কচু চাষীদের মুখে হাসির ঝিলিক
https://www.obolokon24.com/2015/09/rangpur_42.html
হাবিবুর রহমান সেলিম,পাগলাপীর প্রতিনিধিঃ
রংপুরের পাগলাপীরে কচু চাষাবাদ করে লাভবান হওয়ায় হাসির ঝিলিক বইছে চাষীদের মুখে। জানাগেছে চলতি মৌসুমে পাগলাপীর অঞ্চলে ুদ্রবর্গা সহ প্রান্তিক চাষীরা চরাদামে সার বীজ মজুরী সংগ্রহ করে প্রাকৃতিক দুর্যোগ সহ নানা প্রতিকুলতা মোকাবেলা করিয়ে ফসলী জমিতে কচুর বৈ চাষাবাদ করে বাম্পার ফলন ফলিয়েছে এবং হাটবাজারে ন্যায্য দামে বিক্রি করছে। ফলে কচুর বৈ চাষাবাদ করে অঞ্চলের চাষীরা অন্যান্য বছরের তুলনায় এবার লাভবান হওয়ায় এইসব চাষীদের পরিবারে বইছে হাসির ঝিলিক। সরেজমিনে পাগলাপীরে পাঠান পাড়ার মোঃ আজিজার রহমান খান খোকা, হরকলি বরন্তর পাড়ার শ্রী বিজয় চন্দ্র রায় সহ কয়েক জন চাষী জানান, এক দোনের জমিতে (২৫ শতাংশ) কচুর বৈ চাষাবাদ করতে হাল চাষ সহ ২৫ থেকে ৩ হাজার টাকা খরচ পড়ে। দোন প্রতি জমিতে কচুর বৈ ফলন হয় ২৭ থেকে ৩০ মণ। বর্তমান এক মণ কচুর বৈ হাট বাজারে বিক্রি হচ্ছে সাড়ে ৬ শত থেকে ৭ শত টাকা পর্যন্ত। তবে হাটবাজারে খুচরা ব্যবসায়ীরা প্রথম দফায় ৪০ টাকা দরে কেজি বিক্রি করলেও এখন ২০/২৫ টাকা কেজি দরে বিক্রি করছে। চাষী আজিজার রহমান খান খোকা প্রতিনিধিকে জানান, তিনি এবার মৌসুমে আড়াই দোন (৬৩ শতাংশ) জমিতে কচুর বৈ চাষাবাদ করেছেন।
রংপুরের পাগলাপীরে কচু চাষাবাদ করে লাভবান হওয়ায় হাসির ঝিলিক বইছে চাষীদের মুখে। জানাগেছে চলতি মৌসুমে পাগলাপীর অঞ্চলে ুদ্রবর্গা সহ প্রান্তিক চাষীরা চরাদামে সার বীজ মজুরী সংগ্রহ করে প্রাকৃতিক দুর্যোগ সহ নানা প্রতিকুলতা মোকাবেলা করিয়ে ফসলী জমিতে কচুর বৈ চাষাবাদ করে বাম্পার ফলন ফলিয়েছে এবং হাটবাজারে ন্যায্য দামে বিক্রি করছে। ফলে কচুর বৈ চাষাবাদ করে অঞ্চলের চাষীরা অন্যান্য বছরের তুলনায় এবার লাভবান হওয়ায় এইসব চাষীদের পরিবারে বইছে হাসির ঝিলিক। সরেজমিনে পাগলাপীরে পাঠান পাড়ার মোঃ আজিজার রহমান খান খোকা, হরকলি বরন্তর পাড়ার শ্রী বিজয় চন্দ্র রায় সহ কয়েক জন চাষী জানান, এক দোনের জমিতে (২৫ শতাংশ) কচুর বৈ চাষাবাদ করতে হাল চাষ সহ ২৫ থেকে ৩ হাজার টাকা খরচ পড়ে। দোন প্রতি জমিতে কচুর বৈ ফলন হয় ২৭ থেকে ৩০ মণ। বর্তমান এক মণ কচুর বৈ হাট বাজারে বিক্রি হচ্ছে সাড়ে ৬ শত থেকে ৭ শত টাকা পর্যন্ত। তবে হাটবাজারে খুচরা ব্যবসায়ীরা প্রথম দফায় ৪০ টাকা দরে কেজি বিক্রি করলেও এখন ২০/২৫ টাকা কেজি দরে বিক্রি করছে। চাষী আজিজার রহমান খান খোকা প্রতিনিধিকে জানান, তিনি এবার মৌসুমে আড়াই দোন (৬৩ শতাংশ) জমিতে কচুর বৈ চাষাবাদ করেছেন।