ডিমলা খাদ্য গুদামে ভেজাল চাল মজুতে অর্ধকোটি টাকা উৎকোচ গ্রহন।। প্রতি বস্তাতে ১০০ টাকা করে উৎকোচ আদায়
https://www.obolokon24.com/2015/09/dimla_30.html
জাহাঙ্গীর রেজা,ডিমলা(নীলফামারী)প্রতিনিধিঃ
ডিমলার খাদ্য কর্মকর্তা বিলকিস বেগমের বিরুদ্ধে অর্ধকোটি টাকার উৎকোচ গ্রহনেরঅভিযোগ উঠেছে।নীলফামারীর ডিমলায় চাল সংগ্রহ অভিযানে সরকারের ল্য ব্যাহত করছে উপজেলা খাদ্য কর্মকর্তা বিলকিস বেগম।উপজেলায় চলতি বছরে চাল সংগ্রহের লমাত্রা নির্ধারন করা হয়েছে ৩ হাজার ১ শত৩২ মেট্রিক টন। সংগ্রহ অভিযানের সময়সীমা ৩১শে আগষ্ট পর্যন্ত থাকলেও। জায়গাসংকুলান ও নানাবিধ জটিলতায় সংগ্রহ অভিযান পরিপূর্ন না হলে। সরকারের খাদ্য মন্ত্রনালয়ের সিদ্ধান্ত মোতাবেক সংগ্রহ অভিযানের সময় সেপ্টেম্বর ২৮ তারিখ পর্যন্ত বর্ধিত করা হয়।সংগ্রহ অভিযানের শুরু থেকে অদ্যাবধি অর্ধকোটি টাকা ঘুষের বিনিময়ে যে চালসংগ্রহ করা হয়েছে তা সম্পুর্ন পচাঁ,পুরাতন ও খাবার অনুপযোগী রেশিও বর্হিভু’ত।দু একজন হাতেগোনা ব্যবসায়ি খাদ্য কর্মকর্তা বিলকিস বেগমের সাথে আতাত করে বিভিন্ন অটো চালকল হতে সর্টার করা পুরাতন ও পচাঁ চাল নতুণ চাল হিসেবে বস্তাপ্রতি একশত টাকা করে(পিসি) ঘুষের বিনিময়ে তা গূদামে উত্তোলন করে। এবং সরকারী নিয়ম নীতির তোয়াক্কা না করেই তরিঘরি করে সেইসব মিলারদের বিল করে দেন।নাম প্রকাশ না করার শর্তে একাধিক ধান-চাল ব্যবসায়ী ও মিলারগন অভিযোগ করে বলেন,শতভাগ নিয়ম মাফিক চাল প্রসেস করেও খাদ্য কর্মকর্তা বিলকিস বেগম ঘুষ না দেয়ার কারনে তাদের চালের ত্রুটি বের করে তা গূদামে ঢোকার অযোগ্য ঘোষনা করেছেন। তিনিতার স্বামী ও গুদাম পরিস্কারক তহিদুল ইসলামের মাধ্যমে মিলারদের বাড়ী বাড়ী পাঠিয়ে ঘুষের টাকা আদায় করেন বলেও অভিযোগ পাওয়া গেছে। তার কাছে অসহায় হয়ে পড়েছেন উপজেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক মোফাচ্ছেল হোসেনও। খাদ্য কর্মকর্তা বিলকিস একক
সিদ্ধান্তে চাতাল ব্যবসায়ী আহসানুল কবীর লেলিন ও সামছুল হকের(প্রতিনিধি) নুর আলমের সর্টার করা পুরাতন চাল নতুন হিসেবে রাতের আধারে, ছুটির দিনে গূদাম যাত করে তরিঘরি করে নিজেই বিলও করে দিচ্ছেন। গত ১১.০৯.১৫ ইং তারিখ(শুক্রবার) বাকী
কর্মকর্তাদের অনুপস্থিতে ডিমলা খাদ্য গুদাম অফিস চত্বরের এফএস-২,ও ৩নং গুদামে গভীর রাতে মিলার সামছুল হক ও আহসান কবীর লেলিনের চাল উত্তোলন করেন। এবং অযোগ্য শত শত মেট্রিক টন চাল প্রোগ্রামের নামে জেলার বিভিন্ন উপজেলার খাদ্য গুদামে
