রংপুর নগরীর মুলাটোলের বহু অপকর্মের হোতা বেলালের বিরুদ্ধে অবশেষে মামলা
https://www.obolokon24.com/2015/09/rangpur_24.html
হাজী মারুফ রংপুর ব্যুরো অফিস :
রংপুর নগরীর দক্ষিণ মুলাটোল পাকার ফেন্সিডিল ব্যবসায়ি, মামলাবাজ, ভূমিদস্যু, সরকারি ঔষধ চুরিসহ বহু অপকর্মের হোতা মিজানুর রহমান বেলাল ও তার স্ত্রী রূপালী বেগমসহ পরিবারের অন্যান্য সদস্যদের বিরুদ্ধে অবশেষে এজাহার দায়ের হয়েছে।
এজাহার সূত্রে জানা যায়, গত ২৮ জুন মৃত কাওসার আলীর পুত্র একাধিক অপকর্মের হোতা মিজানুর রহমান বেলাল ও তার ভাই হুমায়ূন কবীর, রুহুল আমীন, দুলাল, নুরুন্নবী, বোন কনা এবং ভাই দুলালের পুত্র রায়হান রাফছান, চাচা আশরাফ, বেলালের স্ত্রী রূপালী বেগমসহ কয়েকজন মুলাটোল জামে মসজিদের সামনে ৯৫ জমির দক্ষিণ-পূর্ব কোণে বীর মুক্তিযোদ্ধা শেখ শাহী ও শেখ সাদির ১৯ শতক (মামলা চলমান) জমিতে ঘর তুলতে যায়। যার মৌজা-সাতগাড়া, জে.এল নং-৯৪, খতিয়ান নং-২৭৬, হাল খতিয়ান নং-২৭০, দাগ নং-৪১০৬। সংবকাদ পেয়ে জমির মালিক শেখ সাদী এলাকার কয়েকজনকে ঘটনাস্থলে নিয়ে গিয়ে ঘর তুলতে বাঁধা দেওয়ায় উপরোক্ত আসামীরা তাদের উপর হামলা চালায়। এতে জুয়েল মারাত্মক আহত হয়।
এজাহারে উল্লেখ রয়েছে, বেলালের বাবা ও চাচা নীলফামারী জেলার তালিকাভূক্ত রাজাকার। এছাড়া বেলাল ও তার পরিবারের সদস্যদের নানান অপকর্মেও কথা উল্লেখ রয়েছে এজাহারে। এদিকে এলাকাবাসি বলছেন, অপকর্মের হোতা মিজানুর রহমান বেলালের মিথ্যা মামলা তদন্ত ছাড়া রেকর্ডভূক্ত করা হলেও রংপুরে স্বাধীনতা যুদ্ধে প্রথম পতাকা উত্তোলনকারী বীর মুক্তিযোদ্ধা শেখ শাহী ও তার ভাই শেখ সাদীর দায়ের করা এজাহার কেন রেকর্ডভূক্ত করা হচ্ছে না। এনিয়ে গোটা নগরীতে সমালোচনা শুরু হয়েছে। অপরদিকে বেলাল সুকৌশলে নিজের টিন ও বেড়া ভেঙ্গে পরদিন ২৯ জুন ৮জনকে অভিযুক্ত করে রংপুর কোতয়ালী থানায় একটি মামলা করেন। অথচ এঘটনায় এলাকায় শালিশ বৈঠক বসে এবং বৈঠকে জেলা আওয়ামীলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ফজলুল হক জেপলিনকে আহ্বায়ক ও ২০ নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর তৌহিদুল ইসলামকে সদস্য সচিব করে ৭ সদস্য বিশিষ্ট কমিটি গঠন করা হয়।
রংপুর নগরীর দক্ষিণ মুলাটোল পাকার ফেন্সিডিল ব্যবসায়ি, মামলাবাজ, ভূমিদস্যু, সরকারি ঔষধ চুরিসহ বহু অপকর্মের হোতা মিজানুর রহমান বেলাল ও তার স্ত্রী রূপালী বেগমসহ পরিবারের অন্যান্য সদস্যদের বিরুদ্ধে অবশেষে এজাহার দায়ের হয়েছে।
এজাহার সূত্রে জানা যায়, গত ২৮ জুন মৃত কাওসার আলীর পুত্র একাধিক অপকর্মের হোতা মিজানুর রহমান বেলাল ও তার ভাই হুমায়ূন কবীর, রুহুল আমীন, দুলাল, নুরুন্নবী, বোন কনা এবং ভাই দুলালের পুত্র রায়হান রাফছান, চাচা আশরাফ, বেলালের স্ত্রী রূপালী বেগমসহ কয়েকজন মুলাটোল জামে মসজিদের সামনে ৯৫ জমির দক্ষিণ-পূর্ব কোণে বীর মুক্তিযোদ্ধা শেখ শাহী ও শেখ সাদির ১৯ শতক (মামলা চলমান) জমিতে ঘর তুলতে যায়। যার মৌজা-সাতগাড়া, জে.এল নং-৯৪, খতিয়ান নং-২৭৬, হাল খতিয়ান নং-২৭০, দাগ নং-৪১০৬। সংবকাদ পেয়ে জমির মালিক শেখ সাদী এলাকার কয়েকজনকে ঘটনাস্থলে নিয়ে গিয়ে ঘর তুলতে বাঁধা দেওয়ায় উপরোক্ত আসামীরা তাদের উপর হামলা চালায়। এতে জুয়েল মারাত্মক আহত হয়।
এজাহারে উল্লেখ রয়েছে, বেলালের বাবা ও চাচা নীলফামারী জেলার তালিকাভূক্ত রাজাকার। এছাড়া বেলাল ও তার পরিবারের সদস্যদের নানান অপকর্মেও কথা উল্লেখ রয়েছে এজাহারে। এদিকে এলাকাবাসি বলছেন, অপকর্মের হোতা মিজানুর রহমান বেলালের মিথ্যা মামলা তদন্ত ছাড়া রেকর্ডভূক্ত করা হলেও রংপুরে স্বাধীনতা যুদ্ধে প্রথম পতাকা উত্তোলনকারী বীর মুক্তিযোদ্ধা শেখ শাহী ও তার ভাই শেখ সাদীর দায়ের করা এজাহার কেন রেকর্ডভূক্ত করা হচ্ছে না। এনিয়ে গোটা নগরীতে সমালোচনা শুরু হয়েছে। অপরদিকে বেলাল সুকৌশলে নিজের টিন ও বেড়া ভেঙ্গে পরদিন ২৯ জুন ৮জনকে অভিযুক্ত করে রংপুর কোতয়ালী থানায় একটি মামলা করেন। অথচ এঘটনায় এলাকায় শালিশ বৈঠক বসে এবং বৈঠকে জেলা আওয়ামীলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ফজলুল হক জেপলিনকে আহ্বায়ক ও ২০ নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর তৌহিদুল ইসলামকে সদস্য সচিব করে ৭ সদস্য বিশিষ্ট কমিটি গঠন করা হয়।