রাজাকার পুত্রকে যুবলীগের যুগ্ম আহ্বায়ক অপপ্রচারের বিরুদ্ধে সৈয়দপুর জেলা যুবলীগের সংবাদ সম্মেলন
https://www.obolokon24.com/2015/04/-post_18.html
মোঃ জহুরুল ইসলাম খোকন, সৈয়দপুর (নীলফামারী) প্রতিনিধি ঃ
কেন্দ্র ঘোষিত সৈয়দপুর জেলা যুবলীগের ভুয়া আহ্বায়ক কমিটিতে মানবতা বিরোধী অপরাধী রাজাকার পুত্র দিলনেওয়াজ খানকে ভুয়া যুগ্ম আহ্বায়ক প্রচার করার প্রতিবাদে সৈয়দপুর জেলা যুবলীগের নেতাকর্মীর উদ্যোগে সাংবাদিক সম্মেলনের আয়োজন করা হয়েছে। গতকাল শনিবার দুপুরে স্থানীয় টাউন হলে ওই সাংবাদিক সম্মেলনের আয়োজন করা হয়। রাজাকার পুত্র দিলনেওয়াজ খানকে যুগ্ম আহ্বায়ক অপপ্রচারের প্রতিবাদে প্রতিবাদ লিপি পাঠ করেন সৈয়দপুর জেলা যুবলীগের সভাপতি মোঃ মহসিনুল হক মহসিন। এ সময় উপস্থিত ছিলেন জেলা যুবলীগের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক রাহাত সরকার, সহঃসভাপতি মহসিন আলী রুবেল, আমিরুল ইসলাম, খলিলুর রহমান, ইলিয়াস হোসেন, পৌর যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক কাজী মনোয়ার হোসেন হায়দার সহ অসংখ্য নেতাকর্মীরা।
প্রতিবাদলিপিতে বলা হয় সৈয়দপুর জেলা যুবলীগের সভাপতি মহসিনুল হক মহসিন একজন শহীদ পরিবারের সন্তান। ১৯৭১ সালের স্বাধীনতা যুদ্ধের পাক হানাদার বাহিনীর সদস্যরা তার পিতা আমিনুল ইসলামকে নির্মমভাবে হত্যা করে। তার চাচা ডাঃ জিকরুল হক জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ঘনিষ্ঠ সহচর থাকায় বঙ্গবন্ধু সহ জাতীয় চার নেতা তার বাড়ীতে এসেছিলেন। আর এ কারনেই পাক হানাদার বাহিনীরা তাদের পরিবারের চার সদস্যকে নির্মমভাবে হত্যা করেছিল। ওই সময় দিনাজপুরের পার্বতীপুর ডাঃ আব্দুল গফুর আহমেদ, জয়নব বিবি, আকতার আলী, সোনামিয়া লস্কর সরকার সহ অসংখ্য বাঙ্গালীদের নির্মমভাবে হত্যা করে দিলনেওয়াজ খানের পিতা যুদ্ধাপরাধী রাজাকার নঈম খান ওরফে নঈম গুন্ডা।
১৯৭১ সালের স্বাধীনতা যুদ্ধে যারা পাক হানাদার বাহিনীকে মদদ দিয়েছিল এবং স্বাধীনতার বিরোধীতা করেছে শুধু তারাই রাজাকার নয়। বর্তমানে যারা রাজাকার পুত্রদের মদদ দিয়ে চলেছে তারাও রাজাকারের সারিতে দন্ডায়মান। ৩০ লাখ শহীদ ও ২ লাখ মা-বোনের ইজ্জতের বিনিময়ে এদেশ স্বাধীন হয়েছে। যেসব যুদ্ধাপরাধীরা বাঙ্গালীদের হত্যা করেছে এবং মা-বোনের ইজ্জত লুন্ঠন করেছে তাদের পর্যাক্রমে যখন দেশ নেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ফাসির কাস্টে লটকানোর বদ্ধ পরিকর ঠিক সেই সময় সৈয়দপুর শহরে আওয়ামীলীগে লুকিয়ে থাকা রাজাকারদের দোষররা কৌশলে শহীদ পরিবারের সদস্যদের অপসারন করে মানবতাবিরোধী রাজাকার সন্তানদের প্রতিষ্ঠিত করতে মরিয়া হয়ে উঠেছে। এর প্রমাণ স্বরূপ মানবতা বিরোধী অপরাধে অপরাধী কামরুজ্জামানকে যেদিন যে সময় ফাসির কাস্টে ঝুলানো হয়েছিল সেই একই দিন একই সময় নঈন রাজাকারের ছেলে দিলনেওয়াজ খানকে সৈয়দপুর জেলা যুবলীগের যুগ্ম আহ্বায়ক বলে অপপ্রচার চালিয়ে ফুলের মালা দিয়ে সংবর্ধনা দেয়া হয়। প্রতিবাদলিপিতে বলা হয় মুক্তিযুদ্ধের শহীদ চিকিৎসক জীবন কোষ নামকরনের বই ও রক্ত মাখা বইয়ের ৮৬ নম্বর পৃষ্ঠায় রাজাকার নঈম খানের নাম যেখানে উল্লেখ রয়েছে সেখানে রাজাকার পুত্র দিলনেওয়াজ খানকে কিভাবে শহীদের শহর ও মুক্তিযোদ্ধার শহর সৈয়দপুরে নেতৃত্ব দিতে অপপ্রচার চালানো হচ্ছে। এজন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সহ কেন্দ্রীয় আওয়ামীলীগ ও যুবলীগের সকল শীর্ষ নেতাদের দৃষ্টি একান্তভাবে কামনা করা হয়েছে। রাজাকার পুত্র দিলনেওয়াজ খানের বিরুদ্ধে এখনই প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা না নিলে অল্প দিনের মধ্যেই সৈয়দপুর জেলা যুবলীগ, পৌর ও উপজেলা লীগ সহ আওয়ামী সংগঠনের সমর্থিত প্রায় ৪ হাজার নেতাকর্মী দল ত্যাগ করার হুশিয়ারি সংকেত দেয়া হয়।
কেন্দ্র ঘোষিত সৈয়দপুর জেলা যুবলীগের ভুয়া আহ্বায়ক কমিটিতে মানবতা বিরোধী অপরাধী রাজাকার পুত্র দিলনেওয়াজ খানকে ভুয়া যুগ্ম আহ্বায়ক প্রচার করার প্রতিবাদে সৈয়দপুর জেলা যুবলীগের নেতাকর্মীর উদ্যোগে সাংবাদিক সম্মেলনের আয়োজন করা হয়েছে। গতকাল শনিবার দুপুরে স্থানীয় টাউন হলে ওই সাংবাদিক সম্মেলনের আয়োজন করা হয়। রাজাকার পুত্র দিলনেওয়াজ খানকে যুগ্ম আহ্বায়ক অপপ্রচারের প্রতিবাদে প্রতিবাদ লিপি পাঠ করেন সৈয়দপুর জেলা যুবলীগের সভাপতি মোঃ মহসিনুল হক মহসিন। এ সময় উপস্থিত ছিলেন জেলা যুবলীগের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক রাহাত সরকার, সহঃসভাপতি মহসিন আলী রুবেল, আমিরুল ইসলাম, খলিলুর রহমান, ইলিয়াস হোসেন, পৌর যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক কাজী মনোয়ার হোসেন হায়দার সহ অসংখ্য নেতাকর্মীরা।
