জলঢাকায় গৃহবধুর গলাকাটা লাশ উদ্ধার
https://www.obolokon24.com/2015/11/joldhaka_4.html
আবু ফাত্তাহ্ কামাল পাখি,স্টাফরির্পোটার॥
সুমতি রানী(৪৫)নামের এক গৃহবধুর গলাকাটা লাশ উদ্ধার করেছে নীলফামারীর জলঢাকা থানা পুলিশ। বুধবার দুপুরে লাশটি উদ্ধার করা হয় জলঢাকা উপজেলার গোলনা ইউনিয়নের দুই নম্বর ওয়ার্ডের পায়রাবন্দ গ্রাম থেকে। সুমতি ওই গ্রামের পরেশ চন্দ্র রায়ের স্ত্রী ও তিন সন্তানের জননী।
নিহত সুমতি রানীর মা অজোবালা জানায় তার মেয়ে বেশ কিছুদিন ধরে মানসিক ভারসাম্যহীন হয়ে পড়েছিল। মঙ্গলবার রাতে ঘরে আমি সুমতি কে নিয়ে একটি বিছানায় ও জামাই ছোট ছেলেকে নিয়ে অপর বিছানায় ঘুমাচ্ছিলেন। রাতে ঘুম থেকে উঠে দেখি বিছানায় সুমতি নেই। জামাই ঘুমাচ্ছে। ঘর থেকে বাড়ির কলের পাড়ে গিয়ে দেখি আমার মেয়ে নিজে তার গলায় ছুড়ি চালিয়ে গলা কেটে ফেলছে। চিৎকার করলে লোকজন ছুটে এলেও মেয়েকে বাঁচানো সম্ভব হয়নি। তার মেয়ে আতœহত্যা করেছে বলে তিনি জানান।
তবে জলঢাকা থানার ওসি দিলওয়ার হাসান ইনাম বলেন গলাকাটা লাশটি উদ্ধার করে জেলার মর্গে ময়না তদন্তের জন্য পাঠানো হয়। এ ব্যাপারে জলঢাকা থানায় একটি ইউডি মামলা হয়েছে।
সুমতি রানী(৪৫)নামের এক গৃহবধুর গলাকাটা লাশ উদ্ধার করেছে নীলফামারীর জলঢাকা থানা পুলিশ। বুধবার দুপুরে লাশটি উদ্ধার করা হয় জলঢাকা উপজেলার গোলনা ইউনিয়নের দুই নম্বর ওয়ার্ডের পায়রাবন্দ গ্রাম থেকে। সুমতি ওই গ্রামের পরেশ চন্দ্র রায়ের স্ত্রী ও তিন সন্তানের জননী।
নিহত সুমতি রানীর মা অজোবালা জানায় তার মেয়ে বেশ কিছুদিন ধরে মানসিক ভারসাম্যহীন হয়ে পড়েছিল। মঙ্গলবার রাতে ঘরে আমি সুমতি কে নিয়ে একটি বিছানায় ও জামাই ছোট ছেলেকে নিয়ে অপর বিছানায় ঘুমাচ্ছিলেন। রাতে ঘুম থেকে উঠে দেখি বিছানায় সুমতি নেই। জামাই ঘুমাচ্ছে। ঘর থেকে বাড়ির কলের পাড়ে গিয়ে দেখি আমার মেয়ে নিজে তার গলায় ছুড়ি চালিয়ে গলা কেটে ফেলছে। চিৎকার করলে লোকজন ছুটে এলেও মেয়েকে বাঁচানো সম্ভব হয়নি। তার মেয়ে আতœহত্যা করেছে বলে তিনি জানান।
তবে জলঢাকা থানার ওসি দিলওয়ার হাসান ইনাম বলেন গলাকাটা লাশটি উদ্ধার করে জেলার মর্গে ময়না তদন্তের জন্য পাঠানো হয়। এ ব্যাপারে জলঢাকা থানায় একটি ইউডি মামলা হয়েছে।