ওয়ার্ল্ড ব্যাংকের দেয়া অর্থের উন্নয়ন কাজে দুর্নীতি, এমজিএসপির প্রকল্প পরিচালকের কাছে অভিযোগ
https://www.obolokon24.com/2015/10/saidpur_34.html
মো. জহুরুল ইসলাম খোকন, সৈয়দপুর (নীলফামারী) প্রতিনিধি
সৈয়দপুরের উন্নয়নে মিউনিসিপ্যাল গভর্নমেন্ট এন্ড সার্ভিস প্রজেক্ট (এমজিএসপি) কাজে ব্যাপক দুর্নীতি হওয়ায় তা দ্রুত বন্ধ করে সিডিউল মোতাবেক কাজ করার দাবি জানিয়ে অভিযোগ করেন মোজাম্মেল হোসেন চৌধুরী নামক এক সমাজসেবক। সম্প্রতি ঢাকার আগারগাঁওয়ে এলজিইডি ভবন প্রকল্প পরিচালক বরাবরে তিনি একটি লিখিত অভিযোগও দাখিল করেছেন।
অভিযোগে বলা হয়েছে, সৈয়দপুরে উন্নয়নে ওয়ার্ল্ড ব্যাংক এমজিএসপির মাধ্যমে প্রায় ১০ কোটি টাকা বরাদ্দ দেয়া হয়। বরাদ্দকৃত এ অর্থ দ্বারা প্রকল্পের স্কিনসমূহের ঠিকাদারগণ যথেষ্ট স্বেচ্ছাচারিত কর্মকান্ডে তথা ঠিকাদারী বিধি নিয়মের তোয়াক্কা না করে অত্যন্ত নিম্নমানের মেটেরিয়াল ও পদ্ধতিগত কার্য ব্যবস্থা ছাড়াই স্কিম সমূহের কর্মকান্ড চলমান রেখেছেন। সংশ্লিষ্ট কর্তৃপরে অবহেলা আর উদাসিনতার অভাব রয়েছে বলেই এ উন্নয়ন কর্মকান্ডের ঠিকাদারগণ হেন তেন কর্মকান্ডে লিপ্ত রয়েছেন।
মোজাম্মেল হোসেন চৌধুরী বলেন, দীর্ঘ প্রতিার পর সৈয়দপুরবাসী আগ্রহের স্কিমসমূহের ওয়ার্ক করার চলতি বছরের ১৯ মার্চ হলেও এ উন্নয়ন কাজের ঠিকাদারগণ চলতি বছরের জুলাইয়ে শুরু করেন। কাজগুলি করার সময় হালকাভাবে বৃষ্টি হওয়ার কারণে ঠিকাদারগণ পরিত্যক্ত ইটের ভাংচুর, ইটভাটার পরিত্যক্ত পুরাতন রাবিশ, সিমেন্টের অনুপাতে নিম্নহার, নিম্নমানের বালু ব্যবহার করে চলেনে। এছাড়া যেখানে রাস্তা প্রয়োজনে প্রশস্তসকরণ হচ্ছে সেখানে স্তরে স্তরে বালু ও খোয়ার স্তরসহ সঠিকভাবে বালু খোয়ার কম্প্যাক্ট ছাড়াই কাজ করে চলেছেন।
তিনি বলেন, যেসকল রাস্তা করা হয়েছে এবং হচ্ছে সেগুলির উপরে ১নং ইটের নামমাত্র প্রলেপ দিয়ে ভিতরে পুরাতন ইটের খোয়া দিয়ে সামান্য রোলার কম্প্যাক্ট, অপর্যাপ্তভাবে শেষ করা হচ্ছে।
এছাড়া যেগুলো ড্রেন করা হচ্ছে সেগুলো পুরাতন তলার স্তরের ওপরে ৩নং ইটের গাঁথুনি দেয়া হচ্ছে। অনেক জায়গায় ড্রেনের সাইডওয়াল পুরাতন রেখেই প্লাস্টার করা হচ্ছে। উন্নয়নের এ কাজের সিডিউলে যে নিয়ম উল্লেখ রয়েছে সে নিয়মের চরম ব্যতিক্রমও করা হচ্ছে। এমজিএসপি কর্তৃপরে তদারকি না থাকায় ঠিকাদারগণ নিজের ইচ্ছামত নিজের আখের গোছাতে অত্যন্ত নিম্নমানের কাজ চলমান রেখেছেন।
সমাজসেবক মোজাম্মেল হোসেন চৌধুরী বলেন, ওয়ার্ল্ড ব্যাংক সৈয়দপুর উন্নয়নে যে ঋণের ১০ কোটি টাকা দিয়েছেন তা শুধু অপচয়ই হচ্ছে। উন্নয়ন হচ্ছে না। শহরবাসীর দীর্ঘ প্রতিার ভোগান্তি আবার সেই তিমিরেই রয়ে যাবে বলে মন্তব্য করেন তিনি।
