মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তরে জোড়াতালি দিয়ে চলছে বেকার মহিলাদের সেলাই প্রশিক্ষন
https://www.obolokon24.com/2015/10/kisprgang.html
বিপিএম জয়,
কিশোরগঞ্জ(নীলফামারী)প্রতিনিধিঃ
নীলফামারীর কিশোরগঞ্জ উপজেলার মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তরের বেকার মহিলাদের প্রশিক্ষন চলছে জোড়াতালি দিয়ে।প্রশিক্ষনে কাগজে কলমে ৩০জন প্রশিক্ষনার্থী থাকার কথা থাকলেও উপস্থিত থাকেন ৭জন।কিন্তু প্রশিক্ষনার্থীর হাজিরা খাতায় প্রতিদিন ৩০জন উপস্থিত দেখানো হচ্ছে।
জানা গেছে, উপজেলা মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তরের আওতায় প্রতিবছর ৩০ জন বেকার মহিলাদের হাতে কলমে শাড়ীর ডিজাইন,চট সেলাই,মেশিনে কাপড় সেলাই,ব্লক বাটিকসহ বিভিন্ন ধরণের প্রশিক্ষণ হাতে কলমে শিক্ষা দেওয়ার কথা।প্রশিক্ষনার্থীদের প্রশিক্ষণ দেওয়ার সময় ৪টি সেলাই মেশিন,ডিজাইন উঠানোর বিভিন্ন বস্ত্রের সুতা,সুই,এবং ছোট খাটো যন্ত্রপাতি থাকার কথা থাকলেও একটি পুরনো মরিচা ধরা সেলাই মেশিন ছাড়া অন্য কোন যন্ত্রপাতি দেখা যায়নি।গত মঙ্গলবার ২১ আগষ্ট ১২টা ১৫ মিনিটে সেখানে গিয়ে দেখা যায় ৩ জন প্রশিক্ষনার্থী ফোরের উপর শুয়ে ঘুমাচ্ছে। আবার কেউ কেউ একে অপরের মাঁথার উঁকুন খুঁজছিল। উপস্থিত প্রশিক্ষনার্থী মনজিলা বেগম জানান,প্রশিক্ষক সানজিদা বেগম কোনদিন আসেন আবার কোনদিন আসেননা।যেদিন তিনি আসেন না সেদিন আমাদের মধ্যে যে ভালো জানে তাকে দিয়ে চালিয়ে নেন।মমতা বেগম বলেন প্রতিদিন গড় হাজির থাকে ২০-২৩ জন প্রশিক্ষনার্থী।তিনি আরো বলেন প্রতিজন মহিলার জন্য টিএডিএ বাবদ ২০ টাকা করে বরাদ্দ থাকলেও আপা একটা জিলাপী একটা সিংড়া দিয়ে দুপুরের লাঞ্চ চুকিয়ে ফেলেন।
এব্যপারে প্রশিক্ষক সানজিদা বেগমের সাথে কথা বললে তিনি জানান,কিছু প্রশিক্ষনার্থীর সমস্যা আছে তাই তারা উপস্থিত হতে পারেনি।কিন্তু ২৩ জন প্রশিক্ষনার্থীর একসাথে সমস্যা হয়েছে এ কথার যথাযথ উওর তিনি দিতে পারেন নি।এ বিষয়ে মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তরের কর্মকর্তা সাবিকুন্নাহারের সাথে কথা বললে তিনি বলেন যে, যে প্রশিক্ষক ওখানে নিয়োজিত রয়েছে তিনি হলেন আসলে গবাদি পশু বিষয়ক প্রশিক্ষক।প্রকৃত ট্রেডের প্রশিক্ষক আনার ব্যবস্থা চলছে।
জানা গেছে, উপজেলা মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তরের আওতায় প্রতিবছর ৩০ জন বেকার মহিলাদের হাতে কলমে শাড়ীর ডিজাইন,চট সেলাই,মেশিনে কাপড় সেলাই,ব্লক বাটিকসহ বিভিন্ন ধরণের প্রশিক্ষণ হাতে কলমে শিক্ষা দেওয়ার কথা।প্রশিক্ষনার্থীদের প্রশিক্ষণ দেওয়ার সময় ৪টি সেলাই মেশিন,ডিজাইন উঠানোর বিভিন্ন বস্ত্রের সুতা,সুই,এবং ছোট খাটো যন্ত্রপাতি থাকার কথা থাকলেও একটি পুরনো মরিচা ধরা সেলাই মেশিন ছাড়া অন্য কোন যন্ত্রপাতি দেখা যায়নি।গত মঙ্গলবার ২১ আগষ্ট ১২টা ১৫ মিনিটে সেখানে গিয়ে দেখা যায় ৩ জন প্রশিক্ষনার্থী ফোরের উপর শুয়ে ঘুমাচ্ছে। আবার কেউ কেউ একে অপরের মাঁথার উঁকুন খুঁজছিল। উপস্থিত প্রশিক্ষনার্থী মনজিলা বেগম জানান,প্রশিক্ষক সানজিদা বেগম কোনদিন আসেন আবার কোনদিন আসেননা।যেদিন তিনি আসেন না সেদিন আমাদের মধ্যে যে ভালো জানে তাকে দিয়ে চালিয়ে নেন।মমতা বেগম বলেন প্রতিদিন গড় হাজির থাকে ২০-২৩ জন প্রশিক্ষনার্থী।তিনি আরো বলেন প্রতিজন মহিলার জন্য টিএডিএ বাবদ ২০ টাকা করে বরাদ্দ থাকলেও আপা একটা জিলাপী একটা সিংড়া দিয়ে দুপুরের লাঞ্চ চুকিয়ে ফেলেন।
এব্যপারে প্রশিক্ষক সানজিদা বেগমের সাথে কথা বললে তিনি জানান,কিছু প্রশিক্ষনার্থীর সমস্যা আছে তাই তারা উপস্থিত হতে পারেনি।কিন্তু ২৩ জন প্রশিক্ষনার্থীর একসাথে সমস্যা হয়েছে এ কথার যথাযথ উওর তিনি দিতে পারেন নি।এ বিষয়ে মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তরের কর্মকর্তা সাবিকুন্নাহারের সাথে কথা বললে তিনি বলেন যে, যে প্রশিক্ষক ওখানে নিয়োজিত রয়েছে তিনি হলেন আসলে গবাদি পশু বিষয়ক প্রশিক্ষক।প্রকৃত ট্রেডের প্রশিক্ষক আনার ব্যবস্থা চলছে।