ডোমারে শীতের শেষ মূহুর্তে খেজুর রসের শেষ নিঙ্গারানী দিতে ব্যাস্ত সময় পার করছেন গাছি।
https://www.obolokon24.com/2015/02/-post_40.html
আনিছুর রহমান মানিক
ডোমার(নীলফামারী) প্রতিনিধিঃ- পিঠা,পায়েস সহ নানা স্বাদের সুস্বাদু খাবার তৈরীর অন্যতম অনুসর্গ খেজুরের রস। প্রাচীন গ্রাম বাংলার ঐতিহ্য হিসাবে পরিচিত খেজুর গাছ ও গাছি। যাহা কালের আবর্তনে হারিয়ে যেতে বসেছে। উত্তরের জনপদ নীলফামারীর ডোমারে এই ঐতিহ্যকে মনে প্রানে ধারণ করে শীতের শেষ মীহুর্তে খেজুর গাছের রস সংগ্রহে ব্যাস্ত সময় পার করছে গাছি। গতকাল আমার কন্যা ফারহানা রহমান
সিস্তিকে সাথে নিয়ে মোটর সাইকেলে নীলফামারীর নীলসাগর ভ্রমন শেষে ডোমার ইউনিয়নের পশ্চিম চিকনমাটি দোলাপাড়া পথধরে আসার সময় চোখে পড়ে এই দৃশ্যটি। ধমকে দাঁড়িয়ে ছবিটি ক্যামেরা বন্দিকরে,কথা হয় গাছি আব্দুল মজিদের সাথে। তিনি জানান,তার বাড়ী জয়পুরহাট জেলার আক্কেল পুর উপজেলার মৃত আব্বাছ আলীর পুত্র আব্দুল মজিদ। দির্ঘ ৩০ বছর ধরে ডোমারে এসে রাজকুমার বাবুর লাগানো ৩২টি খেজুরগাছ সিজিন অনুযায়ী গাছ প্রতি ১৫০ টাকা হারে চুক্তি নিয়ে গাছের পরির্চচা মাধ্যমে রস সংগ্রহ করে ডোমার এলাকার হাটে বাজারে বিক্রিকরে আসছে। ৩২টি গাছ হতে প্রতিদিন ২৫ থেকে ৩০ কেজি পর্যন্ত রস বের হয় যা বাজারে বিক্রি করলে ৫ শত হতে ৬ শত টাকা পাওয়া যায়। তিনি আরো জানান,গাছ মালিককে টাকা দেওয়ার পড়েও ১০ থেকে ১৫ হাজার টাকা নিয়ে বাড়ী যেতে পাড়ে আব্দুল মজিদ। রাজকুমার বাবুর খেজুর বাগান দেখে এলাকার কিছু মানুষ খেজুর বাগান নাগাতে আগ্রহী হয়ে উঠেছে। গ্রাম বাংলার ঐতিহ্যবাহী স্মৃতিকে ধরে রাখতে প্রত্যেকের বাড়িতে খেজুর গাছ লাগানো প্রয়োজন বলে মনে করেন গাছের মালিক বাবু রতন রায় মাষ্টার ।
ডোমার(নীলফামারী) প্রতিনিধিঃ- পিঠা,পায়েস সহ নানা স্বাদের সুস্বাদু খাবার তৈরীর অন্যতম অনুসর্গ খেজুরের রস। প্রাচীন গ্রাম বাংলার ঐতিহ্য হিসাবে পরিচিত খেজুর গাছ ও গাছি। যাহা কালের আবর্তনে হারিয়ে যেতে বসেছে। উত্তরের জনপদ নীলফামারীর ডোমারে এই ঐতিহ্যকে মনে প্রানে ধারণ করে শীতের শেষ মীহুর্তে খেজুর গাছের রস সংগ্রহে ব্যাস্ত সময় পার করছে গাছি। গতকাল আমার কন্যা ফারহানা রহমান
সিস্তিকে সাথে নিয়ে মোটর সাইকেলে নীলফামারীর নীলসাগর ভ্রমন শেষে ডোমার ইউনিয়নের পশ্চিম চিকনমাটি দোলাপাড়া পথধরে আসার সময় চোখে পড়ে এই দৃশ্যটি। ধমকে দাঁড়িয়ে ছবিটি ক্যামেরা বন্দিকরে,কথা হয় গাছি আব্দুল মজিদের সাথে। তিনি জানান,তার বাড়ী জয়পুরহাট জেলার আক্কেল পুর উপজেলার মৃত আব্বাছ আলীর পুত্র আব্দুল মজিদ। দির্ঘ ৩০ বছর ধরে ডোমারে এসে রাজকুমার বাবুর লাগানো ৩২টি খেজুরগাছ সিজিন অনুযায়ী গাছ প্রতি ১৫০ টাকা হারে চুক্তি নিয়ে গাছের পরির্চচা মাধ্যমে রস সংগ্রহ করে ডোমার এলাকার হাটে বাজারে বিক্রিকরে আসছে। ৩২টি গাছ হতে প্রতিদিন ২৫ থেকে ৩০ কেজি পর্যন্ত রস বের হয় যা বাজারে বিক্রি করলে ৫ শত হতে ৬ শত টাকা পাওয়া যায়। তিনি আরো জানান,গাছ মালিককে টাকা দেওয়ার পড়েও ১০ থেকে ১৫ হাজার টাকা নিয়ে বাড়ী যেতে পাড়ে আব্দুল মজিদ। রাজকুমার বাবুর খেজুর বাগান দেখে এলাকার কিছু মানুষ খেজুর বাগান নাগাতে আগ্রহী হয়ে উঠেছে। গ্রাম বাংলার ঐতিহ্যবাহী স্মৃতিকে ধরে রাখতে প্রত্যেকের বাড়িতে খেজুর গাছ লাগানো প্রয়োজন বলে মনে করেন গাছের মালিক বাবু রতন রায় মাষ্টার ।