সৈয়দপুরে বাউ আর আপেল কুলের বিশাল বাজার চাষীরা হতাশ, লাভবান হচ্ছেন মধ্যস্বত্ত্বভোগীরা
https://www.obolokon24.com/2015/02/-post8_74.html
আনিছুর রহমান মানিক
ভ্রাম্যমান প্রতিনিধিঃ নীলফামারীর বাণিজ্যিক শহর সৈয়দপুরে জমে উঠেছে বাউ আর আপেল কুলের বাজার। সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত প্রায় প্রতিদিনই খানসামা, তারাগঞ্জ, বদরগঞ্জ, চিরিরবন্দর, জয়পুরহাট, সান্তাহার, ঈশ্বরদী, রংপুর সহ রাজশাহী বিভাগের বিভিন্ন এলাকা থেকে শহরের আড়ত গুলোতে আসছে বিভিন্ন জাতের কুল। বিশেষ করে বাউ আর আপেল কুলে ভরা চারদিক।
সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, প্রতিদিন ভোর থেকে দুপুর পর্যন্ত চলছে কুলের কেনাবেচা। বানিজ্যিক শহর হিসেবে খ্যাত এলাকা নীলফামারীর সৈয়দপুর। এছাড়া নীলফামারী, ঠাকুরগাঁও, পঞ্চগড়, দিনাজপুর ও পার্বতীপুরসহ রংপুর বিভাগের অন্যতম ব্যবসার কেন্দ্রস্থল হচ্ছে সৈয়দপুর। আর এ কারণেই ওইসব এলাকার কুল চাষী বা ব্যবসায়ীরা সঠিক দাম পেতে এবং অল্প সময়ে বিক্রির জন্য ট্রাক, পিকআপ, নছিমন ও রিক্সা-ভ্যান ও ট্রেনে কুৃল নিয়ে আসছেন সৈয়দপুরে। আশে-পাশের চাষীরা কুল আনছেন ভ্যান, পিকআপে আর বাইরের চাষীরা বাহন হিসেবে ব্যবহার করছেন ট্রেন। প্রতিদিন এ শহরে প্রচুর কেনা বেচা হয় সৈয়দপুরের মৌসুমী ফলের আড়ৎ সহ বাজারগুলোতে। শহরের ১ নং রেলঘুমটির পাশেই প্রায় অর্ধকিলোমিটার জুড়ে গড়ে ওঠা এই বাজারে গত বছরের তুলনায় এ বছর তুলনামূলক বেশি ভীড় ল্য করা গেছে ক্রেতা-বিক্রেতাদের। এছাড়া শহরের গোলাহাট, রেলকারখার গেট বাজার. চৌমহনী, নিচুকলোনী ও বিমানবন্দর বাজার ছাড়াও গ্রামের হাটগুলোতে বসছে খুচরা কুলের বাজার। কুলের প্রকার ভেদে নির্ধারণ করা হচ্ছে দাম। ভালো জাতের কুল কৃষকরা বিক্রি করছেন ৭০ থেকে ৮০ কেজি ওজনের কাটন ও ঝুড়ি হিসেবে। আর পাইকাররা সেই কাটন বা ঝুড়ির কুল বিক্রি করছেন গড়ে প্রতিকেজি ১৫ থেকে ২০ টাকায়। বাউ কুল মিষ্টি কম হলেও আকারে বড় আর আপেল কুল সাইজে ছোট কিন্ত মিষ্টি বেশি। খুচরা পাইকাররা সেই বাউকুল ৪০ টাকা আর আপেল কুল ৫৫ টাকা কেজিতে বিক্রি করছেন। ফলে কুলের উৎপাদনকারী চাষী দাম পাচ্ছেন সামান্য। মুল লাভটা ঘরে তুলছেন মধ্যস্বত্ত্বভোগীরা।
মজনু ও মফিজ নামের দুই আড়ৎদার জানান, গতবারের তুলনায় চলতি মৌসুমে ৩ গুণ কুল তাদের আড়তে এসেছে। কুলের আমদানি যেমন বেড়েছে তেমনি ক্রেতাদেরও কমতি নেই। দিলালপুরের বাগান মালিক আমজাদ ও জব্বার জানান, উত্তরাঞ্চলের বিভিন্ন জায়গায় যোগাযোগের ভাল ব্যবস্থ'া থাকায় তাদের কুল বিক্রির জন্য সৈয়দপুরের বাজারই পছন্দ। তবে রাজনৈতিক অস্থিরতার কারণে দুরের ক্রেতারা না আসায় ও সীমিত সংখ্যক পরিবহন চলাচল করায় কমদামে কুল বিক্রি করতে হচ্ছে।