পাঠিয়ে দিয়ে ব্যবসায়ীদের নিকট ট্রাক ভাড়া ও লেবার বিল দেখিয়ে মোটা অংকের টাকা হাতিয়ে নেয়ারও অভিযোগ উঠেছে। এতে করে এলাকার নিরিহ শ্রমিক ভ্যান চালকরা পড়েছে চরম বিপাকে। শ্রমিক ভ্যানচালক ভোলানাথ বলেন, বছরের একটি মাত্র নির্দৃষ্ট সময়ে আমরা গরিব শ্রমিকরা খাদ্য গুদামে ধান চাল সংগ্রহের সময় কাজ করে একটি মোটা অংকের টাকা রোজগার করি। কিন্তু খাদ্য কর্মকর্তা এবারের ধান চাল সংগ্রহে প্রোগামের নামে ট্রাকে ট্রাকে চাল অন্য উপজেলায় পাঠানোয় আমাদের পথে বসতে হয়েছে। আমরা গরিব শ্রমিক তার দাপটের কাছে নিরউপায় ও অসহায় হয়ে পড়েছি। এবং সরকারী বিধি মোতাবেক গুদামে উত্তোলনকৃত চালের প্রতি বস্তার ঠিকাদার কতৃক লেবার মুল্য ১ টাকা ৫০ পয়সা পরিশোধের নিয়ম থাকলেও। নিয়ম বর্হিভুতভাবে ব্যবসায়ীদের জিম্মি করে প্রতি বস্তা চাল উত্তোলনের অজুহাতে বিল প্রদানের সময় ৬০ টাকা হারে কর্তন করছেন তিনি। চাতাল ব্যবসায়ী মাওলানা ইসাহাক, বলেন, আমার মিলের অনুকুলে
বরাদ্দ দেয়া হয় ৩৫ মেট্রিক টন চাল। খাদ্য কর্মকর্তা বিলকিস বস্তাপ্রতি ১ শ টাকা করে পিসি দাবি করেন। তাহার দাবিকৃত ঘুষের টাকা দিতে অস্বীকার করায়। আমি লাইসেন্সে উল্লেখিত নিয়ম অনুযায়ী হাসকিং মিলের চাল গুদামজাত করার জন্য দীর্ঘ ১৫ কিঃ মিঃ দুরুত্ব হতে নিয়ে গেলেও তিনি চাল অযোগ্য ঘোষনা করে ফেরৎ দেন।পরবর্তিতে খাদ্য কর্মকর্তার মনপুত ব্যবসায়ী আহসান কবীর লেলিনের দ্বারা
সেইচালগুলি পাঠালে তিনি তা উত্তোলন করেন। অপর ব্যসায়ী ফরিদুল, জাহিদ হাসানসহ অনেকেই একই অভিযোগ করেন। চলতি বছরে উজেলায় মোট চাল ক্রয়ের অনুমতি মেলে ৩ হাজার ১শ ৩২ মেট্রিক টন চাল। চাতাল ব্যবসায়ী আহসান কবীর লেলিনের একটি মাত্র চাল কল থাকলেও খাদ্য কর্মকর্তার সাথে আতাত করে বেশকিছু মিলের বরাদ্দ ক্রয় করে সে একাই মোট বরাদ্দের অর্ধেক চাল সরবরাহ করছেন বলে জানাগেছে। উল্লেখ্য ১৫সেপ্টেম্বর পর্যন্ত মোট বরাদ্দের প্রায় ২ হাজার ৬ শ মেট্রিক টন চাল উত্তোলন
করা হয়েছে। যার মধ্যে প্রায় ১২ শ মেট্রিক টন চাল একাই সরবরাহ করেন আহসান কবীর লেলিন। উলেখ্য গত ১৩/০৯/১৫ তারিখ ডিমলা খাদ্যগূদামে পচাঁ নিয়মবর্হিভ’ত চাল সংগ্রহকে কেন্দ্র করে কিছু ব্যবসায়ীদে মাঝে ব্যাপক উত্তেজনা দেখা দেয়। সরকারী খাদ্যগুদাম সংরতি এলাকা এবং যার মুল গেটে লেখা রয়েছে বিনা অনুমতিতে প্রবেশের শাস্তি ও জরিমানার কথা। সেখানে প্রায় সময় গভীর রাত পয্যন্ত ওই
