জলঢাকায় যৌতুকের নির্যাতনের স্বীকার হয়ে মৃৃত্যুশয্যায় গৃহবধু
https://www.obolokon24.com/2015/10/joldhaka_1.html
নিজস্ব প্রতিনিধিঃ
নীলফামারীর জলঢাকায় স্বামীর যৌতুকের দাবীর নির্যাতনের স্বীকার হয়ে হাসপাতালের বেডে মৃত্যুর সাথে পাঞ্জা লড়ছে এক সন্তানের জননী অসহায় গৃহবধু জেসমীন আক্তার (২৬) ঘটনাটি ঘটেছে। উপজেলার গোলমুন্ডা ইউনিয়নের পশ্চিম গোলমুন্ডা লাঙ্গল পাড়া এলাকায়। নির্যাতিতার পরিবার জানায়, ৬ বছর আগে ওই এলাকার মৃত ছামীয়াল হোসেন ছেলে মাহবুবার রহমানের সাথে মটর সাইকেল, নগদ অর্থ গহনাসহ ৫ লক্ষ টাকা যৌতুকে বিয়ে হয় জেসমিনের। বিয়ের পর থেকে শ্বশুর বাড়ির লোকজনেরা বিভিন্ন বাহনায় যৌতুকের চাপ দিত এবং নির্যাতন করত ও স্থানীয় ভাবে অনেকবার বিচার সালিশ হয়। এরই ধারাবাহিকতায় গত সোমবার চিকিৎসার ব্যবস্থাপত্র অনুযায়ী স্বামীকে ঔষধ আনতে বললে লোভী পাষন্ড স্বামী, শ্বাশুরী মাহমুদা, দেবর মামুন উল্টো যৌতুকের চাপ দিয়ে জেসনিকে মারপিট শুরু করে। এতে করে জেসমিন অচেতন হয়ে পড়ে। প্রতিবেশিরা তার বাবার বাড়িতে খবর দিলে বাবা আব্দুল গফুর মেম্বার জামাইয়ের বাড়ি থেকে মেয়েকে উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কেন্দ্রে নিয়ে আসলে ডাক্তার তাকে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল নিয়ে যাওয়ার পরামর্শ দেয়। গত ৩ দিন ধরে ওই হাসপাতালে ৪ তলার ১৬নং ওয়ার্ডে চিকিৎসাধীন আছেন। ডাক্তার জানিয়েছে জেসমিনের হাতে, মুখে, মাথায় প্রচন্ড আঘাত পেয়েছে। তার অবস্থা আশংকাজনক। এ বিষয়ে নির্যাতিতার স্বামী মাহবুবার রহমান রংপুর হাসপাতালে তার স্ত্রীর ভর্তির সত্যতা স্বীকার করে বলেন, সে মাথা সিটিস্কান করার জন্য রংপুরে গিয়েছে। কি কারনে ভর্তি আছে আমি জানিনা। একাধিকবার স্ত্রীকে নির্যাতন ও বিচারের কথা বললে তিনি বলেন কার দোষ বিচারকদের সাথে কথা বললে জানতে পারবেন। এ ঘটনায় মামলা দায়েরের প্রস্তুতি চলছে।
নীলফামারীর জলঢাকায় স্বামীর যৌতুকের দাবীর নির্যাতনের স্বীকার হয়ে হাসপাতালের বেডে মৃত্যুর সাথে পাঞ্জা লড়ছে এক সন্তানের জননী অসহায় গৃহবধু জেসমীন আক্তার (২৬) ঘটনাটি ঘটেছে। উপজেলার গোলমুন্ডা ইউনিয়নের পশ্চিম গোলমুন্ডা লাঙ্গল পাড়া এলাকায়। নির্যাতিতার পরিবার জানায়, ৬ বছর আগে ওই এলাকার মৃত ছামীয়াল হোসেন ছেলে মাহবুবার রহমানের সাথে মটর সাইকেল, নগদ অর্থ গহনাসহ ৫ লক্ষ টাকা যৌতুকে বিয়ে হয় জেসমিনের। বিয়ের পর থেকে শ্বশুর বাড়ির লোকজনেরা বিভিন্ন বাহনায় যৌতুকের চাপ দিত এবং নির্যাতন করত ও স্থানীয় ভাবে অনেকবার বিচার সালিশ হয়। এরই ধারাবাহিকতায় গত সোমবার চিকিৎসার ব্যবস্থাপত্র অনুযায়ী স্বামীকে ঔষধ আনতে বললে লোভী পাষন্ড স্বামী, শ্বাশুরী মাহমুদা, দেবর মামুন উল্টো যৌতুকের চাপ দিয়ে জেসনিকে মারপিট শুরু করে। এতে করে জেসমিন অচেতন হয়ে পড়ে। প্রতিবেশিরা তার বাবার বাড়িতে খবর দিলে বাবা আব্দুল গফুর মেম্বার জামাইয়ের বাড়ি থেকে মেয়েকে উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কেন্দ্রে নিয়ে আসলে ডাক্তার তাকে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল নিয়ে যাওয়ার পরামর্শ দেয়। গত ৩ দিন ধরে ওই হাসপাতালে ৪ তলার ১৬নং ওয়ার্ডে চিকিৎসাধীন আছেন। ডাক্তার জানিয়েছে জেসমিনের হাতে, মুখে, মাথায় প্রচন্ড আঘাত পেয়েছে। তার অবস্থা আশংকাজনক। এ বিষয়ে নির্যাতিতার স্বামী মাহবুবার রহমান রংপুর হাসপাতালে তার স্ত্রীর ভর্তির সত্যতা স্বীকার করে বলেন, সে মাথা সিটিস্কান করার জন্য রংপুরে গিয়েছে। কি কারনে ভর্তি আছে আমি জানিনা। একাধিকবার স্ত্রীকে নির্যাতন ও বিচারের কথা বললে তিনি বলেন কার দোষ বিচারকদের সাথে কথা বললে জানতে পারবেন। এ ঘটনায় মামলা দায়েরের প্রস্তুতি চলছে।