ডোমারে মাদ্রাসার সুপার ৬ষ্ট শ্রেনীর ছাত্রীকে ধর্ষনের চেষ্টা
https://www.obolokon24.com/2015/04/post_20.html
আনিছুর রহমান মানিক
ডোমার(নীলফামারী)প্রতিনিধি>> নীলফামারী ডোমারে মাদ্রাসা সুপার কর্তৃক ৬ষ্ট শ্রেনীর ছাত্রীকে ধর্ষনের চেষ্টা,এলাকায় তোলপাড়। ঘটনাটি ঘটেছে সদর উপজেলার নতিবাড়ী চৌরঙ্গী বাজার এলাকায়। সরেজমিনে জানাযায়, উত্তর চওড়া খাতোয়াল পাড়া গ্রামের মৃত আব্দুল গফুর উদ্দিনের পুত্র নতিবাড়ী একরামিয়া দাখিল মাদ্রাসার সুপার সুলতানুল আলম(৫০) গত ৯ এপ্রিল বৃহস্পতিবার সকালে তারই মাদ্রাসার ৬ষ্ট শ্রেনীর ছাত্রীকে উপবৃত্তির নিবন্ধন করবে বলে ডেকে নিয়ে তার কে শ্লীলতাহানীর চেষ্টা করে।
এ সময় ছাত্রীটি তিব্র প্রতিবাদ করলে লম্পট সুপার সুলতানুল আলম ছাত্রীর হাতে হাতে টাকা ধরিয়ে দিয়ে রফা করার চেষ্ট করেন। এ সময় ছাত্রীটি চিৎকার করে কান্নাকাটি করতে করতে অফিস রুম থেকে বেড়িয়ে আসে। লম্পট সুপার ঘটনা বেগতিক দেখে তরিঘড়ি করে ছাত্রীটির বাড়ীতে গিয়ে তার বাবা মায়ের হাতে পায়ে ধরে আপোষের চেষ্টা করে এবং সেখানে মেয়ের বিয়েতে আর্থিক সহযোগিতা করার প্রলোভন দেয় বলে ছাত্রীর মা ফয়জুন জানান। বিষয়টি এলাকায় জানাজানি হলে শতশত জনতা লম্পট সুপার সুলতানুল আলমকে দিনভর মাদ্রাসায় আটকে রেখে শাস্তির দাবী করে। এক পর্যায়ে জনরোষ থেকে নিজেকে বাচাঁতে কৌশলে পালিয়ে যায়। এবিষয়ে মাদ্রাসার ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি সাবেক চেয়ারম্যান আলহাজ্ব আশরাফ আলী সরকার প্রতিবেদককে জানান, ছাত্রীর কাছে নিজেই সব শুনেছি ঘটনাটি সত্য সুপারের ঘটনার কারনে সেইদিন থেকে লজ্জায় ও আতংকে মাদ্রাসায় কোনো ছাত্রী কাশে আসছে না এতে করে তাদের লেখা পড়ার ভীষন ভাবে তি হচ্ছে। মাদ্রাসার অভিভাবক মোনতেজাল জানান, সুপার সুলতানুল আলমমের সভাব চরিত্রই এমন এর আগে হাড়িরহাট মাদ্রাসায় চাকুরীরত অবস্থায় এক ছাত্রীর সাথে একই ঘটনার কারনে সুপার সুলতানুল আলমকে গাছে বেধেঁ রেধে মারধর করে মাদ্রাসা থেকে বের করে দিয়েছে এলাকাবাসী। ছাত্রীর বাবা রশিদুল ইসলাম জানান,সুপার আমার সন্তানের সাথে এআচরণ করার কারণে আমার সন্ত—ান সমাজে মুখ দেখাতে পারছেনা,লেখাপড়া বন্ধ করে দিয়েছি প্রতিদিন মানুষ তাকে দেখতে আসে তাই লজ্জায় তাকে তার মামার বাড়ীতে রেখে এসেছি। এনিয়ে এলাকায় চাঞ্চলের সৃষ্টি হয়েছে। উক্ত ভন্ড সুপার সুলতানুল আলমমের অপসারণ সহ দৃষ্টান্ত মূলক শাস্তির জোর দাবী জানিয়েছেন এলাকাবাসী। এবিষয়ে সুপার সুলতানুল আলম ঘটনাটির বিষয় অস্বিকার করেন।
