চিলাহাটি রেলস্টেশনটি প্রথম শ্রেনীর হলেও সরকারের রাজস্ব ফাঁকির বহু রাস্তা
https://www.obolokon24.com/2016/03/chilahati-railway-station.html
এ.আই পলাশ, চিলাহাটি, নীলফামারী প্রতিনিধি ঃ
নীলফামারী জেলার ডোমার উপজেলার চিলাহাটি রেলস্টেশনটি অত্যাধুনিকভাবে নতুন আঙ্গিকে প্রথম শ্রেণির রেল স্টেশন হিসেবে গত ২৮ জুন ২০১৫ইং আত্মপ্রকাশ করলেও রেলযাত্রীদের সেবার মান নেই বললেই চলে। বর্তমানে চিলাহাটি রেল স্টেশন থেকে প্রতিদিন ৩টি আন্তঃনগর ট্রেন চলাচল করছে। এর মধ্যে এই স্টেশন থেকে খুলনাগামী রকেট এক্সপ্রেস ট্রেনটি সকাল ৭টায়, রাজশাহীগামী তিতুমীর এক্সপ্রেক্স ট্রেনটি দুপুর ২টায় ও ঢাকা গামী নীলসাগর এক্সপ্রেস ট্রেনটি রাত ৯.২০ মিনিটে চিলাহাটি রেল স্টেশন থেকে ছেড়ে যায়। বর্তমান সরকার রেলবিভাগকে গতিশীল ও রেলযাত্রীদের সেবার মান উন্নত করার লক্ষ্যে ইতিপূর্বে সৈয়দপুর থেকে চিলাহাটি পর্যন্ত ৭টি রেল স্টেশনকে সংস্কারের মাধ্যমে নতুন আঙ্গিকে জন্ম দিয়েছে। এর পরেও সৈয়দপুর থেকে চিলাহাটি পর্যন্ত রেললাইন ও স্লিপার নতুন আঙ্গিকে বসিয়ে ট্রেনের গতি বৃদ্ধি করে যাত্রী সেবার মান বাড়িয়ে দিয়েছে। কিছুদিন পুর্বে চিলাহাটি রেলস্টেশনটি ছিল সন্ধারপর ভুতরে বাড়ি এর সঙ্গে অসামাজিক কার্যকলাপও বৃদ্ধি পেয়েছিল । আজ সন্ধা হলেই রেল স্টেশন এলাকাটি আলোয় আলোকিত হয়ে রেল স্টেশনের সম্মান বৃদ্ধি করেছে। বর্তমান সরকার এতকিছু করার পরেও প্রতিনিয়ত রেল কর্মচারীদের কারণে প্রতিদিন শতশত যাত্রী বিনাটিকেটে ট্রেনে আসা যাওয়া করছে। এতে করে সরকার লক্ষ লক্ষ টাকার রাজস্ব থেকে বঞ্চিত হচ্ছে। বর্তমানে এই রেল স্টেশনটি প্রথম শ্রেণির হলেও স্টেশনের বাউন্ডারী ওয়াল না থাকায় শতশত যাত্রী বিনা টিকেটে রেল ভ্রুমন করে অনায়াসে স্টেশনে নেমেই চলে যায়। এখানে নেই কোন যাত্রীর টিকেট চেকিং-এর ব্যবস্থা।বাংলাদেশ রেলওয়ের নিরাপত্তা বিভাগের পাঁচজন কনস্টেবল (আরএনবি) ও একজন হাবিলদার তাদের নিজস্ব কোয়াটারের ২৪ ঘন্টা অবস্থান করে স্টেশন এলাকার ট্রেনগুলোর ও রেল বিভাগের নিরাপত্তা দিয়ে যাচ্ছেন। রেল বিভাগের উর্ধতন কর্মকতারা যদি এই নিরাপত্তা বিভাগের ব্যক্তি গুলোকে স্টেশনের ট্রেনযাত্রীদের টিকেট চেকিং-এর সাময়িক দায়িত্ব প্রদান করে তাহলে হয়তো সরকার এই লক্ষ লক্ষ টাকার রাজস্ব ফাকির হাত থেকে রেহাই পাবে।