সংরতি এলাকার ভিতরে ব্যবসায়ী আহসান কবীর লেলিনকে নির্দিধায় অবাদে চলাফেরা করতে দেখা যায়। খাদ্য কর্মকর্তা বিলকিস বেগম দাপটের সাথে বলেন, আমি গুদামের কর্নধর আমার গুদামে কে আসবে, কে যাবে তা দেখার দায়িত্ব আমার। আমি নীলফামারী জেলার মেয়ে দু-চারজন মন্ত্রী আমার পাসব্যাগে থাকেন।তিনি আরো বলেন, ঘুষ নিয়ে ভেজাল চাল নেয়ার মতা আমার আছে বলেই নিয়েছি। কারো কিছু করার থাকলে করবে। এ বিষয়ে কথা বল্যে খাদ্য নিয়ন্ত্রক মোফাচ্ছেল হোসেন কোন প্রকার মন্তব্য করতে রাজি হননি। নীলফামারী জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক কাজী সায়ফুদ্দিন আহম্মেদ বলেন, ঘুষ নিয়ে নিম্নমানের চাল সংগ্রহের বিষয়টি আমার জানা নেই,তদন্ত পূর্বক ব্যবস্থা
গ্রহন করা হবে। এ বিষয়ে আঞ্চলিক খাদ্য নিয়ন্ত্রক আবদুল্লাহ আল মামুনের (০১৭১৩-২০২১০০) মুঠোফোনে একাধিকবার চেষ্টা করা হলেও তাকে পাওয়া যায়নি। খাদ্য কর্মকর্তা বিলকিসের বিরুদ্ধে আরো অভিযোগ আছে যে,তিনি চলতি অর্থ বছরেইসরকারী নিয়মনীতির কোন তোয়াক্কা না করে গম ক্রয়েও ব্যাপক অনিয়ম ও দুর্নীতি করেলাখ লাখ হাতিয়ে নিয়েছেন।
সিদ্ধান্তে চাতাল ব্যবসায়ী আহসানুল কবীর লেলিন ও সামছুল হকের(প্রতিনিধি) নুর আলমের সর্টার করা পুরাতন চাল নতুন হিসেবে রাতের আধারে, ছুটির দিনে গূদাম যাত করে তরিঘরি করে নিজেই বিলও করে দিচ্ছেন। গত ১১.০৯.১৫ ইং তারিখ(শুক্রবার) বাকী
কর্মকর্তাদের অনুপস্থিতে ডিমলা খাদ্য গুদাম অফিস চত্বরের এফএস-২,ও ৩নং গুদামে গভীর রাতে মিলার সামছুল হক ও আহসান কবীর লেলিনের চাল উত্তোলন করেন। এবং অযোগ্য শত শত মেট্রিক টন চাল প্রোগ্রামের নামে জেলার বিভিন্ন উপজেলার খাদ্য গুদামে
পাঠিয়ে দিয়ে ব্যবসায়ীদের নিকট ট্রাক ভাড়া ও লেবার বিল দেখিয়ে মোটা অংকের টাকা হাতিয়ে নেয়ারও অভিযোগ উঠেছে। এতে করে এলাকার নিরিহ শ্রমিক ভ্যান চালকরা পড়েছে চরম বিপাকে। শ্রমিক ভ্যানচালক ভোলানাথ বলেন, বছরের একটি মাত্র নির্দৃষ্ট সময়ে আমরা গরিব শ্রমিকরা খাদ্য গুদামে ধান চাল সংগ্রহের সময় কাজ করে একটি মোটা অংকের টাকা রোজগার করি। কিন্তু খাদ্য কর্মকর্তা এবারের ধান চাল সংগ্রহে প্রোগামের নামে ট্রাকে ট্রাকে চাল অন্য উপজেলায় পাঠানোয় আমাদের পথে বসতে হয়েছে। আমরা গরিব শ্রমিক তার দাপটের কাছে নিরউপায় ও অসহায় হয়ে পড়েছি। এবং সরকারী বিধি মোতাবেক গুদামে উত্তোলনকৃত চালের প্রতি বস্তার ঠিকাদার কতৃক লেবার মুল্য ১ টাকা ৫০ পয়সা পরিশোধের নিয়ম থাকলেও। নিয়ম বর্হিভুতভাবে ব্যবসায়ীদের জিম্মি করে প্রতি বস্তা চাল উত্তোলনের অজুহাতে বিল প্রদানের সময় ৬০ টাকা হারে কর্তন করছেন তিনি। চাতাল ব্যবসায়ী মাওলানা ইসাহাক, বলেন, আমার মিলের অনুকুলে
