আগাম আমন ধানের গন্ধে, ডিমলার কৃষক আনন্দে।
https://www.obolokon24.com/2016/10/dimla_5.html
জাহাঙ্গীর আলম রেজা,ডিমলা নীলফামারী প্রতিনিধি:
নীলফামারী জেলার ডিমলা উপজেলার সদর উপজেলা সহ উপজেলার ৫টি ইউনিয়নের আগাম জাতের আমন ধান চাষ করেছেন কৃষকেরা।
ইতি মধ্যে এসব আগাম আমন ধান কাঁটাও শুরু হয়েছে। আর এ সব আগাম জাতের আমন ধান চাষ করে কৃষকদের উৎসাহ ও মনোবল দৃঢ় হয়েছে। আগে উত্তর অঞ্চলের আশ্বিন-কার্তিক মাস এলে অভাব অনটন হতো ,এখন আর সেসব সমস্যা নেই। আগাম জাতের আমন ধান লাল তীর চাষ করেছেন ৮ বিঘা জমিতে ছাতনাই বালাপাড়া গ্রামের কৃষক মহিকুল ইসলাম। তিনি জানান স্বল্প সার ও কৃটনাশক এবং মটর দ্বারা সেচ দিয়ে এ ধান উৎপাদন করেছেন, এতে তার খরচের পরিমান খুবই কম। তিনি বলেন একরে ৬-৭ হাজার টাকা খরচ হয়েছে এবং একর প্রতি ৩৫-৪০ মন ধান ফলবে বলে তিনি আশা করেন। সেই হিসাবে বর্তমান বাজার মূল্যে ৬০০/- প্রতিমন ধান বিক্রি হবে ৬০ হাজার টাকা। খরচ বাদ দিয়ে ৪০ হাজার টাকা আয় হবে বলে তিনি জানান।
বালাপাড়া ইউনিয়নের মহিকুলের মত অনেক কৃষক আগাম জাতের আমন ধান রোপন করেছেন। গত কয়েক দিনে চালের মূল্য বারাতে সাধারন মানুষের শঙ্কার সৃষ্টি হয়। সেটা আর এগোতে পারবেনা বলে সকলেই ভাবছেন।
বৃহত্তর রংপুর অঞ্চলের ১৬ হাজার ৫৩ হেক্টর জমিতে এ আগাম জাতের আমন ধান চাষ করা হয়েছে বলে কৃষি সম্প্রসারন অধিদপ্তর রংপুর সুত্রে জানা গেছে।
এ আগাম জাতের হাইব্রীড আমন ধান যে কৃষক একবার চাষ করেছেন তিনি পূনরায় সে ধান আবারও চাষ করবেন বলে আশা প্রকাশ করেছেন।
এ ধান চাষ করার কারনে মঙ্গা বা অনটন দূর করতে একটি সহায়ক শক্তি বলে কৃষকরা জানান।
নীলফামারী জেলার ডিমলা উপজেলার সদর উপজেলা সহ উপজেলার ৫টি ইউনিয়নের আগাম জাতের আমন ধান চাষ করেছেন কৃষকেরা।
ইতি মধ্যে এসব আগাম আমন ধান কাঁটাও শুরু হয়েছে। আর এ সব আগাম জাতের আমন ধান চাষ করে কৃষকদের উৎসাহ ও মনোবল দৃঢ় হয়েছে। আগে উত্তর অঞ্চলের আশ্বিন-কার্তিক মাস এলে অভাব অনটন হতো ,এখন আর সেসব সমস্যা নেই। আগাম জাতের আমন ধান লাল তীর চাষ করেছেন ৮ বিঘা জমিতে ছাতনাই বালাপাড়া গ্রামের কৃষক মহিকুল ইসলাম। তিনি জানান স্বল্প সার ও কৃটনাশক এবং মটর দ্বারা সেচ দিয়ে এ ধান উৎপাদন করেছেন, এতে তার খরচের পরিমান খুবই কম। তিনি বলেন একরে ৬-৭ হাজার টাকা খরচ হয়েছে এবং একর প্রতি ৩৫-৪০ মন ধান ফলবে বলে তিনি আশা করেন। সেই হিসাবে বর্তমান বাজার মূল্যে ৬০০/- প্রতিমন ধান বিক্রি হবে ৬০ হাজার টাকা। খরচ বাদ দিয়ে ৪০ হাজার টাকা আয় হবে বলে তিনি জানান।
বালাপাড়া ইউনিয়নের মহিকুলের মত অনেক কৃষক আগাম জাতের আমন ধান রোপন করেছেন। গত কয়েক দিনে চালের মূল্য বারাতে সাধারন মানুষের শঙ্কার সৃষ্টি হয়। সেটা আর এগোতে পারবেনা বলে সকলেই ভাবছেন।
বৃহত্তর রংপুর অঞ্চলের ১৬ হাজার ৫৩ হেক্টর জমিতে এ আগাম জাতের আমন ধান চাষ করা হয়েছে বলে কৃষি সম্প্রসারন অধিদপ্তর রংপুর সুত্রে জানা গেছে।
এ আগাম জাতের হাইব্রীড আমন ধান যে কৃষক একবার চাষ করেছেন তিনি পূনরায় সে ধান আবারও চাষ করবেন বলে আশা প্রকাশ করেছেন।
এ ধান চাষ করার কারনে মঙ্গা বা অনটন দূর করতে একটি সহায়ক শক্তি বলে কৃষকরা জানান।