কিশোরীগঞ্জে স্কুল ছাত্রীকে অপহরন ও গণধর্ষনের ১৭ দিন পরফেলে দিয়ে পালিয়ে গেছে দৃর্বৃত্ত্বরা ।
https://www.obolokon24.com/2015/09/kisorgang.html
আবু ফাত্তাহ কামাল পাখি,স্টাফ রিপোর্টারঃ নীলফামারীর কিশোরীগঞ্জে এক স্কুল ছাত্রীকে অপহরন ও গণধর্ষনের ১৭ দিন পর বাড়ির পাশের বাঁশঝাড়ে ফেলে দিয়ে পালিয়ে গেছে দৃর্বৃত্ত্বরা । মেয়েটিকে উদ্ধার করে নীলফামারীর কিশোরীগঞ্জ উপজেলা হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
এ ঘটনায় বুধবার রাতে সংশ্লিষ্ট থানায় চার জন আসামী করে একটি মামলা দায়ের করেছে ওই ছাত্রীটির মা ।
মামলা সুত্র মতে, নীলফামারী কিশোরীগঞ্জ উপজেলার মুশরুত পানিয়াল পুকুর গ্রামের রবিউল ইসলামের কন্যা এবং মুশরুত পানিয়াল পুকুর উচ্চ বিদ্যালয়ের সপ্তম শ্রেণীর ছাত্রী গত ১৫ আগষ্ট রাতে প্রকৃতির ডাকে সাড়া দিতে ঘরের বাহিরে আসলে একই ইউনিয়নের বাড়িমধুপুর গ্রামের আব্দুল মান্নানের ছেলে মানিক মিয়া (১৮) সহ ৪ জন মেয়েটিকে অপহরণ করে। অপহরণ করার পর বিভিন্ন স্থানে রেখে তার সহযোগী সহ তাকে পালাক্রমে ধর্ষন করে। এসময় মেয়েটি গুরুতর অসুস্থ্য হয়ে পড়লে মঙ্গলবার রাতে মেয়েটির বাড়ির পাশের বাঁশঝাড়ে ফেলে দিয়ে যায় আসামীরা।
মেয়ের মা ছবিতন বেওয়া জানায়, রাতে বাঁশঝাড় থেকে আমার মেয়ের মা ডাক শুনে ছুটে গেলে মেয়েটিকে মাটিতে পড়ে থাকতে দেখে তাকে উদ্ধার করে কিশোরীগঞ্জ স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ভর্তি করা হয়। পরে মেয়ের মুখে গণধর্ষনের কথা শুনে রাতেই থানায় মামলা করি।
কিশোরীগঞ্জ থানা ওসি মোস্তাফিজার রহমান জানান মেয়েটির মা বাদী হয়ে থানায় চারজন কে আসামী করে অপহরন ও ধর্ষন মামলা দায়ের করেছে। আসামীদের গ্রেফতারে পুলিশ অভিযান চলছে।
এ ঘটনায় বুধবার রাতে সংশ্লিষ্ট থানায় চার জন আসামী করে একটি মামলা দায়ের করেছে ওই ছাত্রীটির মা ।
মামলা সুত্র মতে, নীলফামারী কিশোরীগঞ্জ উপজেলার মুশরুত পানিয়াল পুকুর গ্রামের রবিউল ইসলামের কন্যা এবং মুশরুত পানিয়াল পুকুর উচ্চ বিদ্যালয়ের সপ্তম শ্রেণীর ছাত্রী গত ১৫ আগষ্ট রাতে প্রকৃতির ডাকে সাড়া দিতে ঘরের বাহিরে আসলে একই ইউনিয়নের বাড়িমধুপুর গ্রামের আব্দুল মান্নানের ছেলে মানিক মিয়া (১৮) সহ ৪ জন মেয়েটিকে অপহরণ করে। অপহরণ করার পর বিভিন্ন স্থানে রেখে তার সহযোগী সহ তাকে পালাক্রমে ধর্ষন করে। এসময় মেয়েটি গুরুতর অসুস্থ্য হয়ে পড়লে মঙ্গলবার রাতে মেয়েটির বাড়ির পাশের বাঁশঝাড়ে ফেলে দিয়ে যায় আসামীরা।
মেয়ের মা ছবিতন বেওয়া জানায়, রাতে বাঁশঝাড় থেকে আমার মেয়ের মা ডাক শুনে ছুটে গেলে মেয়েটিকে মাটিতে পড়ে থাকতে দেখে তাকে উদ্ধার করে কিশোরীগঞ্জ স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ভর্তি করা হয়। পরে মেয়ের মুখে গণধর্ষনের কথা শুনে রাতেই থানায় মামলা করি।
কিশোরীগঞ্জ থানা ওসি মোস্তাফিজার রহমান জানান মেয়েটির মা বাদী হয়ে থানায় চারজন কে আসামী করে অপহরন ও ধর্ষন মামলা দায়ের করেছে। আসামীদের গ্রেফতারে পুলিশ অভিযান চলছে।