ডোমার(নীলফামারী)প্রতিনিধি>> নীলফামারী ডোমারে মাদ্রাসা সুপার কর্তৃক ৬ষ্ট শ্রেনীর ছাত্রীকে ধর্ষনের চেষ্টা,এলাকায় তোলপাড়। ঘটনাটি ঘটেছে সদর উপজেলার নতিবাড়ী চৌরঙ্গী বাজার এলাকায়। সরেজমিনে জানাযায়, উত্তর চওড়া খাতোয়াল পাড়া গ্রামের মৃত আব্দুল গফুর উদ্দিনের পুত্র নতিবাড়ী একরামিয়া দাখিল মাদ্রাসার সুপার সুলতানুল আলম(৫০) গত ৯ এপ্রিল বৃহস্পতিবার সকালে তারই মাদ্রাসার ৬ষ্ট শ্রেনীর ছাত্রীকে উপবৃত্তির নিবন্ধন করবে বলে ডেকে নিয়ে তার কে শ্লীলতাহানীর চেষ্টা করে।
এ সময় ছাত্রীটি তিব্র প্রতিবাদ করলে লম্পট সুপার সুলতানুল আলম ছাত্রীর হাতে হাতে টাকা ধরিয়ে দিয়ে রফা করার চেষ্ট করেন। এ সময় ছাত্রীটি চিৎকার করে কান্নাকাটি করতে করতে অফিস রুম থেকে বেড়িয়ে আসে। লম্পট সুপার ঘটনা বেগতিক দেখে তরিঘড়ি করে ছাত্রীটির বাড়ীতে গিয়ে তার বাবা মায়ের হাতে পায়ে ধরে আপোষের চেষ্টা করে এবং সেখানে মেয়ের বিয়েতে আর্থিক সহযোগিতা করার প্রলোভন দেয় বলে ছাত্রীর মা ফয়জুন জানান। বিষয়টি এলাকায় জানাজানি হলে শতশত জনতা লম্পট সুপার সুলতানুল আলমকে দিনভর মাদ্রাসায় আটকে রেখে শাস্তির দাবী করে। এক পর্যায়ে জনরোষ থেকে নিজেকে বাচাঁতে কৌশলে পালিয়ে যায়। এবিষয়ে মাদ্রাসার ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি সাবেক চেয়ারম্যান আলহাজ্ব আশরাফ আলী সরকার প্রতিবেদককে জানান, ছাত্রীর কাছে নিজেই সব শুনেছি ঘটনাটি সত্য সুপারের ঘটনার কারনে সেইদিন থেকে লজ্জায় ও আতংকে মাদ্রাসায় কোনো ছাত্রী কাশে আসছে না এতে করে তাদের লেখা পড়ার ভীষন ভাবে তি হচ্ছে। মাদ্রাসার অভিভাবক মোনতেজাল জানান, সুপার সুলতানুল আলমমের সভাব চরিত্রই এমন এর আগে হাড়িরহাট মাদ্রাসায় চাকুরীরত অবস্থায় এক ছাত্রীর সাথে একই ঘটনার কারনে সুপার সুলতানুল আলমকে গাছে বেধেঁ রেধে মারধর করে মাদ্রাসা থেকে বের করে দিয়েছে এলাকাবাসী। ছাত্রীর বাবা রশিদুল ইসলাম জানান,সুপার আমার সন্তানের সাথে এআচরণ করার কারণে আমার সন্ত—ান সমাজে মুখ দেখাতে পারছেনা,লেখাপড়া বন্ধ করে দিয়েছি প্রতিদিন মানুষ তাকে দেখতে আসে তাই লজ্জায় তাকে তার মামার বাড়ীতে রেখে এসেছি। এনিয়ে এলাকায় চাঞ্চলের সৃষ্টি হয়েছে। উক্ত ভন্ড সুপার সুলতানুল আলমমের অপসারণ সহ দৃষ্টান্ত মূলক শাস্তির জোর দাবী জানিয়েছেন এলাকাবাসী। এবিষয়ে সুপার সুলতানুল আলম ঘটনাটির বিষয় অস্বিকার করেন।