ডোমারে যমুনা ক্লিনিকের ভুল রিপোর্ট।প্রতিবাদ করলে অপমান।

আনিছুর রহমান মানিক,ডোমার(নীলফামারী) প্রতিনিধিঃ
নীলফামারীর ডোমারে যমুনা ক্লিনিক এন্ড ডায়াগনষ্টিক সেন্টারে ডাক্তার ছাড়াই চলছে রুগীদের চিকিৎসা সেবা। ভুল চিকিৎসায় রুগীদের বেহাল দশা।  এনিয়ে এলাকাবাসী ও রুগীদের  মাঝে চরম উত্তেজনা বিরাজ করছে। সরেজমিনে জানাযায়, ডোমার উপজেলার গোমনাতী ইউনিয়নে আমবাড়ী এলাকার মেইন সড়কে অবস্থিত যমুনা ক্লিনিক এন্ড ডায়াগনষ্টিক সেন্টার। নিয়মিত নেই কোন ডাক্তার। ক্লিনিকের মালিক জহুরুল হকের ছেলে তরিকুল ইসলাম ঢাক ঢোল পিটিয়ে বিভিন্ন ডাক্তারের সাইনবোড লাগিয়ে রমরমা ব্যবসা চালিয়ে আসছে।  সরকারী কোন অনুমোদন ছাড়াই শুধু মাত্র ইউনিয়ন পরিষদের ট্রেড লাইসেন্স দ্বারা অবৈধ ভাবে ক্লিনিক পরিচালনা করে আসছে। এলাকায় বেশ কিছু দালাল নিয়োগ দিয়ে কমিশনে রুগী সংগ্রহ করছে বলে অনেকে অভিযোগ করেন। এমনি এক গর্ভবতী রুগী রশিদুলের স্ত্রী সাবিনা বেগম গত বৃহস্পতিবার সকালে দালালের মাধ্যমে আল্ট্রাসনোগ্রাম করতে যায় ক্লিনিকে। কর্তৃপক্ষ ৩৫০ টাকা ফি নিয়ে রিাপোর্ট দেয় ১৫/০৯/১৬ তারিখ অথবা তার ৭দিনের মধ্যে সন্তান প্রসব হবে। মানে ২মাস ৭দিন সময় আছে। তারা নিশ্চিন্তে বাড়ী ফিরে যায়। কিন্তু ওই দিন রাত ১০টায় সাবিনার বাবার বাড়ীতে সন্তান প্রসব হয়।  এতে বোঝা যায় তাদের আল্ট্রাসনোগ্রাম রিপোর্ট কতটুকু সঠিক ও ডাক্তারের যোগ্যতা। পরদিন সাবিনার বাবা আব্দুস সামাদ ও এলাকাবাসী গিয়ে ক্লিনিকে গিয়ে তোরজোর চালায়। এরই এক পর্যায়ে ক্লিনিকের মালিক জহুরুলের ছেলে তরিকুল এসে সাবিনার বাবা আব্দুস সামাদকে অপমান ও অপদস্ত করে গলা ধাক্কা দিয়ে ক্লিনিক থেকে বের করে দেয়। এবিষয়ে নব নির্বাচিত চেয়ারম্যান হামিদকে বিচার দিয়েও কোন ফল না পাওয়ায় গভীর ক্ষোভ প্রকাশ করেন সাবিনার পরিবার।ডাক্তার ছাড়া ক্লিনিক পরিচালনা করলে রুগীদের চরম ভোগান্তিতে পড়তে হবে বলে অভিযোগ ভুক্তভুগীদের।

পুরোনো সংবাদ

স্বাস্থ্য-চিকিৎসা 2060098027942178437

অনুসরণ করুন

সর্বশেষ সংবাদ

Logo

ফেকবুক পেজ

কৃষিকথা

আপনি যা খুঁজছেন

গুগলে খুঁজুন

আর্কাইভ থেকে খুঁজুন

ক্যাটাগরি অনুযায়ী খুঁজুন

অবলোকন চ্যানেল

item