ইউপি চেয়ারম্যান আমিনুরকে সান্ডেলছুড়ে মারলেন এলাকাবাসী রংপুরে চন্দনপাটে ঈদের চাউল বিতরনে অনিয়মের অভিযোগ
https://www.obolokon24.com/2015/09/rangpur_29.html
হাজী মারুফ রংপুর ব্যুরো অফিস :
রংপুর সদর উপজেলার চন্দনপাট ইউনিয়নে ঈদের বিশেষ বরাদ্দ গরীব দুঃস্থ মানুষের মধ্যে ১০ কেজি করে চাউল বিতরনে অনিয়ম করার ঘটনায় চন্দনপাট ইউপি চেয়ারম্যান আমিনুর রহমানকে লাঞ্চিত করেন এলাকাবাসী ।
অভিযোগে জানা গেছে, ঈদুল আজহার বিশেষ বরাদ্দ প্রতিজন ১০ কেজি করে চাউল পাওয়ার কথা থাকলেও তাদের ভাগ্যে জুটেছে ৬/৭ কেজি করে । গত বুধবার এ চাউলের বিতরণ কার্যক্রম চলে ইউপি ভবন চত্তরে। গত বৃহস্পতিবার হটাৎ করে চাউলের সিলিভ শেষ হয়ে যায় । কিন্ত এলাকাবাসী বিষয়টি আঁচ করতে পেরে ক্ষুদ্ধ হয়ে ওঠেন।
বরাদ্দের বেশিরভাগ চাউল ইউনিয়ন পরিষদের গোডাউনের ভিতরে রয়েছে। তা ইউপি চেয়ারম্যান আমিনুর চাউলের আড়তদারদের কাছে বিক্রি করে দিবেন । এ ঘটনা এলাকার ছড়িয়ে পড়লে হতদরিদ্র মানুষেরা পরিষদের সামনে ভীড় করে এক পর্যায়ে এলাকাবাসীর সাথে চেয়ারম্যানের বাক-বিতন্ডা বাঁধে। চেয়ারম্যানের আস্থাাভাজন ইউপি সদস্য মিলন, সাহাবুল, হিটলার বহিরাগত সন্তাসীদের নিয়ে এসে মারডাং করার চেষ্টা করলে উল্টো এলাকাবাসী এতে ক্ষুদ্ধ হয়ে ওঠে। এতে করে ইউপি চেয়ারম্যান আমিনুর রহমানকে বিক্ষুদ্ধরা নিজেদের পায়ে থাকা স্যান্ডেল চেয়ারম্যানের গালে ছুঁড়ে মারেন । সেখানে ২ জন বদরগঞ্জের সাংবাদিক উপস্থিত ছিলেন । কিছুক্ষণ পর পরিস্থিতি শান্ত হলে চেয়ারম্যান বাধ্য হয়ে কিছু সিলিপ দিয়ে চাউল বিতরণ করেন ।
অপরদিকে জানা গেছে ৩ ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য মিলন, সাহাবুল, হিটলার সিলিপ বিক্রি করে দেয়ায় হতদরিদ্র মানুষেরা ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, এসব চেয়ারম্যান আমিনুরের কারসাজি । হামার আগের চেয়ারম্যান শহিদুলের সময় এরকম ঘটনা হয়নি এ চেয়ারম্যান হিলির ব্যবসা নিয়ে ব্যস্ত ।
এব্যাপারে ইউপি চেয়ারম্যান আমিনুর রহমান বলেন,যে এরকম কোন ঘটনা ঘটেনি পক্ষ বিপক্ষের ব্যাপার থাকতে পারে । সিলিপ বিক্রির বিষয়ে বললে তিনি এড়িয়ে যান । এ ঘটনায় এরাকায় চরম উওেজনা বিরাজ করছে ।
রংপুর সদর উপজেলার চন্দনপাট ইউনিয়নে ঈদের বিশেষ বরাদ্দ গরীব দুঃস্থ মানুষের মধ্যে ১০ কেজি করে চাউল বিতরনে অনিয়ম করার ঘটনায় চন্দনপাট ইউপি চেয়ারম্যান আমিনুর রহমানকে লাঞ্চিত করেন এলাকাবাসী ।
অভিযোগে জানা গেছে, ঈদুল আজহার বিশেষ বরাদ্দ প্রতিজন ১০ কেজি করে চাউল পাওয়ার কথা থাকলেও তাদের ভাগ্যে জুটেছে ৬/৭ কেজি করে । গত বুধবার এ চাউলের বিতরণ কার্যক্রম চলে ইউপি ভবন চত্তরে। গত বৃহস্পতিবার হটাৎ করে চাউলের সিলিভ শেষ হয়ে যায় । কিন্ত এলাকাবাসী বিষয়টি আঁচ করতে পেরে ক্ষুদ্ধ হয়ে ওঠেন।
বরাদ্দের বেশিরভাগ চাউল ইউনিয়ন পরিষদের গোডাউনের ভিতরে রয়েছে। তা ইউপি চেয়ারম্যান আমিনুর চাউলের আড়তদারদের কাছে বিক্রি করে দিবেন । এ ঘটনা এলাকার ছড়িয়ে পড়লে হতদরিদ্র মানুষেরা পরিষদের সামনে ভীড় করে এক পর্যায়ে এলাকাবাসীর সাথে চেয়ারম্যানের বাক-বিতন্ডা বাঁধে। চেয়ারম্যানের আস্থাাভাজন ইউপি সদস্য মিলন, সাহাবুল, হিটলার বহিরাগত সন্তাসীদের নিয়ে এসে মারডাং করার চেষ্টা করলে উল্টো এলাকাবাসী এতে ক্ষুদ্ধ হয়ে ওঠে। এতে করে ইউপি চেয়ারম্যান আমিনুর রহমানকে বিক্ষুদ্ধরা নিজেদের পায়ে থাকা স্যান্ডেল চেয়ারম্যানের গালে ছুঁড়ে মারেন । সেখানে ২ জন বদরগঞ্জের সাংবাদিক উপস্থিত ছিলেন । কিছুক্ষণ পর পরিস্থিতি শান্ত হলে চেয়ারম্যান বাধ্য হয়ে কিছু সিলিপ দিয়ে চাউল বিতরণ করেন ।
অপরদিকে জানা গেছে ৩ ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য মিলন, সাহাবুল, হিটলার সিলিপ বিক্রি করে দেয়ায় হতদরিদ্র মানুষেরা ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, এসব চেয়ারম্যান আমিনুরের কারসাজি । হামার আগের চেয়ারম্যান শহিদুলের সময় এরকম ঘটনা হয়নি এ চেয়ারম্যান হিলির ব্যবসা নিয়ে ব্যস্ত ।
এব্যাপারে ইউপি চেয়ারম্যান আমিনুর রহমান বলেন,যে এরকম কোন ঘটনা ঘটেনি পক্ষ বিপক্ষের ব্যাপার থাকতে পারে । সিলিপ বিক্রির বিষয়ে বললে তিনি এড়িয়ে যান । এ ঘটনায় এরাকায় চরম উওেজনা বিরাজ করছে ।