নীলফামারীতে নকল সার কারখানা মালিকের জরিমানা
https://www.obolokon24.com/2016/08/nilphamari_17.html
ইনজামাম-উল-হক নির্ণয়,নীলফামারী ১৬ আগষ্ট॥
নকল সার তৈরির দায়ে কারখানার মালিক মামুনুর রহমানকে এক লাখ টাকা জরিমানা ও অনাদায়ের এক মাসের কারাদন্ড দিয়েছেন ভ্রাম্যমান আদালত। তিনি ডোমার উপজেলার সোনারায় ইউনিয়নের জামিরবাড়ি চাকধাপাড়া গ্রামের এজাজুল হকের ছেলে। আজ মঙ্গলবার দুপুরে জেলা প্রশাসন কার্যালয়ের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট যোবায়ের হোসেন নেতৃত্বে ভ্রাম্যমান আদালত নীলফামারী জেলা শহরের কালীতলা নামক স্থানে অভিযান চালিয়ে এই রায় প্রদান করে।
অভিযোগ মতে ওই সার কারখানার কোন বৈধ অনুমতি নেই। বিভিন্ন কোম্পানীর নামে চীনা পাউডারের সাথে মাটি, বালি, পাথরকুচি ও বিভিন্ন রঙ মিশিয়ে চতচতে আকর্ষনীয় মোড়কে জিপসার, জিঙ্ক, অ্যাবোন, সয়োবিট ডায়জিসনসহ প্রায় ১৪ প্রকারের নকল সার কীটনাশক ও বালাই নাশক উদ্ধার করা হয়। যা দীর্ঘদিন ধরে গোপনে বাজারজাত করে আসছিল। এ সময় বিপুল পরিমাণ প্যাকেটজাতকৃত বিষ-কীটনাশক-ভেজাল সার ও কাঁচামাল ধ্বংস এবং বিভিন্ন কোম্পানীর মোড়ক ও যন্ত্রচালিত মেশিন জব্দ করা হয়। এ সময় ভ্রাম্যমান আদালত কারখানার মালিককে এক লাখ টাকা জরিমানা এবং জরিমানা অনাদায়ে ১ (এক) মাসের বিনাশ্রম কারাদন্ড প্রদান করেন। জরিমানার টাকা তাৎক্ষণিকভাবে পরিশোধ করে মালিকপক্ষ। ফলে এক মাসের সাজা ভোগ হতে রক্ষা পায়। ভ্রাম্যমান আদালত পরিচালনার সময় উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কেরামত আলী ও সদর থানার এসআই আসাদুজ্জামান আসাদ সহ পুলিশের একটি টিম উপস্থিত ছিল।
এলাকাবাসীর অভিযোগ দেশ কয়েল কারখানার আড়ালে ওই নকল সারের ব্যবসা চালানো হচ্ছে। কারখানায় সংরক্ষিত মালামালের আংশিক উদ্ধার করে ধ্বংস করা হলেও অধিকাংশ মালামাল মালিকের জিম্মায় রাখা হয়েছে। তারা এসব মালামাল অন্যত্র সরিয়ে সেখানে আবারও নকল সারের ব্যবসা করতে পারেন। তারা এলাকার সাধারন কৃষককে এ ভাবে প্রতারনা করে কোটি কোটি টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে। এলাকাবাসী ওই ভেজাল সার কারখানাটি
স্থানী ভাবে বন্ধ করার দাবি করেছে।
তবে ভেজার নকল সার কারখানার ভাড়ার স্থানে থাকা দেশ কয়েল ফ্যাক্টরীর মালিক হাফিজুর রহমান বলেন আমার ছোট ভাই রফিকুল ইসলামের জায়গা ভাড়া নিয়ে মামুনুর রহমান ওই কারখানা গড়ে তুলেছে। কয়েল ফ্যাক্টারীর সাথে এর কোন স¤পর্ক নেই।
এ ব্যাপারে ওই সার কারখানার মালিক মামুনুর রহমান গনমাধ্যম কর্মীদের বলেন, আমি ভাড়ায় একটি ঘরে ওই সার তৈরির কারখানা গড়ে তুলেছিলাম। আমি ভুল করেছি, আদালতে ক্ষমা প্রার্থনা করেছি।
এ ব্যাপারে ভ্রাম্যমাণ আদালতের বিচারক ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট যোবায়ের হোসেন বলেন, সেখানে অভিযান চালিয়ে নকল সার তৈরির ওই কারখানার মালিক মামুনুর রহমানকে এক লাখ টাকা জরিমানা ও অনাদায়ে এক মাসের কারাদণ্ড প্রদান করা হয়েছে। জরিমানার টাকা জমা দেওয়ায় তাকে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে। কারখানা থেকে উদ্ধার করা মালামাল ধ্বংস করা হয়েছে।
