রংপুরে বাড়ীঘর ও গাছপালা সাবাড় ঃ নগরীর ৩ ওয়ার্ডে ভূমিদস্যুতায় দিশেহারা একটি পরিবার
https://www.obolokon24.com/2016/06/rangpur_26.html
হাজী মারুফ :
নগরীর উত্তম নাপিত পাড়ায় ভূমিদস্যুদের তান্ডবে দিশেহারা হয়ে পড়েছেন একটি অসহায় পরিবার । সম্প্রতি অভিযুক্ত ভুমিদস্যুরা ভাড়াটিয়া গুন্ডাবাহিনী হিসাবে সিও বাজার ও তার আশপাশের এলাকার কতিপয় জামাত শিবিরের সন্ত্রসীদের দিয়ে অসহায় পরিবারটির লোকজনকে বেদম মারপিট করে তাড়িয়ে দিয়ে মাথাগোজার একমাত্র ঠাই বাড়ি-ঘর মাটির সাথে গুড়িয়ে দেয়ার পাশাপাশি বাড়ির চারপাশের ফলজসহ সবধরনের গাছ কেটে সাবাড় করার ঘটনা ঘটেছে। এঘটনায় গত রোববার রাতে রংপুর কোতয়ালী থানা পুলিশ তদন্তে গিয়ে ঘটনার সাথে জড়িত একজনকে আটক করে থানায় নিয়ে এসেছে।
জানাগেছে, রংপুর সিটিকর্পোরেশন আওয়াতাধীন ৩ নং ওয়ার্ডের উত্তম নাপিতপাড়া এলাকার আঃ ছালাম ওরফে বাঙটু ও তার পরিবারের লোকজন দীর্ঘ ২৫ বছর ধরে উক্ত জায়গায় বসবাস করে আসছে। কিন্তু একই এলাকার মৃত ইব্রাহিমের ছেলে দুলাল ও আসলাম গং জালদলিল-জালিয়াতির মাধ্যমে ১৬ শতকের ওই বসত ভিটা তাদের দাবী করে আসছিল। ঘটনার দিন গত ১৫ জুন সকাল ১১টার দিকে দুলাল ও আসলাম গং ভাড়াটিয়া সন্ত্রাসী নিয়ে আঃ ছালাম ওরফে বাঙটুসহ তার পরিবারের লোকজনকে বেদম মারপিট করে বাড়ি থেকে বের করে দেয় । এসময় উক্ত ভ’মিদস্যুবাহিনীর সদস্যরা তাদের মাথাগোজার একমাত্র ঠাই বাড়ি-ঘর মাটির সাথে গুড়িয়ে দেয়ার পাশাপাশি বাড়ির চারপাশের ফলজসহ সবধরনের গাছ কেটে সাবাড় করেছে। ফলে এখন ঐ অসহায় পরিবারটি এই ঝড়-বৃষ্টির মধ্যে খোলা আকাশের নিচে মানবেতর জীবন যাপন করছে।
এদিকে এঘটনায় অভিযোগ দায়ের করলে রংপুর কোতয়ালী থানার অফিসার্স ইনচার্জ এবিএম জাহিদুল হকের নির্দেশে গত রোববার সন্ধ্যার পর তদন্তকারী কর্মকর্তা এস আই আমিনুল ইসলাম সঙ্গীয় ফোর্স নিয়ে ঘটনাস্থলে গিয়ে সত্যতা পেয়ে ভ’মিদস্যুতার সাথে জড়িত একজনকে আটক করে থানায় নিয়ে আসেন এবং তাদের ইটদিয়ে তৈরি হাফ ওয়াল ভেঙ্গে ফেলা হয়। তবে প্রশাসনের লোকজন চলে আসার পর গতকাল আবারও দুলাল ও আসলাম গংরা প্রাচির দেয়ার চেষ্টা করলে প্রশাসনের লোকজন আবারও ঘটনা স্থলে গিয়ে তাদের কাজ বন্ধ করে দেন। বর্তমানে এ ঘটনাকে কেন্দ্র করে ঐ এলাকায় চরম উত্তেজনা বিরাজ করছে। যে কোন মুহূর্তে বড় ধরনের রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষের আশংকা করছেন এলাকাবাসী।