বরাদ্দ দেয়া হয় ৩৫ মেট্রিক টন চাল। খাদ্য কর্মকর্তা বিলকিস বস্তাপ্রতি ১ শ টাকা করে পিসি দাবি করেন। তাহার দাবিকৃত ঘুষের টাকা দিতে অস্বীকার করায়। আমি লাইসেন্সে উল্লেখিত নিয়ম অনুযায়ী হাসকিং মিলের চাল গুদামজাত করার জন্য দীর্ঘ ১৫ কিঃ মিঃ দুরুত্ব হতে নিয়ে গেলেও তিনি চাল অযোগ্য ঘোষনা করে ফেরৎ দেন।পরবর্তিতে খাদ্য কর্মকর্তার মনপুত ব্যবসায়ী আহসান কবীর লেলিনের দ্বারা
সেইচালগুলি পাঠালে তিনি তা উত্তোলন করেন। অপর ব্যসায়ী ফরিদুল, জাহিদ হাসানসহ অনেকেই একই অভিযোগ করেন। চলতি বছরে উজেলায় মোট চাল ক্রয়ের অনুমতি মেলে ৩ হাজার ১শ ৩২ মেট্রিক টন চাল। চাতাল ব্যবসায়ী আহসান কবীর লেলিনের একটি মাত্র চাল কল থাকলেও খাদ্য কর্মকর্তার সাথে আতাত করে বেশকিছু মিলের বরাদ্দ ক্রয় করে সে একাই মোট বরাদ্দের অর্ধেক চাল সরবরাহ করছেন বলে জানাগেছে। উল্লেখ্য ১৫সেপ্টেম্বর পর্যন্ত মোট বরাদ্দের প্রায় ২ হাজার ৬ শ মেট্রিক টন চাল উত্তোলন
করা হয়েছে। যার মধ্যে প্রায় ১২ শ মেট্রিক টন চাল একাই সরবরাহ করেন আহসান কবীর লেলিন। উলেখ্য গত ১৩/০৯/১৫ তারিখ ডিমলা খাদ্যগূদামে পচাঁ নিয়মবর্হিভ’ত চাল সংগ্রহকে কেন্দ্র করে কিছু ব্যবসায়ীদে মাঝে ব্যাপক উত্তেজনা দেখা দেয়। সরকারী খাদ্যগুদাম সংরতি এলাকা এবং যার মুল গেটে লেখা রয়েছে বিনা অনুমতিতে প্রবেশের শাস্তি ও জরিমানার কথা। সেখানে প্রায় সময় গভীর রাত পয্যন্ত ওই
সংরতি এলাকার ভিতরে ব্যবসায়ী আহসান কবীর লেলিনকে নির্দিধায় অবাদে চলাফেরা করতে দেখা যায়। খাদ্য কর্মকর্তা বিলকিস বেগম দাপটের সাথে বলেন, আমি গুদামের কর্নধর আমার গুদামে কে আসবে, কে যাবে তা দেখার দায়িত্ব আমার। আমি নীলফামারী জেলার মেয়ে দু-চারজন মন্ত্রী আমার পাসব্যাগে থাকেন।তিনি আরো বলেন, ঘুষ নিয়ে ভেজাল চাল নেয়ার মতা আমার আছে বলেই নিয়েছি। কারো কিছু করার থাকলে করবে। এ বিষয়ে কথা বল্যে খাদ্য নিয়ন্ত্রক মোফাচ্ছেল হোসেন কোন প্রকার মন্তব্য করতে রাজি হননি। নীলফামারী জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক কাজী সায়ফুদ্দিন আহম্মেদ বলেন, ঘুষ নিয়ে নিম্নমানের চাল সংগ্রহের বিষয়টি আমার জানা নেই,তদন্ত পূর্বক ব্যবস্থা
গ্রহন করা হবে। এ বিষয়ে আঞ্চলিক খাদ্য নিয়ন্ত্রক আবদুল্লাহ আল মামুনের (০১৭১৩-২০২১০০) মুঠোফোনে একাধিকবার চেষ্টা করা হলেও তাকে পাওয়া যায়নি। খাদ্য কর্মকর্তা বিলকিসের বিরুদ্ধে আরো অভিযোগ আছে যে,তিনি চলতি অর্থ বছরেইসরকারী নিয়মনীতির কোন তোয়াক্কা না করে গম ক্রয়েও ব্যাপক অনিয়ম ও দুর্নীতি করেলাখ লাখ হাতিয়ে নিয়েছেন।