রংপুরে তারাগঞ্জের সমবায় অফিসে হচ্ছেটা কী? দেখার কেউ নেই!
https://www.obolokon24.com/2015/09/rangpur_59.html
হাজী মারুফ রংপুর ব্যুরো অফিস :
রংপুরের তারাগঞ্জ উপজেলায় সমবায় কর্মকর্তা শামছুন্নাহার বেগমের বিরুদ্ধে কর্মে ফাঁকিসহ নানান অভিযোগ উঠেছে।
সরেজমিনে তদন্ত করে ওই কর্মকর্তার বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য এলাকাবাসী উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে দাবি জানিয়েছেন। তারাগঞ্জ সমবায় কর্মকর্তা তারাগঞ্জ থেকে অফিস করার নিয়ম থাকলেও তা তিনি মানছেন না। এ কারণে বিভিন্ন কাজে তার দপ্তরে এসে স্থানীয় লোকজন ভোগান্তির স্বীকার হচ্ছে। তারাগঞ্জে যোগদান থেকে শুরু করে প্রায় সময়ই সকাল ১০টার পরে অফিস আসা ও ৩ টার মধ্যে অফিস ত্যাগ করার অভিযোগ উঠেছে তার বিরুদ্ধে। ওই কর্মকর্তা সাধারণ লোকদের সাথে খারাপ আচরণও করেন বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। তিনি নিজেকে পীরগঞ্জের বাসিন্দা, কখনো প্রধানমন্ত্রীর আত্মীয় পরিচয় দিয়ে স্থানীয় লোকের উপর দাপট খাটান। তার এসব কর্মকা-ে উপজেলার বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তাও অতিষ্ট হয়ে উঠেছেন। এলাকাবাসী সরেজমিনে তদন্ত করে ওই ফাঁকিবাজ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য জোর দাবি জানিয়েছে। এলাকাবাসির দাবি ওই সমবায় কর্মকর্তার বিরুদ্ধে কর্মে ফাঁকি, স্থানীয় লোকজনের সাথে খারাপ আচরণ ও নিয়মিত অফিস না করার কারনে তাকে চাকরিচ্যুত করা হউক।
রংপুরের তারাগঞ্জ উপজেলায় সমবায় কর্মকর্তা শামছুন্নাহার বেগমের বিরুদ্ধে কর্মে ফাঁকিসহ নানান অভিযোগ উঠেছে।
সরেজমিনে তদন্ত করে ওই কর্মকর্তার বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য এলাকাবাসী উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে দাবি জানিয়েছেন। তারাগঞ্জ সমবায় কর্মকর্তা তারাগঞ্জ থেকে অফিস করার নিয়ম থাকলেও তা তিনি মানছেন না। এ কারণে বিভিন্ন কাজে তার দপ্তরে এসে স্থানীয় লোকজন ভোগান্তির স্বীকার হচ্ছে। তারাগঞ্জে যোগদান থেকে শুরু করে প্রায় সময়ই সকাল ১০টার পরে অফিস আসা ও ৩ টার মধ্যে অফিস ত্যাগ করার অভিযোগ উঠেছে তার বিরুদ্ধে। ওই কর্মকর্তা সাধারণ লোকদের সাথে খারাপ আচরণও করেন বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। তিনি নিজেকে পীরগঞ্জের বাসিন্দা, কখনো প্রধানমন্ত্রীর আত্মীয় পরিচয় দিয়ে স্থানীয় লোকের উপর দাপট খাটান। তার এসব কর্মকা-ে উপজেলার বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তাও অতিষ্ট হয়ে উঠেছেন। এলাকাবাসী সরেজমিনে তদন্ত করে ওই ফাঁকিবাজ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য জোর দাবি জানিয়েছে। এলাকাবাসির দাবি ওই সমবায় কর্মকর্তার বিরুদ্ধে কর্মে ফাঁকি, স্থানীয় লোকজনের সাথে খারাপ আচরণ ও নিয়মিত অফিস না করার কারনে তাকে চাকরিচ্যুত করা হউক।