জলঢাকায় বিএনপি নেতা কমেটের জাতীয় শোক দিবসের কর্মসুচিতে অংশ গ্রহন
https://www.obolokon24.com/2016/08/jaldhaka_57.html
বিশেষ প্রতিনিধি ১৫ আগষ্ট॥
আজ সোমবার ১৫ আগষ্ট/২০১৬ ইং। রাষ্ট্রীয়ভাবে যথাযোগ্য মর্যাদা ও ভাবগাম্ভীর্যে পালিত হচ্ছে জাতির পিতার ৪১ তম শাহাদাতবার্ষিকী। দিবসটির মর্মবেদনায় নীলফামারীর জলঢাকা উপজেলা বিএনপির সভাপতি ও জলঢাকা পৌর মেয়র ফাহমিদ ফয়সাল কমেট চৌধুরী রাজনৈতিক ভেদাভেদ ভুলে শোক দিবসের অনুষ্ঠানের অংশ গ্রহন করেছেন।
তিনি জলঢাকা উপজেলা প্রশাসন ও স্থানীয় সংসদ সদস্য অধ্যাপক গোলাম মোস্তফা ,আওয়ামী লীগ ও তার সকল অঙ্গসংগঠন ও উপজেলা প্রশাসনের সাথে এক কাতারে গিয়ে মিলিত হয়ে শোক র্যালী ও আলোচনা সভায় অংশ নেন।
১৯৭৫ সালের এইদিন অতিপ্রত্যুষে ঘটেছিল ইতিহাসের সেই কলঙ্কজনক ঘটনা। সপরিবারে প্রাণ দিয়েছিলেন বাঙালির ইতিহাসের শ্রেষ্ঠ সন্তান, স্বাধীনতার মহান স্থপতি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। এই নৃশংস হামলার ঘটনায় আরো যারা প্রাণ হারিয়েছিলেন তারা হলেন : বঙ্গবন্ধুর সহধর্মিণী বঙ্গমাতা বেগম ফজিলাতুন্নেছা মুজিব, পুত্র শেখ কামাল, শেখ জামাল, শেখ রাসেল, পুত্রবধূ সুলতানা কামাল, রোজী জামাল, ভাই শেখ নাসের ও কর্নেল জামিল, বঙ্গবন্ধুর ভাগ্নে মুক্তিযোদ্ধা শেখ ফজলুল হক মনি, তার অন্তঃসত্ত্বা স্ত্রী আরজু মনি, ভগ্নিপতি আবদুর রব সেরনিয়াবাত, সহীদ সেরনিয়াবাত, শিশু বাবু, আরিফ রিন্টু খানসহ অনেকে।
বাস্তব এই সত্য ঘটনাটিতো অস্বীকার করার মতো কিছুই নেই। রাজনৈতিকভাবে কমেট চৌধুরী বিএনপির নেতা হলেও তিনি জলঢাকা পৌরবাসীর প্রত্যক্ষ ভোটে একজন দায়িত্ববান মেয়র। দায়িত্ববান পৌর মেয়র হয়ে তিনি বুঝিয়ে দিলেন জাতীর জনক বঙ্গবন্ধুর শাহাদাৎ বার্ষিকী ও জাতীয় শোক দিবসে অংশ গ্রহন করা আরেকটি দায়িত্ব। তার এই দায়িত্ববোধকে কমেট চৌধুরীকে স্বাগত ও অভিনন্দন জানিয়েছে জলঢাকার সাধারন জনগন। এদিকে অনেকে জানায় জলঢাকা উপজেলা চেয়ারম্যান আলহাজ্ব সৈয়দ আলীকে জামায়াত নেতা বলে অখ্যায়িত করা হয়। কিন্তু তিনিতো জামায়াতের কোন রাজনৈতিক পদে নেই। জামায়াতের কোন কর্মসুচিতেও অংশ নেন না। তাহলে তিনি কি ভাবে জামায়াত নেতা হলেন। আর জামায়াত নেতা যদি হতেন তাহলে জাতীয় শোক দিবসের কর্মসুচিতে অংশ নিতেন না। তিনিও আজ শোক দিবসের প্রতিটি কর্মসুচিতে অংশ গ্রহন করেন।
এদিকে আবার এলাকাবাসী অভিযোগ করে গন মাধ্যম কর্মীদের জানায় শোক দিবসের কর্মসুচিতে জলঢাকা উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আনছার আলী মিন্টু ও সাধারন সম্পাদক সহীদ হোসেন রুবেল অংশ গ্রহন করেননি। ফলে প্রশ্ন উঠেছে জলঢাকা উপজেলা বিএনপির সভাপতি হয়েও কমেট চৌধুরী যদি শোক দিবসের কর্মসুচিতে অংশ নিতে পারে তাহলে তারা বঙ্গবন্ধুর আর্দশে গড়া আওয়ামী লীগের নেতা হয়ে শোক দিবসে অংশ না নিয়ে কিসের পরিচয় বহন করছেন।
