সেতু হয়েছে দূর্ভোগ কমেনি
https://www.obolokon24.com/2015/10/kisorgang_70.html
বিপিএম জয়,কিশোরগঞ্জ,নীলফামারীঃ
নীলফামারীর কিশোরগঞ্জ উপজেলার চাঁড়ালকাটা নদীর মুশরুত পানিয়াল পুকুর বেলতলী ঘাটে পাকা সেতু হওয়ার পর স্বতির নিশ্বাস ফেলেছিলেন সাত গ্রামের মানুষ। ভেবেছিলেন , এখন তারাগঞ্জ হাট ও নিতাই ইউনিয়ন পরিষদে যেতে তাঁদের আর দীর্ঘ পথ ঘুরতে হবে না।কিন্তু সংযোগ সড়ক না থাকায় এটি এলাকাবাসীর কোন কাজে আসছে না।
কিশোরগঞ্জ উপজেলা প্রকেীশলীর কার্যালয় সুএে জানা গেছে,২০১৩ সালের অক্টোবরে ১৪০ মিটার দীর্ঘ এই সেতু নির্মানে ৮ কোটি ২১ লাখ ৬৮ হাজার ৫৩৮ টাকা বরাদ্দ দেওয়া হয়। স্থানীয় সরকার প্রকেীশল অধিদপ্তরের (এলজিইডি)অর্থায়নে সেতু নির্মানের কাজ পায় নীলফামারী জেলার এস এম শফিকুল আলম নামের একটি ঠিকাদারী প্রতিষ্টান।২০১৫ সালের এপ্রিলে সেতুটির নির্মানকাজ শেষ হওয়ার কথা। কিন্তু এটি শেষ হয় চলতি বছরের আগস্টে। এ পর্যন্ত সংযোগ সড়কটি আর করা হয়নি। ফলে ইউনিয়নের ৩০ হাজারের বেশি লোক এখনো দুর্ভোগ পোহাচ্ছেন।
এলাকাবাসী সুত্রে জানা গেছে, সেতুর উত্তর পাড়ে পানিয়াল পুকুর,বেলতলী, খোলাহাটি,মেীলভীর বাজার, মুশরুত, অথাওপাড়া ও ফরুয়াপাড়া গ্রাম। এসব গ্রামের বাসিন্দারা নিতাই ইউনিয়ন পরিষদে ও তারাগঞ্জ হাটে জরুরী কাজে যেতে চাইলে চার কিলোমিটার ঘুরে নওদার বাজার দিয়ে নিতাই ইউনিয়ন পরিষদ ও তারাগঞ্জ হাটে যাতায়াত করেন। এসব লোকের আশা ছিল,সেতুটি হলে সেটি পাড়ি দিয়ে সরাসরি নিতাই ইউনিয়ন পরিষদ ও তারাগঞ্জ হাটে যেতে পারবেন।
কিন্তু সংযোগ সড়ক না থাকায় তাঁদের আগের মতোই দীর্ঘ পথ ঘুরে নিতাই ইউনিয়ন পরিষদ ও তারাগঞ্জ হাটে যেতে হয়। মুশরুত গ্রামের হারেছ মিয়া বলেন,সেতুটির সংযোগ সড়ক নির্মান না করায় ভোগান্তি রয়েই গেছে। এরাকাবাসী মাটি ফেলে সেতুটি ওঠার রাস্তা বানালেও তা দিয়ে গাড়িতে কৃষিপন্য বা ভাড়ি মালামাল পারাপার করা যায়না। মাঝখান থেকে ওই ঘাট দিয়ে নেীকায় যে পন্য পরিবহন করা যেত তাও বন্ধ হয়ে গেছে। বেলতলী গ্রামের জহির উদ্দিন বলেন, বাবা হামরাতো এটে ব্রীজের জন্যে কান্দাকান্দি কছছি । ব্রীজ হইল ফির আস্তা হইতে নাগছে কাম। এ বিষয়ে কথা বলার জন্য সেতুর ঠিকাদার এস এম শফিকুল আলমের সাথে যোগাযোগের চেষ্ঠা করে তাকে পাওয়া যায়নি।
