবাইল ফোনে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, আমার বয়স বেশি থাকার কারনে প্রতিবেশি চাচা রফিকুল ইসলামের জাতীয় পরিচয়পত্রে ছবি পরিবর্তন করে বেসরকারী এনজিওতে চাকুরী করি। সেখানে চাকুরীর সুবাধে খোদেজাকে বিয়ে করি। বিষয়টি অপরাধ কিনা জানতে চাইলে বলে এটা আমাদের পারিবারিক ভুল বুঝাবুঝি। এ ব্যাপারে খোদেজা বেগম মোবাইল ফোনে বলেন, আমাকে মিথ্যা নামে প্রতারক মনোয়ার রফিকুল নামে বিয়ে করেছে। বিষয়টি থানায় অভিযোগ দিলে ঘটনার রহস্য বেরিয়ে এসেছে। এখন মনোয়ার আমাকে নির্যাতন করবে না মর্মে গ্রাম্য শালিশ করেছে। শালিশে কারা ছিল কিছুই বলতে পারেনি। এ ব্যাপারে ডিমলা থানার ওসি মোয়াজ্জেম হোসেন বলেন, বিষয়টি তদন্তাধীন রয়েছে। তদন্ত শেষে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে।