ডিমলায় গৃহবধুর রহস্যজনক মৃত্যু
https://www.obolokon24.com/2015/11/dimla_89.html
জাহাঙ্গীর আলম রেজা,ডিমলা প্রতিনিধিঃ
নীলফামারীর ডিমলায় সোমবার রাতে সদর ইউনিয়নের দক্ষিন তিতপাড়া গ্রামের আরতি রানী (২১) রহস্যজনক মৃত্যু হয়েছে।
চলতি বছরের এপ্রিল মাসে ডিমলা সদর ইউনিয়নের কুমারপাড়া গ্রামের মৃত মতিলাল চন্দ্র রায়ের কন্যা আরতী রানীর সাথে একই ইউনিয়নের দক্ষিন তিতপাড়া গ্রামের কলেজ পাড়ার মৃত মন্টু চন্দ্র রায়ের পুত্র কালীপদ রায় (২৬) বিয়ে হয়। বিয়ের ৭ মাসের মাথায় গৃহবধু আরতী রানী সোমবার রাতে শোয়ার ঘরে গলায় ফাঁস দিয়ে আত্বহত্যা করে। পুলিশ রাতে লাশ উদ্ধার করে ময়না তদন্তের জন্য মঙ্গলবার সকালে জেলার মর্গে প্রেরন করেন। এলাকাবাসী জানায়, বিয়ের পর থেকে আরতীর সাথে স্বামী কালীপদ রায়ের দন্দ চলে আসছিল। সোমবার দুপুরে স্বামী স্ত্রীর মধ্যে ঝগড়া হয়। সেই সুত্রে ও মনের ক্ষোভে আরতী রানী আত্বহত্যা করতে পারে। পরিবারের লোকজন জানায়,রবিবার বিকেলে আরতী রানীর ভাই তাকে বাবার বাড়ি নিয়ে যাওয়ার জন্য আসলে স্বামী কালিপদ এবং পরিবারের লোকজন সামনে ধানকাটা তাই ধান কাটার পরে যাবার কথা বলে তার ভাইকে ফিরিয়ে দেয়।এ নিয়ে স্বামী স্ত্রীর মধ্যে সোমবার বেশ কয়েকবার ঝগড়াঝাটি হয়।তারই জের ধরে সন্ধায় ঘরের দরজা লাগিয়ে আরতী ঘরের সরে গলায় গামছা দিয়ে ঝুলে আত্মহত্যা করে। অপরদিকে মেয়েটির পরিবারের লোকজনের অভিযোগ, প্রতিনিয়ত আরতীকে নির্যাতন করত তার স্বামী। সোমবার সন্ধ্যায় আরতীকে হত্যার পর লাশ ঝুলে রাখা হয়েছে। রাতে ডিমলা থানায় অপমৃত্যু মামলা দায়ের করা হয়েছে। মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা এসআই আব্দুল লতিফ জানায়, মৃত্যার শরীরে সুরতহালের সময় আঘাতের কোন চিহ্ন না পাওয়ায়। সঠিকভাবে মৃত্যুর কারন বলা যাচ্ছেনা। তবে ময়না তদন্তের রিপোর্ট আসলেই মৃত্যুর সঠিক রহস্য বেরিয়ে আসবে।
নীলফামারীর ডিমলায় সোমবার রাতে সদর ইউনিয়নের দক্ষিন তিতপাড়া গ্রামের আরতি রানী (২১) রহস্যজনক মৃত্যু হয়েছে।
চলতি বছরের এপ্রিল মাসে ডিমলা সদর ইউনিয়নের কুমারপাড়া গ্রামের মৃত মতিলাল চন্দ্র রায়ের কন্যা আরতী রানীর সাথে একই ইউনিয়নের দক্ষিন তিতপাড়া গ্রামের কলেজ পাড়ার মৃত মন্টু চন্দ্র রায়ের পুত্র কালীপদ রায় (২৬) বিয়ে হয়। বিয়ের ৭ মাসের মাথায় গৃহবধু আরতী রানী সোমবার রাতে শোয়ার ঘরে গলায় ফাঁস দিয়ে আত্বহত্যা করে। পুলিশ রাতে লাশ উদ্ধার করে ময়না তদন্তের জন্য মঙ্গলবার সকালে জেলার মর্গে প্রেরন করেন। এলাকাবাসী জানায়, বিয়ের পর থেকে আরতীর সাথে স্বামী কালীপদ রায়ের দন্দ চলে আসছিল। সোমবার দুপুরে স্বামী স্ত্রীর মধ্যে ঝগড়া হয়। সেই সুত্রে ও মনের ক্ষোভে আরতী রানী আত্বহত্যা করতে পারে। পরিবারের লোকজন জানায়,রবিবার বিকেলে আরতী রানীর ভাই তাকে বাবার বাড়ি নিয়ে যাওয়ার জন্য আসলে স্বামী কালিপদ এবং পরিবারের লোকজন সামনে ধানকাটা তাই ধান কাটার পরে যাবার কথা বলে তার ভাইকে ফিরিয়ে দেয়।এ নিয়ে স্বামী স্ত্রীর মধ্যে সোমবার বেশ কয়েকবার ঝগড়াঝাটি হয়।তারই জের ধরে সন্ধায় ঘরের দরজা লাগিয়ে আরতী ঘরের সরে গলায় গামছা দিয়ে ঝুলে আত্মহত্যা করে। অপরদিকে মেয়েটির পরিবারের লোকজনের অভিযোগ, প্রতিনিয়ত আরতীকে নির্যাতন করত তার স্বামী। সোমবার সন্ধ্যায় আরতীকে হত্যার পর লাশ ঝুলে রাখা হয়েছে। রাতে ডিমলা থানায় অপমৃত্যু মামলা দায়ের করা হয়েছে। মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা এসআই আব্দুল লতিফ জানায়, মৃত্যার শরীরে সুরতহালের সময় আঘাতের কোন চিহ্ন না পাওয়ায়। সঠিকভাবে মৃত্যুর কারন বলা যাচ্ছেনা। তবে ময়না তদন্তের রিপোর্ট আসলেই মৃত্যুর সঠিক রহস্য বেরিয়ে আসবে।