তবে বিভিন্ন সুত্র জানায় স্থানীয় এমপির সাথে ওই দুই নেতার সম্পর্ক দা কুড়াল। ফলে এমপির উপস্থিতির কারনে তারা শোক দিবসের কর্মসুচির বাহিরে ছিলেন।
আজ সোমবার ১৫ আগষ্ট/২০১৬ ইং। রাষ্ট্রীয়ভাবে যথাযোগ্য মর্যাদা ও ভাবগাম্ভীর্যে পালিত হচ্ছে জাতির পিতার ৪১ তম শাহাদাতবার্ষিকী। দিবসটির মর্মবেদনায় নীলফামারীর জলঢাকা উপজেলা বিএনপির সভাপতি ও জলঢাকা পৌর মেয়র ফাহমিদ ফয়সাল কমেট চৌধুরী রাজনৈতিক ভেদাভেদ ভুলে শোক দিবসের অনুষ্ঠানের অংশ গ্রহন করেছেন।
তিনি জলঢাকা উপজেলা প্রশাসন ও স্থানীয় সংসদ সদস্য অধ্যাপক গোলাম মোস্তফা ,আওয়ামী লীগ ও তার সকল অঙ্গসংগঠন ও উপজেলা প্রশাসনের সাথে এক কাতারে গিয়ে মিলিত হয়ে শোক র্যালী ও আলোচনা সভায় অংশ নেন।
১৯৭৫ সালের এইদিন অতিপ্রত্যুষে ঘটেছিল ইতিহাসের সেই কলঙ্কজনক ঘটনা। সপরিবারে প্রাণ দিয়েছিলেন বাঙালির ইতিহাসের শ্রেষ্ঠ সন্তান, স্বাধীনতার মহান স্থপতি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। এই নৃশংস হামলার ঘটনায় আরো যারা প্রাণ হারিয়েছিলেন তারা হলেন : বঙ্গবন্ধুর সহধর্মিণী বঙ্গমাতা বেগম ফজিলাতুন্নেছা মুজিব, পুত্র শেখ কামাল, শেখ জামাল, শেখ রাসেল, পুত্রবধূ সুলতানা কামাল, রোজী জামাল, ভাই শেখ নাসের ও কর্নেল জামিল, বঙ্গবন্ধুর ভাগ্নে মুক্তিযোদ্ধা শেখ ফজলুল হক মনি, তার অন্তঃসত্ত্বা স্ত্রী আরজু মনি, ভগ্নিপতি আবদুর রব সেরনিয়াবাত, সহীদ সেরনিয়াবাত, শিশু বাবু, আরিফ রিন্টু খানসহ অনেকে।
বাস্তব এই সত্য ঘটনাটিতো অস্বীকার করার মতো কিছুই নেই। রাজনৈতিকভাবে কমেট চৌধুরী বিএনপির নেতা হলেও তিনি জলঢাকা পৌরবাসীর প্রত্যক্ষ ভোটে একজন দায়িত্ববান মেয়র। দায়িত্ববান পৌর মেয়র হয়ে তিনি বুঝিয়ে দিলেন জাতীর জনক বঙ্গবন্ধুর শাহাদাৎ বার্ষিকী ও জাতীয় শোক দিবসে অংশ গ্রহন করা আরেকটি দায়িত্ব। তার এই দায়িত্ববোধকে কমেট চৌধুরীকে স্বাগত ও অভিনন্দন জানিয়েছে জলঢাকার সাধারন জনগন। এদিকে অনেকে জানায় জলঢাকা উপজেলা চেয়ারম্যান আলহাজ্ব সৈয়দ আলীকে জামায়াত নেতা বলে অখ্যায়িত করা হয়। কিন্তু তিনিতো জামায়াতের কোন রাজনৈতিক পদে নেই। জামায়াতের কোন কর্মসুচিতেও অংশ নেন না। তাহলে তিনি কি ভাবে জামায়াত নেতা হলেন। আর জামায়াত নেতা যদি হতেন তাহলে জাতীয় শোক দিবসের কর্মসুচিতে অংশ নিতেন না। তিনিও আজ শোক দিবসের প্রতিটি কর্মসুচিতে অংশ গ্রহন করেন।
এদিকে আবার এলাকাবাসী অভিযোগ করে গন মাধ্যম কর্মীদের জানায় শোক দিবসের কর্মসুচিতে জলঢাকা উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আনছার আলী মিন্টু ও সাধারন সম্পাদক সহীদ হোসেন রুবেল অংশ গ্রহন করেননি। ফলে প্রশ্ন উঠেছে জলঢাকা উপজেলা বিএনপির সভাপতি হয়েও কমেট চৌধুরী যদি শোক দিবসের কর্মসুচিতে অংশ নিতে পারে তাহলে তারা বঙ্গবন্ধুর আর্দশে গড়া আওয়ামী লীগের নেতা হয়ে শোক দিবসে অংশ না নিয়ে কিসের পরিচয় বহন করছেন।
তবে বিভিন্ন সুত্র জানায় স্থানীয় এমপির সাথে ওই দুই নেতার সম্পর্ক দা কুড়াল। ফলে এমপির উপস্থিতির কারনে তারা শোক দিবসের কর্মসুচির বাহিরে ছিলেন।