কিশোরগঞ্জ উপজেলা প্রকেীশলী কেরামত আলী নান্নু বলেন, সেতুটির কাজ শেষ হলেও সড়কের কাজ এখনো বাকি আছে,কয়েকদিনের মধ্যে সড়কের কাজ শেষ করা হবে।
কিশোরগঞ্জ উপজেলা প্রকেীশলীর কার্যালয় সুএে জানা গেছে,২০১৩ সালের অক্টোবরে ১৪০ মিটার দীর্ঘ এই সেতু নির্মানে ৮ কোটি ২১ লাখ ৬৮ হাজার ৫৩৮ টাকা বরাদ্দ দেওয়া হয়। স্থানীয় সরকার প্রকেীশল অধিদপ্তরের (এলজিইডি)অর্থায়নে সেতু নির্মানের কাজ পায় নীলফামারী জেলার এস এম শফিকুল আলম নামের একটি ঠিকাদারী প্রতিষ্টান।২০১৫ সালের এপ্রিলে সেতুটির নির্মানকাজ শেষ হওয়ার কথা। কিন্তু এটি শেষ হয় চলতি বছরের আগস্টে। এ পর্যন্ত সংযোগ সড়কটি আর করা হয়নি। ফলে ইউনিয়নের ৩০ হাজারের বেশি লোক এখনো দুর্ভোগ পোহাচ্ছেন।
এলাকাবাসী সুত্রে জানা গেছে, সেতুর উত্তর পাড়ে পানিয়াল পুকুর,বেলতলী, খোলাহাটি,মেীলভীর বাজার, মুশরুত, অথাওপাড়া ও ফরুয়াপাড়া গ্রাম। এসব গ্রামের বাসিন্দারা নিতাই ইউনিয়ন পরিষদে ও তারাগঞ্জ হাটে জরুরী কাজে যেতে চাইলে চার কিলোমিটার ঘুরে নওদার বাজার দিয়ে নিতাই ইউনিয়ন পরিষদ ও তারাগঞ্জ হাটে যাতায়াত করেন। এসব লোকের আশা ছিল,সেতুটি হলে সেটি পাড়ি দিয়ে সরাসরি নিতাই ইউনিয়ন পরিষদ ও তারাগঞ্জ হাটে যেতে পারবেন।
কিন্তু সংযোগ সড়ক না থাকায় তাঁদের আগের মতোই দীর্ঘ পথ ঘুরে নিতাই ইউনিয়ন পরিষদ ও তারাগঞ্জ হাটে যেতে হয়। মুশরুত গ্রামের হারেছ মিয়া বলেন,সেতুটির সংযোগ সড়ক নির্মান না করায় ভোগান্তি রয়েই গেছে। এরাকাবাসী মাটি ফেলে সেতুটি ওঠার রাস্তা বানালেও তা দিয়ে গাড়িতে কৃষিপন্য বা ভাড়ি মালামাল পারাপার করা যায়না। মাঝখান থেকে ওই ঘাট দিয়ে নেীকায় যে পন্য পরিবহন করা যেত তাও বন্ধ হয়ে গেছে। বেলতলী গ্রামের জহির উদ্দিন বলেন, বাবা হামরাতো এটে ব্রীজের জন্যে কান্দাকান্দি কছছি । ব্রীজ হইল ফির আস্তা হইতে নাগছে কাম। এ বিষয়ে কথা বলার জন্য সেতুর ঠিকাদার এস এম শফিকুল আলমের সাথে যোগাযোগের চেষ্ঠা করে তাকে পাওয়া যায়নি।
কিশোরগঞ্জ উপজেলা প্রকেীশলী কেরামত আলী নান্নু বলেন, সেতুটির কাজ শেষ হলেও সড়কের কাজ এখনো বাকি আছে,কয়েকদিনের মধ্যে সড়কের কাজ শেষ করা হবে।