সাবেক সাংসদ মুক্তিযোদ্ধা আফসার আলী আহমেদ আর নেই
https://www.obolokon24.com/2015/04/-post21_3.html
আবু ফাত্তাহ্ কামাল পাখি,স্টাফ রিপোর্টারঃবাংলাদেশ আওয়ামী লীগের বর্ষিয়ার নেতা জাতীয় পরিষদের সদস্য ,সাবেক সংসদ সদস্য, মুক্তিযোদ্ধা ও মুক্তিযুদ্ধের সংগঠক নীলফামারী শহরের শাহীপাড়ার স্থায়ী বাসিন্দা এ্যাডঃ আফসার আলী আহম্মেদ (৯৫) আর নেই। বার্ধক্যজনিত রোগে রংপুরের প্রাইম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় সোমবার রাত নয়টা ৪০ মিনিটে তিনি ইন্তেকাল করেন, (ইন্নালিল্লাহি... রাজিউন)। মৃত্যুকালে তিনি স্ত্রী, পাঁচ ছেলে, ছয় মেয়েসহ অসংখ্য আত্মীয় স্বজন ও গুনগ্রাহী রেখে গেছেন।মঙ্গলবার বাদ জোহর নীলফামারী কেন্দ্রিয় ঈদগাহ মাঠে জেলা প্রশাসক জাকীর হোসেনের নেতৃত্বে পুলিশের একটি চৌকসদল রাস্ট্রীয় মর্যাদা প্রদর্শন করেন।
এরপর নামাজে জানাজা শেষে শহরের সার্কিট হাউস কবরস্থানে মরহুমের দাফন সম্পন্ন করা হয়। আফসার আলী আহম্মেদের মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করে শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানিয়েছে বিবৃতি দিয়েছেন সংস্কৃতিমন্ত্রী আসাদুজ্জামান নূর এমপি, নীলফামারী ১ আসনের সংসদ সদস্য আফতাব উদ্দিন সরকার,নীলফামারী ৩ আসনের গোলাম মোস্তফা, সাবেক সংসদ সদস্য এন কে আলম চৌধুরী, সাবেক সংসদ সদস্য আব্দুল আলীম, সাবেক সংসদ সদস্য এ্যাডঃ জোনাব আলী, সাবেক সংসদ সদস্য আহসান আহম্মেদ, জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও সম্পাদক যথাক্রমে দেওয়ান কামাল আহম্মেদ, মমতাজুল হক, সদর উপজেলা চেয়ারম্যান আবুজার রহমান, জেলার ছয় উপজেলার আওয়ামী লীগের সভাপতি ও সাধারন সম্পাদকগণ, জেলা শিক্ষক সমিতি, জেলা আইনজীবী সমিতির সাধারন সম্পাদক এ্যাডঃ আবু সোয়েম, জেলা জাতীয়পাটির আহবায়ক বিরোধীদলের হুইপ আলহাজ্ব শওকত চৌধুরী, জেলা বিএনপির সভাপতি ও সাধারন সম্পাদক যথাক্রমে এ্যাডঃ আনিছুল আরেফিন চৌধুরী ও সামছুজ্জামান জামান, নীলফামারী চেম্বার সভাপতি শফিকুল আলম প্রমুখ।এদিকে জেলা বিএনপির পক্ষে জানানো হয় মঙ্গলবার সারা দেশের ন্যায় নীলফামারীতে বিএনপির বিক্ষোভ কর্মসুচী ছিল। কিন্তু আওয়ামী লীগের বর্ষিয়ান নেতা এ্যাডঃ আফসার আলী আহমেদের ইন্তেকালে গোটা জেলায় বিএনপির এই বিক্ষোভ স্থগিত করা হয়।
সংক্ষিপ্ত জীবনী