ঠিকাদার মাহাবুব আলমের সাথে এ অভিযোগের প্রেেিত কথা বলতে গেলে তিনি এ বিষয়ে সাংবাদিকদের সাথে কোন কথাই বলবেন না বলে জানান তিনি।
সৈয়দপুরের উন্নয়নে মিউনিসিপ্যাল গভর্নমেন্ট এন্ড সার্ভিস প্রজেক্ট (এমজিএসপি) কাজে ব্যাপক দুর্নীতি হওয়ায় তা দ্রুত বন্ধ করে সিডিউল মোতাবেক কাজ করার দাবি জানিয়ে অভিযোগ করেন মোজাম্মেল হোসেন চৌধুরী নামক এক সমাজসেবক। সম্প্রতি ঢাকার আগারগাঁওয়ে এলজিইডি ভবন প্রকল্প পরিচালক বরাবরে তিনি একটি লিখিত অভিযোগও দাখিল করেছেন।
অভিযোগে বলা হয়েছে, সৈয়দপুরে উন্নয়নে ওয়ার্ল্ড ব্যাংক এমজিএসপির মাধ্যমে প্রায় ১০ কোটি টাকা বরাদ্দ দেয়া হয়। বরাদ্দকৃত এ অর্থ দ্বারা প্রকল্পের স্কিনসমূহের ঠিকাদারগণ যথেষ্ট স্বেচ্ছাচারিত কর্মকান্ডে তথা ঠিকাদারী বিধি নিয়মের তোয়াক্কা না করে অত্যন্ত নিম্নমানের মেটেরিয়াল ও পদ্ধতিগত কার্য ব্যবস্থা ছাড়াই স্কিম সমূহের কর্মকান্ড চলমান রেখেছেন। সংশ্লিষ্ট কর্তৃপরে অবহেলা আর উদাসিনতার অভাব রয়েছে বলেই এ উন্নয়ন কর্মকান্ডের ঠিকাদারগণ হেন তেন কর্মকান্ডে লিপ্ত রয়েছেন।
মোজাম্মেল হোসেন চৌধুরী বলেন, দীর্ঘ প্রতিার পর সৈয়দপুরবাসী আগ্রহের স্কিমসমূহের ওয়ার্ক করার চলতি বছরের ১৯ মার্চ হলেও এ উন্নয়ন কাজের ঠিকাদারগণ চলতি বছরের জুলাইয়ে শুরু করেন। কাজগুলি করার সময় হালকাভাবে বৃষ্টি হওয়ার কারণে ঠিকাদারগণ পরিত্যক্ত ইটের ভাংচুর, ইটভাটার পরিত্যক্ত পুরাতন রাবিশ, সিমেন্টের অনুপাতে নিম্নহার, নিম্নমানের বালু ব্যবহার করে চলেনে। এছাড়া যেখানে রাস্তা প্রয়োজনে প্রশস্তসকরণ হচ্ছে সেখানে স্তরে স্তরে বালু ও খোয়ার স্তরসহ সঠিকভাবে বালু খোয়ার কম্প্যাক্ট ছাড়াই কাজ করে চলেছেন।
তিনি বলেন, যেসকল রাস্তা করা হয়েছে এবং হচ্ছে সেগুলির উপরে ১নং ইটের নামমাত্র প্রলেপ দিয়ে ভিতরে পুরাতন ইটের খোয়া দিয়ে সামান্য রোলার কম্প্যাক্ট, অপর্যাপ্তভাবে শেষ করা হচ্ছে।
এছাড়া যেগুলো ড্রেন করা হচ্ছে সেগুলো পুরাতন তলার স্তরের ওপরে ৩নং ইটের গাঁথুনি দেয়া হচ্ছে। অনেক জায়গায় ড্রেনের সাইডওয়াল পুরাতন রেখেই প্লাস্টার করা হচ্ছে। উন্নয়নের এ কাজের সিডিউলে যে নিয়ম উল্লেখ রয়েছে সে নিয়মের চরম ব্যতিক্রমও করা হচ্ছে। এমজিএসপি কর্তৃপরে তদারকি না থাকায় ঠিকাদারগণ নিজের ইচ্ছামত নিজের আখের গোছাতে অত্যন্ত নিম্নমানের কাজ চলমান রেখেছেন।
সমাজসেবক মোজাম্মেল হোসেন চৌধুরী বলেন, ওয়ার্ল্ড ব্যাংক সৈয়দপুর উন্নয়নে যে ঋণের ১০ কোটি টাকা দিয়েছেন তা শুধু অপচয়ই হচ্ছে। উন্নয়ন হচ্ছে না। শহরবাসীর দীর্ঘ প্রতিার ভোগান্তি আবার সেই তিমিরেই রয়ে যাবে বলে মন্তব্য করেন তিনি।
ঠিকাদার মাহাবুব আলমের সাথে এ অভিযোগের প্রেেিত কথা বলতে গেলে তিনি এ বিষয়ে সাংবাদিকদের সাথে কোন কথাই বলবেন না বলে জানান তিনি।