ভ্রাম্যমান প্রতিনিধিঃ নীলফামারীর বাণিজ্যিক শহর সৈয়দপুরে জমে উঠেছে বাউ আর আপেল কুলের বাজার। সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত প্রায় প্রতিদিনই খানসামা, তারাগঞ্জ, বদরগঞ্জ, চিরিরবন্দর, জয়পুরহাট, সান্তাহার, ঈশ্বরদী, রংপুর সহ রাজশাহী বিভাগের বিভিন্ন এলাকা থেকে শহরের আড়ত গুলোতে আসছে বিভিন্ন জাতের কুল। বিশেষ করে বাউ আর আপেল কুলে ভরা চারদিক।
সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, প্রতিদিন ভোর থেকে দুপুর পর্যন্ত চলছে কুলের কেনাবেচা। বানিজ্যিক শহর হিসেবে খ্যাত এলাকা নীলফামারীর সৈয়দপুর। এছাড়া নীলফামারী, ঠাকুরগাঁও, পঞ্চগড়, দিনাজপুর ও পার্বতীপুরসহ রংপুর বিভাগের অন্যতম ব্যবসার কেন্দ্রস্থল হচ্ছে সৈয়দপুর। আর এ কারণেই ওইসব এলাকার কুল চাষী বা ব্যবসায়ীরা সঠিক দাম পেতে এবং অল্প সময়ে বিক্রির জন্য ট্রাক, পিকআপ, নছিমন ও রিক্সা-ভ্যান ও ট্রেনে কুৃল নিয়ে আসছেন সৈয়দপুরে। আশে-পাশের চাষীরা কুল আনছেন ভ্যান, পিকআপে আর বাইরের চাষীরা বাহন হিসেবে ব্যবহার করছেন ট্রেন। প্রতিদিন এ শহরে প্রচুর কেনা বেচা হয় সৈয়দপুরের মৌসুমী ফলের আড়ৎ সহ বাজারগুলোতে। শহরের ১ নং রেলঘুমটির পাশেই প্রায় অর্ধকিলোমিটার জুড়ে গড়ে ওঠা এই বাজারে গত বছরের তুলনায় এ বছর তুলনামূলক বেশি ভীড় ল্য করা গেছে ক্রেতা-বিক্রেতাদের। এছাড়া শহরের গোলাহাট, রেলকারখার গেট বাজার. চৌমহনী, নিচুকলোনী ও বিমানবন্দর বাজার ছাড়াও গ্রামের হাটগুলোতে বসছে খুচরা কুলের বাজার। কুলের প্রকার ভেদে নির্ধারণ করা হচ্ছে দাম। ভালো জাতের কুল কৃষকরা বিক্রি করছেন ৭০ থেকে ৮০ কেজি ওজনের কাটন ও ঝুড়ি হিসেবে। আর পাইকাররা সেই কাটন বা ঝুড়ির কুল বিক্রি করছেন গড়ে প্রতিকেজি ১৫ থেকে ২০ টাকায়। বাউ কুল মিষ্টি কম হলেও আকারে বড় আর আপেল কুল সাইজে ছোট কিন্ত মিষ্টি বেশি। খুচরা পাইকাররা সেই বাউকুল ৪০ টাকা আর আপেল কুল ৫৫ টাকা কেজিতে বিক্রি করছেন। ফলে কুলের উৎপাদনকারী চাষী দাম পাচ্ছেন সামান্য। মুল লাভটা ঘরে তুলছেন মধ্যস্বত্ত্বভোগীরা।
মজনু ও মফিজ নামের দুই আড়ৎদার জানান, গতবারের তুলনায় চলতি মৌসুমে ৩ গুণ কুল তাদের আড়তে এসেছে। কুলের আমদানি যেমন বেড়েছে তেমনি ক্রেতাদেরও কমতি নেই। দিলালপুরের বাগান মালিক আমজাদ ও জব্বার জানান, উত্তরাঞ্চলের বিভিন্ন জায়গায় যোগাযোগের ভাল ব্যবস্থ'া থাকায় তাদের কুল বিক্রির জন্য সৈয়দপুরের বাজারই পছন্দ। তবে রাজনৈতিক অস্থিরতার কারণে দুরের ক্রেতারা না আসায় ও সীমিত সংখ্যক পরিবহন চলাচল করায় কমদামে কুল বিক্রি করতে হচ্ছে।