সশস্ত্র বাহিনী দিবসে রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা
https://www.obolokon24.com/2015/11/dhaka.html
অবলোকন ডেস্কঃ
সশস্ত্র বাহিনী দিবসে শিখা অনির্বাণে ফুল দিয়ে মুক্তিযুদ্ধে শহীদ সেনা, নৌ ও বিমান বাহিনীর সদস্যদের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়েছেন রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে ১৯৭১ সালের ২১ নভেম্বর সেনা, নৌ ও বিমান বাহিনীর সদস্যরা সম্মিলিতভাবে দখলদার পাকিস্তানি বাহিনীর বিরুদ্ধে সমন্বিত আক্রমণের সূচনা করে।
শনিবার সকালে বাংলাদেশের সশস্ত্র বাহিনীর সর্বাধিনায়ক আবদুল হামিদ এবং সরকার প্রধান ও প্রতিরামন্ত্রী শেখ হাসিনা ঢাকা সেনানিবাসে পৌঁছলে তাকে স্বাগত জানান তিন বাহিনীর প্রধান।
আবদুল হামিদ শিখা অনির্বাণে ফুল দিয়ে কিছুণ নীরবে দাঁড়িয়ে থাকেন।সেনা, নৌ ও বিমান বাহিনীর একটি চৌকস দল এসময় অভিবাদন জানায়।
পরে রাষ্ট্রপতি শিখা অনির্বান চত্বরে রাখা পরিদর্শক বইয়ে স্বার করেন।
রাষ্ট্রপতির পর সরকার প্রধান ও প্রতিরামন্ত্রী শেখ হাসিনা শিখা অনির্বাণে ফুল দিয়ে শহীদ সেনাদের প্রতি শ্রদ্ধা জানান।
রাষ্ট্রপ্রধান ও সরকার প্রধানের পর সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল আবু বেলাল মোহাম্মদ শফিউল হক, নৌবাহিনী প্রধান ভাইস এডমিরাল এম ফরিদ হাবিব ও বিমান বাহিনী প্রধান এয়ার মার্শাল আবু এসরার নিজ নিজ বাহিনীর প থেকে শিখা অনির্বাণে ফুল দেন।সশস্ত্র বাহিনী দিবসের বাণীতে রাষ্ট্রপতি শহীদ সেনাদের স্মরণ করে বলেছেন, “আমাদের সশস্ত্র বাহিনী একটি উঁচু পেশাদার, দ ও সুশৃঙ্খল বাহিনী। দেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব রার মহান দায়িত্ব পালনের পাশাপাশি যে কোনো প্রাকৃতিক দুর্যোগ মোকাবিলা ও জাতিগঠনমূলক কর্মকাণ্ডে সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যগণ প্রশংসনীয় ভূমিকা পালন করে যাচ্ছেন।”
বিদেশে জাতিসংঘ শান্তিরা মিশনে অংশ নিয়ে দতা, সততা ও নিষ্ঠার সঙ্গে বাংলাদেশি সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যদের দায়িত্ব পালনের প্রশংসাও করেন রাষ্ট্রপ্রধান।
প্রধানমন্ত্রী তার বাণীতে সশস্ত্র বাহিনীর আধুনিকায়নে সরকারের নেওয়া বিভিন্ন পদপে তুলে ধরে বলেন, “আমি আশা করি, সশস্ত্র বাহিনীর প্রতিটি সদস্য দেশপ্রেম, পেশাদারিত্ব এবং উন্নত নৈতিকতার আদর্শে স্ব স্ব দায়িত্ব নিষ্ঠার সাথে পালন করে যাবেন।”
সশস্ত্র বাহিনী দিবসে শিখা অনির্বাণে ফুল দিয়ে মুক্তিযুদ্ধে শহীদ সেনা, নৌ ও বিমান বাহিনীর সদস্যদের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়েছেন রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে ১৯৭১ সালের ২১ নভেম্বর সেনা, নৌ ও বিমান বাহিনীর সদস্যরা সম্মিলিতভাবে দখলদার পাকিস্তানি বাহিনীর বিরুদ্ধে সমন্বিত আক্রমণের সূচনা করে।
শনিবার সকালে বাংলাদেশের সশস্ত্র বাহিনীর সর্বাধিনায়ক আবদুল হামিদ এবং সরকার প্রধান ও প্রতিরামন্ত্রী শেখ হাসিনা ঢাকা সেনানিবাসে পৌঁছলে তাকে স্বাগত জানান তিন বাহিনীর প্রধান।
আবদুল হামিদ শিখা অনির্বাণে ফুল দিয়ে কিছুণ নীরবে দাঁড়িয়ে থাকেন।সেনা, নৌ ও বিমান বাহিনীর একটি চৌকস দল এসময় অভিবাদন জানায়।
পরে রাষ্ট্রপতি শিখা অনির্বান চত্বরে রাখা পরিদর্শক বইয়ে স্বার করেন।
রাষ্ট্রপতির পর সরকার প্রধান ও প্রতিরামন্ত্রী শেখ হাসিনা শিখা অনির্বাণে ফুল দিয়ে শহীদ সেনাদের প্রতি শ্রদ্ধা জানান।
রাষ্ট্রপ্রধান ও সরকার প্রধানের পর সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল আবু বেলাল মোহাম্মদ শফিউল হক, নৌবাহিনী প্রধান ভাইস এডমিরাল এম ফরিদ হাবিব ও বিমান বাহিনী প্রধান এয়ার মার্শাল আবু এসরার নিজ নিজ বাহিনীর প থেকে শিখা অনির্বাণে ফুল দেন।সশস্ত্র বাহিনী দিবসের বাণীতে রাষ্ট্রপতি শহীদ সেনাদের স্মরণ করে বলেছেন, “আমাদের সশস্ত্র বাহিনী একটি উঁচু পেশাদার, দ ও সুশৃঙ্খল বাহিনী। দেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব রার মহান দায়িত্ব পালনের পাশাপাশি যে কোনো প্রাকৃতিক দুর্যোগ মোকাবিলা ও জাতিগঠনমূলক কর্মকাণ্ডে সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যগণ প্রশংসনীয় ভূমিকা পালন করে যাচ্ছেন।”
বিদেশে জাতিসংঘ শান্তিরা মিশনে অংশ নিয়ে দতা, সততা ও নিষ্ঠার সঙ্গে বাংলাদেশি সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যদের দায়িত্ব পালনের প্রশংসাও করেন রাষ্ট্রপ্রধান।
প্রধানমন্ত্রী তার বাণীতে সশস্ত্র বাহিনীর আধুনিকায়নে সরকারের নেওয়া বিভিন্ন পদপে তুলে ধরে বলেন, “আমি আশা করি, সশস্ত্র বাহিনীর প্রতিটি সদস্য দেশপ্রেম, পেশাদারিত্ব এবং উন্নত নৈতিকতার আদর্শে স্ব স্ব দায়িত্ব নিষ্ঠার সাথে পালন করে যাবেন।”