ডোমারে ইউএনও’র হস্তক্ষেপে বাল্য বিবাহ থেকে রা পেলো ৬ষ্ঠ শ্রেনীর ছাত্রী মনি।
https://www.obolokon24.com/2015/10/domar_46.html
আনিছুর রহমান মানিক, ডোমার(নীলফামারী) প্রতিনিধি>>
নীলফামারীর ডোমারে ইউএনও’র হস্তক্ষেপে বাল্য বিবাহ থেকে রা পেলো ৬ষ্ঠ শ্রেনীর ছাত্রী মনি। ঘটনাটি ঘটেছে, উপজেলার হরিণচড়া ইউনিয়নের পশ্চিম হরিণচড়া ৩নং ওয়ার্ড বটতলী বাজার গ্রামে। উক্ত গ্রামের ফয়জুল ইসলাম ফজুর কন্যা মটুকপুর স্কুল এন্ড কলেজের ৬ষ্ঠ শ্রেনীর ছাত্রী মনি আক্তার (১৪) সাথে একই এলাকার আতিয়ার রহমানের পুত্র শফিকুল ইসলাম(১৭) সাথে ২৩ অক্টোবর শুক্রবার সন্ধ্যায় বিয়ের কথা ছিল। এলাকাবাসীর মাধ্যমে সংবাদ পেয়ে সাংবাদিক উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোছাঃ সাবিহা সুলতানাকে বিষয়টি জানালে তিনি বিয়ে বন্ধের নিদের্শ দেন। মনির বাড়ীতে গিয়ে তার পিতার সাথে কথা বলতেই বিয়ের বিষয়টি অস্বীকার করেন। শেষে অনেক বোঝানোর পরে বিয়ে দেবেনা মর্মে জানান । ইউপি চেয়ারম্যান আজিজুল ইসলাম ও ৩নং ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য হাবিবুর রহমান হাবিবকে খবর দিলে তারা এসে বিয়ে বন্ধ করে দেয়। নির্বাহী অফিসার ও জন প্রতিনিধিদের হস্তক্ষেপে বাল্য বিয়ে বন্ধ হওয়ায় এলাকায় চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে। এতে সাধুবাদ জানান এলাকার সচেতন মহল।
নীলফামারীর ডোমারে ইউএনও’র হস্তক্ষেপে বাল্য বিবাহ থেকে রা পেলো ৬ষ্ঠ শ্রেনীর ছাত্রী মনি। ঘটনাটি ঘটেছে, উপজেলার হরিণচড়া ইউনিয়নের পশ্চিম হরিণচড়া ৩নং ওয়ার্ড বটতলী বাজার গ্রামে। উক্ত গ্রামের ফয়জুল ইসলাম ফজুর কন্যা মটুকপুর স্কুল এন্ড কলেজের ৬ষ্ঠ শ্রেনীর ছাত্রী মনি আক্তার (১৪) সাথে একই এলাকার আতিয়ার রহমানের পুত্র শফিকুল ইসলাম(১৭) সাথে ২৩ অক্টোবর শুক্রবার সন্ধ্যায় বিয়ের কথা ছিল। এলাকাবাসীর মাধ্যমে সংবাদ পেয়ে সাংবাদিক উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোছাঃ সাবিহা সুলতানাকে বিষয়টি জানালে তিনি বিয়ে বন্ধের নিদের্শ দেন। মনির বাড়ীতে গিয়ে তার পিতার সাথে কথা বলতেই বিয়ের বিষয়টি অস্বীকার করেন। শেষে অনেক বোঝানোর পরে বিয়ে দেবেনা মর্মে জানান । ইউপি চেয়ারম্যান আজিজুল ইসলাম ও ৩নং ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য হাবিবুর রহমান হাবিবকে খবর দিলে তারা এসে বিয়ে বন্ধ করে দেয়। নির্বাহী অফিসার ও জন প্রতিনিধিদের হস্তক্ষেপে বাল্য বিয়ে বন্ধ হওয়ায় এলাকায় চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে। এতে সাধুবাদ জানান এলাকার সচেতন মহল।