রংপুরে রাধাকৃষ্ণপুর স্কুলে নিয়মিত কাশের দাবি সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ প্রধান শিক্ষকের কক্ষে তালা
https://www.obolokon24.com/2015/08/rangpur_36.html
হাজী মারুফ রংপুর ব্যুরো প্রধান :
রাধাকৃষ্ণপুর উচ্চ বিদ্যালয়ে নিয়মিত কাস নেওয়ার দাবিতে গতকাল শনিবার দুপুরে রংপুর-বদরগঞ্জ সড়কের রাধাকৃষ্ণপুর এলাকায় সড়ক অবরোধ করে বিােভ করেছে শিার্থীরা। এসময় তারা স্কুলের প্রধান শিকের কে তালা ঝুলিয়ে দেন। এদিকে অবরোধের কারণে সড়কের উভয় দিকে দীর্ঘ যানজটের সৃষ্টি হলে পুলিশ ঘটনাস্থলে এসে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।
ব্যবস্থাপনা কমিটির সভাপতি রফিকুল ইসলাম অভিযোগ, ২০১৩ সালের আগস্ট মাস থেকে এখন পর্যন্ত স্কুলের ভর্তি ফি, টিউশন ফি, পরীা ফি, জে.এস.সি ও এস.এস.সি ফরম পুরণ বাবদ আদায় করা প্রায় ১৭ লাখ টাকা প্রধান শিক আত্মসাৎ করেছেন। এই টাকা উদ্ধারের চেষ্টা করলেই প্রধান শিক এজাজুল ইসলাম টালবাহনা শুরু করেন। এর আগে একাধিকবার তাকে সাময়িক বরখাস্ত করা হলেও তিনি নিজেকে সংশোধন করেননি। এসব বিষয়ে জেলা প্রশাসক এবং জেলা শিা অফিসারকে লিখিতভাবে অভিযোগ দেওয়া হলে তারাও কোনো ব্যবস্থা নেননি। সে কারণে তার নামে অর্থআত্মসাতের অভিযোগ এনে একটি মামলা দায়ের করা হয়।
অভিভাবকরা জানান, বিদ্যালয়ের ব্যবস্থাপনা কমিটির সভাপতির সঙ্গে প্রধান শিকের দ্বন্দ্বের কারণে রাধাকৃষ্ণপুর উচ্চ বিদ্যালয়ে শিা ব্যবস্থায় অচলাবস্থার সৃষ্টি হয়েছে। শিকরা কাস ফাঁকি দিয়ে পাশে নজিরের হাট বাজারে গিয়ে চায়ের দোকানে আড্ডা দিয়ে থাকেন। অন্যদিকে প্রধান শিক এজাজুল ইসলামের নামে দায়ের হওয়া অর্থ আত্মসাৎ মামলা জেলা ও দায়রা জজ আদালতে বিচারাধীন, ফলে প্রতিষ্ঠাটি এখন বন্ধের দ্বারপ্রান্তে।
এ প্রসঙ্গে স্কুলের প্রধান শিক এজাজুল ইসলাম বলেন, ব্যবস্থাপনা কমিটির সঙ্গে দ্বন্দ্বের সুযোগ নিয়ে শিকরা কাস ফাঁকি দিচ্ছেন। একটি মহলের ইন্ধন থাকায় বিষয়টি কিছুতেই নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব হচ্ছে না। এর ধারাবাহিকতায় শনিবার শিার্থীরা নিয়মিত কাস নেওয়াসহ বিভিন্ন সমস্যা সমাধানের দাবিতে বিদ্যালয়ের প্রধান শিকের কে তালা ঝুলিয়ে সড়ক অবরোধ ও বিােভ করে।
রাধাকৃষ্ণপুর উচ্চ বিদ্যালয়ে নিয়মিত কাস নেওয়ার দাবিতে গতকাল শনিবার দুপুরে রংপুর-বদরগঞ্জ সড়কের রাধাকৃষ্ণপুর এলাকায় সড়ক অবরোধ করে বিােভ করেছে শিার্থীরা। এসময় তারা স্কুলের প্রধান শিকের কে তালা ঝুলিয়ে দেন। এদিকে অবরোধের কারণে সড়কের উভয় দিকে দীর্ঘ যানজটের সৃষ্টি হলে পুলিশ ঘটনাস্থলে এসে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।
ব্যবস্থাপনা কমিটির সভাপতি রফিকুল ইসলাম অভিযোগ, ২০১৩ সালের আগস্ট মাস থেকে এখন পর্যন্ত স্কুলের ভর্তি ফি, টিউশন ফি, পরীা ফি, জে.এস.সি ও এস.এস.সি ফরম পুরণ বাবদ আদায় করা প্রায় ১৭ লাখ টাকা প্রধান শিক আত্মসাৎ করেছেন। এই টাকা উদ্ধারের চেষ্টা করলেই প্রধান শিক এজাজুল ইসলাম টালবাহনা শুরু করেন। এর আগে একাধিকবার তাকে সাময়িক বরখাস্ত করা হলেও তিনি নিজেকে সংশোধন করেননি। এসব বিষয়ে জেলা প্রশাসক এবং জেলা শিা অফিসারকে লিখিতভাবে অভিযোগ দেওয়া হলে তারাও কোনো ব্যবস্থা নেননি। সে কারণে তার নামে অর্থআত্মসাতের অভিযোগ এনে একটি মামলা দায়ের করা হয়।
অভিভাবকরা জানান, বিদ্যালয়ের ব্যবস্থাপনা কমিটির সভাপতির সঙ্গে প্রধান শিকের দ্বন্দ্বের কারণে রাধাকৃষ্ণপুর উচ্চ বিদ্যালয়ে শিা ব্যবস্থায় অচলাবস্থার সৃষ্টি হয়েছে। শিকরা কাস ফাঁকি দিয়ে পাশে নজিরের হাট বাজারে গিয়ে চায়ের দোকানে আড্ডা দিয়ে থাকেন। অন্যদিকে প্রধান শিক এজাজুল ইসলামের নামে দায়ের হওয়া অর্থ আত্মসাৎ মামলা জেলা ও দায়রা জজ আদালতে বিচারাধীন, ফলে প্রতিষ্ঠাটি এখন বন্ধের দ্বারপ্রান্তে।
এ প্রসঙ্গে স্কুলের প্রধান শিক এজাজুল ইসলাম বলেন, ব্যবস্থাপনা কমিটির সঙ্গে দ্বন্দ্বের সুযোগ নিয়ে শিকরা কাস ফাঁকি দিচ্ছেন। একটি মহলের ইন্ধন থাকায় বিষয়টি কিছুতেই নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব হচ্ছে না। এর ধারাবাহিকতায় শনিবার শিার্থীরা নিয়মিত কাস নেওয়াসহ বিভিন্ন সমস্যা সমাধানের দাবিতে বিদ্যালয়ের প্রধান শিকের কে তালা ঝুলিয়ে সড়ক অবরোধ ও বিােভ করে।