আফসার আলী আহম্মেদ ১৯২০ সালের ১৩ মার্চ নীলফামারী জেলার জলঢাকা উপজেলার বালাগ্রাম ইউনিয়নের পশ্চিম বালাগ্রামে জন্মগ্রহন করেন। ১৯৭০ সালের নির্বাচনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী হিসেবে এম,এন,এ ও ১৯৭৩ সালের নির্বাচনে নীলফামারীর এমপি ছিলেন।তিনি ১৯৫২ সালে ভাষা আন্দোলনে অংশগ্রহনের মাধ্যমে আওয়ামী লীগের রাজনীতির সঙ্গে জড়িয়ে পড়েন। স্বাধীনতা যুদ্ধের আগে থেকে তৎকালীন নীলফামারী মহকুমা থেকে বর্তমান জেলা পর্যন্ত বিভিন্ন সময়ে মহকুমা ও জেলা আওয়ামী লীগের প্রায় ৩৪ বছর সভাপতির দায়িত্ব পালন করেন।
এরপর নামাজে জানাজা শেষে শহরের সার্কিট হাউস কবরস্থানে মরহুমের দাফন সম্পন্ন করা হয়। আফসার আলী আহম্মেদের মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করে শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানিয়েছে বিবৃতি দিয়েছেন সংস্কৃতিমন্ত্রী আসাদুজ্জামান নূর এমপি, নীলফামারী ১ আসনের সংসদ সদস্য আফতাব উদ্দিন সরকার,নীলফামারী ৩ আসনের গোলাম মোস্তফা, সাবেক সংসদ সদস্য এন কে আলম চৌধুরী, সাবেক সংসদ সদস্য আব্দুল আলীম, সাবেক সংসদ সদস্য এ্যাডঃ জোনাব আলী, সাবেক সংসদ সদস্য আহসান আহম্মেদ, জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও সম্পাদক যথাক্রমে দেওয়ান কামাল আহম্মেদ, মমতাজুল হক, সদর উপজেলা চেয়ারম্যান আবুজার রহমান, জেলার ছয় উপজেলার আওয়ামী লীগের সভাপতি ও সাধারন সম্পাদকগণ, জেলা শিক্ষক সমিতি, জেলা আইনজীবী সমিতির সাধারন সম্পাদক এ্যাডঃ আবু সোয়েম, জেলা জাতীয়পাটির আহবায়ক বিরোধীদলের হুইপ আলহাজ্ব শওকত চৌধুরী, জেলা বিএনপির সভাপতি ও সাধারন সম্পাদক যথাক্রমে এ্যাডঃ আনিছুল আরেফিন চৌধুরী ও সামছুজ্জামান জামান, নীলফামারী চেম্বার সভাপতি শফিকুল আলম প্রমুখ।এদিকে জেলা বিএনপির পক্ষে জানানো হয় মঙ্গলবার সারা দেশের ন্যায় নীলফামারীতে বিএনপির বিক্ষোভ কর্মসুচী ছিল। কিন্তু আওয়ামী লীগের বর্ষিয়ান নেতা এ্যাডঃ আফসার আলী আহমেদের ইন্তেকালে গোটা জেলায় বিএনপির এই বিক্ষোভ স্থগিত করা হয়।
সংক্ষিপ্ত জীবনী
আফসার আলী আহম্মেদ ১৯২০ সালের ১৩ মার্চ নীলফামারী জেলার জলঢাকা উপজেলার বালাগ্রাম ইউনিয়নের পশ্চিম বালাগ্রামে জন্মগ্রহন করেন। ১৯৭০ সালের নির্বাচনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী হিসেবে এম,এন,এ ও ১৯৭৩ সালের নির্বাচনে নীলফামারীর এমপি ছিলেন।তিনি ১৯৫২ সালে ভাষা আন্দোলনে অংশগ্রহনের মাধ্যমে আওয়ামী লীগের রাজনীতির সঙ্গে জড়িয়ে পড়েন। স্বাধীনতা যুদ্ধের আগে থেকে তৎকালীন নীলফামারী মহকুমা থেকে বর্তমান জেলা পর্যন্ত বিভিন্ন সময়ে মহকুমা ও জেলা আওয়ামী লীগের প্রায় ৩৪ বছর সভাপতির দায়িত্ব পালন করেন।