প্রতিবাদলিপিতে বলা হয় সৈয়দপুর জেলা যুবলীগের সভাপতি মহসিনুল হক মহসিন একজন শহীদ পরিবারের সন্তান। ১৯৭১ সালের স্বাধীনতা যুদ্ধের পাক হানাদার বাহিনীর সদস্যরা তার পিতা আমিনুল ইসলামকে নির্মমভাবে হত্যা করে। তার চাচা ডাঃ জিকরুল হক জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ঘনিষ্ঠ সহচর থাকায় বঙ্গবন্ধু সহ জাতীয় চার নেতা তার বাড়ীতে এসেছিলেন। আর এ কারনেই পাক হানাদার বাহিনীরা তাদের পরিবারের চার সদস্যকে নির্মমভাবে হত্যা করেছিল। ওই সময় দিনাজপুরের পার্বতীপুর ডাঃ আব্দুল গফুর আহমেদ, জয়নব বিবি, আকতার আলী, সোনামিয়া লস্কর সরকার সহ অসংখ্য বাঙ্গালীদের নির্মমভাবে হত্যা করে দিলনেওয়াজ খানের পিতা যুদ্ধাপরাধী রাজাকার নঈম খান ওরফে নঈম গুন্ডা।
১৯৭১ সালের স্বাধীনতা যুদ্ধে যারা পাক হানাদার বাহিনীকে মদদ দিয়েছিল এবং স্বাধীনতার বিরোধীতা করেছে শুধু তারাই রাজাকার নয়। বর্তমানে যারা রাজাকার পুত্রদের মদদ দিয়ে চলেছে তারাও রাজাকারের সারিতে দন্ডায়মান। ৩০ লাখ শহীদ ও ২ লাখ মা-বোনের ইজ্জতের বিনিময়ে এদেশ স্বাধীন হয়েছে। যেসব যুদ্ধাপরাধীরা বাঙ্গালীদের হত্যা করেছে এবং মা-বোনের ইজ্জত লুন্ঠন করেছে তাদের পর্যাক্রমে যখন দেশ নেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ফাসির কাস্টে লটকানোর বদ্ধ পরিকর ঠিক সেই সময় সৈয়দপুর শহরে আওয়ামীলীগে লুকিয়ে থাকা রাজাকারদের দোষররা কৌশলে শহীদ পরিবারের সদস্যদের অপসারন করে মানবতাবিরোধী রাজাকার সন্তানদের প্রতিষ্ঠিত করতে মরিয়া হয়ে উঠেছে। এর প্রমাণ স্বরূপ মানবতা বিরোধী অপরাধে অপরাধী কামরুজ্জামানকে যেদিন যে সময় ফাসির কাস্টে ঝুলানো হয়েছিল সেই একই দিন একই সময় নঈন রাজাকারের ছেলে দিলনেওয়াজ খানকে সৈয়দপুর জেলা যুবলীগের যুগ্ম আহ্বায়ক বলে অপপ্রচার চালিয়ে ফুলের মালা দিয়ে সংবর্ধনা দেয়া হয়। প্রতিবাদলিপিতে বলা হয় মুক্তিযুদ্ধের শহীদ চিকিৎসক জীবন কোষ নামকরনের বই ও রক্ত মাখা বইয়ের ৮৬ নম্বর পৃষ্ঠায় রাজাকার নঈম খানের নাম যেখানে উল্লেখ রয়েছে সেখানে রাজাকার পুত্র দিলনেওয়াজ খানকে কিভাবে শহীদের শহর ও মুক্তিযোদ্ধার শহর সৈয়দপুরে নেতৃত্ব দিতে অপপ্রচার চালানো হচ্ছে। এজন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সহ কেন্দ্রীয় আওয়ামীলীগ ও যুবলীগের সকল শীর্ষ নেতাদের দৃষ্টি একান্তভাবে কামনা করা হয়েছে। রাজাকার পুত্র দিলনেওয়াজ খানের বিরুদ্ধে এখনই প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা না নিলে অল্প দিনের মধ্যেই সৈয়দপুর জেলা যুবলীগ, পৌর ও উপজেলা লীগ সহ আওয়ামী সংগঠনের সমর্থিত প্রায় ৪ হাজার নেতাকর্মী দল ত্যাগ করার হুশিয়ারি সংকেত দেয়া হয়।