মেডিকেলে ভর্তি পরীক্ষার প্রশ্নপত্র ফাঁসে জড়িত রংপুর র্যাবের হাতে আটক ৭
https://www.obolokon24.com/2015/09/rangpur_23.html
হাজী মারুফ রংপুর ব্যুরো অফিস :
মেডিকেল কলেজে ভর্তি পরীায় প্রশ্নপত্র ফাঁসে জড়িত অভিযোগে রংপুর মেডিকেল কলেজের ৩ চিকিৎসকসহ ৭ জনকে আটক করেছে সিপিএসসি, র্যাব-১৩ এর দল। গতকাল মঙ্গলবার সন্ধ্যায় রংপুর র্যাব-১৩ কার্যালয়ে আয়োজিত ব্রিফিংয়ে প্রশ্নপত্র ফাঁসের ঘটনার বর্ণনা দেন মেজর এম আশরাফ আলী পিপিএম।
তিনি বলেন, মেডিকেল কলেজে ভর্তি পরীক্ষায় অংশ নেয়া শিক্ষার্থীদের পরীক্ষায় পাস করে দেওয়ার নামে রংপুর মেডিকেল কলেজের ডাক্তার মুন্নাফর বাসায় একত্রিত করা হয়। জন প্রতি ১০ লাখ টাকার বিনিময়ে
পরীক্ষার দিন সকালে তাদের একত্রে প্রশ্নের সমাধান করে দেওয়া হয়েছে। পরে সকলকে পরীক্ষার হল পর্যন্ত পৌঁছে দেওয়া হয়। মেজর আশরাফ বলেন, মেডিকেল কলেজে ভর্তি পরীক্ষার প্রশ্ন ফাঁস করে কোটি কোটি টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে একটি সংঘবদ্ধ চক্র। ঢাকায় এ ধরণের একটি চক্রকে গ্রেফতারের পর তাদের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী রংপুর মেডিকেল কলেজে প্রশ্নপত্র ফাঁসে জড়িতদের বিরুদ্ধে অভিযান শুরু করা হয়। প্রথমে রংপুরের ‘এ ওয়ান’ কোচিং সেন্টারের তিন শিক্ষক আতিকুর রহমান আদিল, জামিল উদ্দিন ও সাজরাতুল ইয়াকিন রানাকে আটক করা হয়। তাদের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী রংপুর মেডিকেল কলেজের ডা. মোস্তাফিজুর রহমান পাভেল, প্রাইমেট কোচিং সেন্টারের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মনজুর হোসেন, রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের অর্থোপেডিক বিভাগের সহকারি রেজিস্ট্রার ডা. জিল্লুুর রহমান রনি ও সার্জারি বিভাগের ডা. শরিফুল ইসলাম অন্তুকে আটক করা হয়। আটককৃতরা রংপুরসহ বিভিন্ন এলাকায় মেডিকেল কলেজে ভর্তি পরীক্ষায় প্রশ্নপত্র ফাঁস ও জালিয়াতি চক্রের সক্রিয় সদস্য। তিনি জানান, এ চক্রের সঙ্গে প্রশপত্র ফাঁসকারী মূল হোতাদের যোগাযোগ রয়েছে। তাদের মাধ্যমেই তারা প্রশ্ন ফাঁস করে কোটি কোটি টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে। রেটিনা কোচিং সেন্টারের পরিচালকও এই জালিয়াতি চক্রের সঙ্গে জড়িত। তাকেসহ অন্য সদস্যদের আটকের অভিযান অব্যাহত রয়েছে বলে জানান তিনি।
মেডিকেল কলেজে ভর্তি পরীায় প্রশ্নপত্র ফাঁসে জড়িত অভিযোগে রংপুর মেডিকেল কলেজের ৩ চিকিৎসকসহ ৭ জনকে আটক করেছে সিপিএসসি, র্যাব-১৩ এর দল। গতকাল মঙ্গলবার সন্ধ্যায় রংপুর র্যাব-১৩ কার্যালয়ে আয়োজিত ব্রিফিংয়ে প্রশ্নপত্র ফাঁসের ঘটনার বর্ণনা দেন মেজর এম আশরাফ আলী পিপিএম।
তিনি বলেন, মেডিকেল কলেজে ভর্তি পরীক্ষায় অংশ নেয়া শিক্ষার্থীদের পরীক্ষায় পাস করে দেওয়ার নামে রংপুর মেডিকেল কলেজের ডাক্তার মুন্নাফর বাসায় একত্রিত করা হয়। জন প্রতি ১০ লাখ টাকার বিনিময়ে
পরীক্ষার দিন সকালে তাদের একত্রে প্রশ্নের সমাধান করে দেওয়া হয়েছে। পরে সকলকে পরীক্ষার হল পর্যন্ত পৌঁছে দেওয়া হয়। মেজর আশরাফ বলেন, মেডিকেল কলেজে ভর্তি পরীক্ষার প্রশ্ন ফাঁস করে কোটি কোটি টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে একটি সংঘবদ্ধ চক্র। ঢাকায় এ ধরণের একটি চক্রকে গ্রেফতারের পর তাদের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী রংপুর মেডিকেল কলেজে প্রশ্নপত্র ফাঁসে জড়িতদের বিরুদ্ধে অভিযান শুরু করা হয়। প্রথমে রংপুরের ‘এ ওয়ান’ কোচিং সেন্টারের তিন শিক্ষক আতিকুর রহমান আদিল, জামিল উদ্দিন ও সাজরাতুল ইয়াকিন রানাকে আটক করা হয়। তাদের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী রংপুর মেডিকেল কলেজের ডা. মোস্তাফিজুর রহমান পাভেল, প্রাইমেট কোচিং সেন্টারের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মনজুর হোসেন, রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের অর্থোপেডিক বিভাগের সহকারি রেজিস্ট্রার ডা. জিল্লুুর রহমান রনি ও সার্জারি বিভাগের ডা. শরিফুল ইসলাম অন্তুকে আটক করা হয়। আটককৃতরা রংপুরসহ বিভিন্ন এলাকায় মেডিকেল কলেজে ভর্তি পরীক্ষায় প্রশ্নপত্র ফাঁস ও জালিয়াতি চক্রের সক্রিয় সদস্য। তিনি জানান, এ চক্রের সঙ্গে প্রশপত্র ফাঁসকারী মূল হোতাদের যোগাযোগ রয়েছে। তাদের মাধ্যমেই তারা প্রশ্ন ফাঁস করে কোটি কোটি টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে। রেটিনা কোচিং সেন্টারের পরিচালকও এই জালিয়াতি চক্রের সঙ্গে জড়িত। তাকেসহ অন্য সদস্যদের আটকের অভিযান অব্যাহত রয়েছে বলে জানান তিনি।