করিডোরের মাধ্যমে নীলফামারীতে প্রায় দুই হাজার গরু এসেছে
https://www.obolokon24.com/2015/09/nilphamari_68.html
আবু ফাত্তাহ্ কামাল পাখি,স্টাফ রিপোর্টারঃ
করিডোরের মাধ্যমে ভারত থেকে নীলফামারীতে ভালমানের এরে জাতের গরু আসছে। করিডোরে সরকারের ঘরে রাজস্ব দেয়ার পর এখানেই সেই গরু বিক্রি হয়ে যাচ্ছে। এসব গরু চলে যাচ্ছে দেশের বিভিন্ন স্থানে । তবে টাঙ্গাইলের ভুয়াপুরে এই গরু বেশী যাচ্ছে। ঈদুল আযহা কে কেন্দ্র করে নীলফামারীর ডিমলা উপজেলার পুর্বছাতনাই কলোনীর বিটে মঙ্গলবার বিকাল পর্যন্ত ভারত থেকে গরু এসেছে এক হাজার ৯১৪টি।এখান থেকে সরকার করিডোরের মাধ্যমে এই সব গরু থেকে রাজস্ব পেয়েছে ৯ লাখ ৯৪ হাজার ৫০০ টাকা। মঙ্গলবার কালীগঞ্জ বিজিবি সংলগ্ন তিস্তার পাড়ের গরুর বিটে দেখা যায় যে পরিমান গরু এসেছে তার চেয়ে দ্বিগুন চাহিদা । গড়ে প্রতিটি গরু ৩০ হাজার টাকায় দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে আসা গরু ব্যবসায়ীরা ক্রয় করে ট্রাকে উঠিয়ে নিয়ে যাচ্ছে। এদিকে যে রাখাল সীমান্তগলিয়ে গরু নিয়ে আসছে তারা গরু প্রতি ৮০০ টাকা করে মজুরি পেয়ে থাকে। এক একজন রাখাল চারটি করে গরু নিয়ে আসে। এতে প্রতিদিন একজন রাখালের আয় ২ হাজার ৪শত টাকা। যা জানালেন রাখাল আবুল কালাম (৩৫)। করিডোরের গরু ব্যবসায়ী বিপ্লব (৩০) জানায়, প্রতিটি গরুর দাম গড়ে ৩০ হাজার পড়ে। দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে ব্যবসায়ীরা এই গরু কিনে ট্রাকে করে নিয়ে যাচ্ছে। বিশেষ করে টাঙ্গাইলের ভুয়াপুরে এই গরুর চাহিদা খুব বেশী। প্রতিটি ট্রাকে ১২টি করে গরু বহন করা হয়ে থাকে। ট্রাকভাড়া ও ঘাটেঘাটে চাঁদা প্রদান করার পর একটি গরুর দাম পড়ে যায় ৪০ হাজার থেকে ৪৫ হাজার টাকা পর্যন্ত। যার ঘানি টানতে হয় ক্রেতাকে। থানার হাট বিজিবি ক্যাম্পর কোম্পানী কমান্ডার সুবেদার মতুজা আলম ঈদুল আযহায় এই করিডোরের মাধ্যমে মঙ্গলবার পর্যন্ত ১ হাজার ৯১৪টি গরু ভারত থেকে এসেছে। প্রতি গরু সরকারি ভাবে ৫০০ টাকায় করিডোর করা হয়। এই সংখ্যক গরুর সরকার রাজস্ব পেয়েছে ৯ লাখ ৯৪ হাজার ৫০০ টাকা। প্রতিটি গরু বিক্রির পর বাংলাদেশের কাষ্টমস কাগজপত্র নিশ্চিত করা হয়।
করিডোরের মাধ্যমে ভারত থেকে নীলফামারীতে ভালমানের এরে জাতের গরু আসছে। করিডোরে সরকারের ঘরে রাজস্ব দেয়ার পর এখানেই সেই গরু বিক্রি হয়ে যাচ্ছে। এসব গরু চলে যাচ্ছে দেশের বিভিন্ন স্থানে । তবে টাঙ্গাইলের ভুয়াপুরে এই গরু বেশী যাচ্ছে। ঈদুল আযহা কে কেন্দ্র করে নীলফামারীর ডিমলা উপজেলার পুর্বছাতনাই কলোনীর বিটে মঙ্গলবার বিকাল পর্যন্ত ভারত থেকে গরু এসেছে এক হাজার ৯১৪টি।এখান থেকে সরকার করিডোরের মাধ্যমে এই সব গরু থেকে রাজস্ব পেয়েছে ৯ লাখ ৯৪ হাজার ৫০০ টাকা। মঙ্গলবার কালীগঞ্জ বিজিবি সংলগ্ন তিস্তার পাড়ের গরুর বিটে দেখা যায় যে পরিমান গরু এসেছে তার চেয়ে দ্বিগুন চাহিদা । গড়ে প্রতিটি গরু ৩০ হাজার টাকায় দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে আসা গরু ব্যবসায়ীরা ক্রয় করে ট্রাকে উঠিয়ে নিয়ে যাচ্ছে। এদিকে যে রাখাল সীমান্তগলিয়ে গরু নিয়ে আসছে তারা গরু প্রতি ৮০০ টাকা করে মজুরি পেয়ে থাকে। এক একজন রাখাল চারটি করে গরু নিয়ে আসে। এতে প্রতিদিন একজন রাখালের আয় ২ হাজার ৪শত টাকা। যা জানালেন রাখাল আবুল কালাম (৩৫)। করিডোরের গরু ব্যবসায়ী বিপ্লব (৩০) জানায়, প্রতিটি গরুর দাম গড়ে ৩০ হাজার পড়ে। দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে ব্যবসায়ীরা এই গরু কিনে ট্রাকে করে নিয়ে যাচ্ছে। বিশেষ করে টাঙ্গাইলের ভুয়াপুরে এই গরুর চাহিদা খুব বেশী। প্রতিটি ট্রাকে ১২টি করে গরু বহন করা হয়ে থাকে। ট্রাকভাড়া ও ঘাটেঘাটে চাঁদা প্রদান করার পর একটি গরুর দাম পড়ে যায় ৪০ হাজার থেকে ৪৫ হাজার টাকা পর্যন্ত। যার ঘানি টানতে হয় ক্রেতাকে। থানার হাট বিজিবি ক্যাম্পর কোম্পানী কমান্ডার সুবেদার মতুজা আলম ঈদুল আযহায় এই করিডোরের মাধ্যমে মঙ্গলবার পর্যন্ত ১ হাজার ৯১৪টি গরু ভারত থেকে এসেছে। প্রতি গরু সরকারি ভাবে ৫০০ টাকায় করিডোর করা হয়। এই সংখ্যক গরুর সরকার রাজস্ব পেয়েছে ৯ লাখ ৯৪ হাজার ৫০০ টাকা। প্রতিটি গরু বিক্রির পর বাংলাদেশের কাষ্টমস কাগজপত্র নিশ্চিত করা হয়।