নগরীর উত্তম নাপিত পাড়ায় ভূমিদস্যুদের তান্ডবে দিশেহারা হয়ে পড়েছেন একটি অসহায় পরিবার । সম্প্রতি অভিযুক্ত ভুমিদস্যুরা ভাড়াটিয়া গুন্ডাবাহিনী হিসাবে সিও বাজার ও তার আশপাশের এলাকার কতিপয় জামাত শিবিরের সন্ত্রসীদের দিয়ে অসহায় পরিবারটির লোকজনকে বেদম মারপিট করে তাড়িয়ে দিয়ে মাথাগোজার একমাত্র ঠাই বাড়ি-ঘর মাটির সাথে গুড়িয়ে দেয়ার পাশাপাশি বাড়ির চারপাশের ফলজসহ সবধরনের গাছ কেটে সাবাড় করার ঘটনা ঘটেছে। এঘটনায় গত রোববার রাতে রংপুর কোতয়ালী থানা পুলিশ তদন্তে গিয়ে ঘটনার সাথে জড়িত একজনকে আটক করে থানায় নিয়ে এসেছে।
জানাগেছে, রংপুর সিটিকর্পোরেশন আওয়াতাধীন ৩ নং ওয়ার্ডের উত্তম নাপিতপাড়া এলাকার আঃ ছালাম ওরফে বাঙটু ও তার পরিবারের লোকজন দীর্ঘ ২৫ বছর ধরে উক্ত জায়গায় বসবাস করে আসছে। কিন্তু একই এলাকার মৃত ইব্রাহিমের ছেলে দুলাল ও আসলাম গং জালদলিল-জালিয়াতির মাধ্যমে ১৬ শতকের ওই বসত ভিটা তাদের দাবী করে আসছিল। ঘটনার দিন গত ১৫ জুন সকাল ১১টার দিকে দুলাল ও আসলাম গং ভাড়াটিয়া সন্ত্রাসী নিয়ে আঃ ছালাম ওরফে বাঙটুসহ তার পরিবারের লোকজনকে বেদম মারপিট করে বাড়ি থেকে বের করে দেয় । এসময় উক্ত ভ’মিদস্যুবাহিনীর সদস্যরা তাদের মাথাগোজার একমাত্র ঠাই বাড়ি-ঘর মাটির সাথে গুড়িয়ে দেয়ার পাশাপাশি বাড়ির চারপাশের ফলজসহ সবধরনের গাছ কেটে সাবাড় করেছে। ফলে এখন ঐ অসহায় পরিবারটি এই ঝড়-বৃষ্টির মধ্যে খোলা আকাশের নিচে মানবেতর জীবন যাপন করছে।
এদিকে এঘটনায় অভিযোগ দায়ের করলে রংপুর কোতয়ালী থানার অফিসার্স ইনচার্জ এবিএম জাহিদুল হকের নির্দেশে গত রোববার সন্ধ্যার পর তদন্তকারী কর্মকর্তা এস আই আমিনুল ইসলাম সঙ্গীয় ফোর্স নিয়ে ঘটনাস্থলে গিয়ে সত্যতা পেয়ে ভ’মিদস্যুতার সাথে জড়িত একজনকে আটক করে থানায় নিয়ে আসেন এবং তাদের ইটদিয়ে তৈরি হাফ ওয়াল ভেঙ্গে ফেলা হয়। তবে প্রশাসনের লোকজন চলে আসার পর গতকাল আবারও দুলাল ও আসলাম গংরা প্রাচির দেয়ার চেষ্টা করলে প্রশাসনের লোকজন আবারও ঘটনা স্থলে গিয়ে তাদের কাজ বন্ধ করে দেন। বর্তমানে এ ঘটনাকে কেন্দ্র করে ঐ এলাকায় চরম উত্তেজনা বিরাজ করছে। যে কোন মুহূর্তে বড় ধরনের রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষের আশংকা করছেন এলাকাবাসী।