নকল সার তৈরির দায়ে কারখানার মালিক মামুনুর রহমানকে এক লাখ টাকা জরিমানা ও অনাদায়ের এক মাসের কারাদন্ড দিয়েছেন ভ্রাম্যমান আদালত। তিনি ডোমার উপজেলার সোনারায় ইউনিয়নের জামিরবাড়ি চাকধাপাড়া গ্রামের এজাজুল হকের ছেলে। আজ মঙ্গলবার দুপুরে জেলা প্রশাসন কার্যালয়ের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট যোবায়ের হোসেন নেতৃত্বে ভ্রাম্যমান আদালত নীলফামারী জেলা শহরের কালীতলা নামক স্থানে অভিযান চালিয়ে এই রায় প্রদান করে।
অভিযোগ মতে ওই সার কারখানার কোন বৈধ অনুমতি নেই। বিভিন্ন কোম্পানীর নামে চীনা পাউডারের সাথে মাটি, বালি, পাথরকুচি ও বিভিন্ন রঙ মিশিয়ে চতচতে আকর্ষনীয় মোড়কে জিপসার, জিঙ্ক, অ্যাবোন, সয়োবিট ডায়জিসনসহ প্রায় ১৪ প্রকারের নকল সার কীটনাশক ও বালাই নাশক উদ্ধার করা হয়। যা দীর্ঘদিন ধরে গোপনে বাজারজাত করে আসছিল। এ সময় বিপুল পরিমাণ প্যাকেটজাতকৃত বিষ-কীটনাশক-ভেজাল সার ও কাঁচামাল ধ্বংস এবং বিভিন্ন কোম্পানীর মোড়ক ও যন্ত্রচালিত মেশিন জব্দ করা হয়। এ সময় ভ্রাম্যমান আদালত কারখানার মালিককে এক লাখ টাকা জরিমানা এবং জরিমানা অনাদায়ে ১ (এক) মাসের বিনাশ্রম কারাদন্ড প্রদান করেন। জরিমানার টাকা তাৎক্ষণিকভাবে পরিশোধ করে মালিকপক্ষ। ফলে এক মাসের সাজা ভোগ হতে রক্ষা পায়। ভ্রাম্যমান আদালত পরিচালনার সময় উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কেরামত আলী ও সদর থানার এসআই আসাদুজ্জামান আসাদ সহ পুলিশের একটি টিম উপস্থিত ছিল।
এলাকাবাসীর অভিযোগ দেশ কয়েল কারখানার আড়ালে ওই নকল সারের ব্যবসা চালানো হচ্ছে। কারখানায় সংরক্ষিত মালামালের আংশিক উদ্ধার করে ধ্বংস করা হলেও অধিকাংশ মালামাল মালিকের জিম্মায় রাখা হয়েছে। তারা এসব মালামাল অন্যত্র সরিয়ে সেখানে আবারও নকল সারের ব্যবসা করতে পারেন। তারা এলাকার সাধারন কৃষককে এ ভাবে প্রতারনা করে কোটি কোটি টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে। এলাকাবাসী ওই ভেজাল সার কারখানাটি
স্থানী ভাবে বন্ধ করার দাবি করেছে।
তবে ভেজার নকল সার কারখানার ভাড়ার স্থানে থাকা দেশ কয়েল ফ্যাক্টরীর মালিক হাফিজুর রহমান বলেন আমার ছোট ভাই রফিকুল ইসলামের জায়গা ভাড়া নিয়ে মামুনুর রহমান ওই কারখানা গড়ে তুলেছে। কয়েল ফ্যাক্টারীর সাথে এর কোন স¤পর্ক নেই।
এ ব্যাপারে ওই সার কারখানার মালিক মামুনুর রহমান গনমাধ্যম কর্মীদের বলেন, আমি ভাড়ায় একটি ঘরে ওই সার তৈরির কারখানা গড়ে তুলেছিলাম। আমি ভুল করেছি, আদালতে ক্ষমা প্রার্থনা করেছি।
এ ব্যাপারে ভ্রাম্যমাণ আদালতের বিচারক ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট যোবায়ের হোসেন বলেন, সেখানে অভিযান চালিয়ে নকল সার তৈরির ওই কারখানার মালিক মামুনুর রহমানকে এক লাখ টাকা জরিমানা ও অনাদায়ে এক মাসের কারাদণ্ড প্রদান করা হয়েছে। জরিমানার টাকা জমা দেওয়ায় তাকে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে। কারখানা থেকে উদ্ধার করা মালামাল ধ্বংস করা হয়েছে।