নীলফামারী জেলার ডোমার উপজেলার চিলাহাটি রেলস্টেশনটি অত্যাধুনিকভাবে নতুন আঙ্গিকে প্রথম শ্রেণির রেল স্টেশন হিসেবে গত ২৮ জুন ২০১৫ইং আত্মপ্রকাশ করলেও রেলযাত্রীদের সেবার মান নেই বললেই চলে। বর্তমানে চিলাহাটি রেল স্টেশন থেকে প্রতিদিন ৩টি আন্তঃনগর ট্রেন চলাচল করছে। এর মধ্যে এই স্টেশন থেকে খুলনাগামী রকেট এক্সপ্রেস ট্রেনটি সকাল ৭টায়, রাজশাহীগামী তিতুমীর এক্সপ্রেক্স ট্রেনটি দুপুর ২টায় ও ঢাকা গামী নীলসাগর এক্সপ্রেস ট্রেনটি রাত ৯.২০ মিনিটে চিলাহাটি রেল স্টেশন থেকে ছেড়ে যায়। বর্তমান সরকার রেলবিভাগকে গতিশীল ও রেলযাত্রীদের সেবার মান উন্নত করার লক্ষ্যে ইতিপূর্বে সৈয়দপুর থেকে চিলাহাটি পর্যন্ত ৭টি রেল স্টেশনকে সংস্কারের মাধ্যমে নতুন আঙ্গিকে জন্ম দিয়েছে। এর পরেও সৈয়দপুর থেকে চিলাহাটি পর্যন্ত রেললাইন ও স্লিপার নতুন আঙ্গিকে বসিয়ে ট্রেনের গতি বৃদ্ধি করে যাত্রী সেবার মান বাড়িয়ে দিয়েছে। কিছুদিন পুর্বে চিলাহাটি রেলস্টেশনটি ছিল সন্ধারপর ভুতরে বাড়ি এর সঙ্গে অসামাজিক কার্যকলাপও বৃদ্ধি পেয়েছিল । আজ সন্ধা হলেই রেল স্টেশন এলাকাটি আলোয় আলোকিত হয়ে রেল স্টেশনের সম্মান বৃদ্ধি করেছে। বর্তমান সরকার এতকিছু করার পরেও প্রতিনিয়ত রেল কর্মচারীদের কারণে প্রতিদিন শতশত যাত্রী বিনাটিকেটে ট্রেনে আসা যাওয়া করছে। এতে করে সরকার লক্ষ লক্ষ টাকার রাজস্ব থেকে বঞ্চিত হচ্ছে। বর্তমানে এই রেল স্টেশনটি প্রথম শ্রেণির হলেও স্টেশনের বাউন্ডারী ওয়াল না থাকায় শতশত যাত্রী বিনা টিকেটে রেল ভ্রুমন করে অনায়াসে স্টেশনে নেমেই চলে যায়। এখানে নেই কোন যাত্রীর টিকেট চেকিং-এর ব্যবস্থা।বাংলাদেশ রেলওয়ের নিরাপত্তা বিভাগের পাঁচজন কনস্টেবল (আরএনবি) ও একজন হাবিলদার তাদের নিজস্ব কোয়াটারের ২৪ ঘন্টা অবস্থান করে স্টেশন এলাকার ট্রেনগুলোর ও রেল বিভাগের নিরাপত্তা দিয়ে যাচ্ছেন। রেল বিভাগের উর্ধতন কর্মকতারা যদি এই নিরাপত্তা বিভাগের ব্যক্তি গুলোকে স্টেশনের ট্রেনযাত্রীদের টিকেট চেকিং-এর সাময়িক দায়িত্ব প্রদান করে তাহলে হয়তো সরকার এই লক্ষ লক্ষ টাকার রাজস্ব ফাকির হাত থেকে রেহাই পাবে।