ডোমারে সাংস্কৃতিক অঙ্গনে সাংবাদিক মানিকের সফলতা অর্জন।
https://www.obolokon24.com/2015/02/-post86.html
বর্তমানেও যে কোন অনুষ্ঠানে মানিকের হাকডাক রয়েছে ব্যাপক। মানিক ছাড়া যেনো ডোমারের কোন সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান পূর্নাঙ্গ রুপ পায় না। একাধারে সে কন্ঠশিল্পী,কৌতুক অভিনেতা,নাট্য কার এবং বাদ্য বাজত হিসাবে নীলফামারী জেলায ব্যাপক পরিচিতি অর্জন করেছে। বিশেষ করে বাৎসরিক বিভিন্ন অনুষ্ঠানে যেমন খুশি তেমন সাজাতে প্রথম পুরস্কারটি যেন তার জন্যই বরাদ্ধ থাকে। তার মধ্যে উল্যেখযোগ্য ১৪১১বাংলা নববর্ষে সাপুড়ে সর্দার ,১৪১২ বাংলা নববর্ষে হরিজন, ১৪১৩ বাংলা নববর্ষে জনসংখ্যা বিস্ফোরন শীর্ষক, ১৪১৪ বাংলা নববর্ষে জল্লাদ,১৪১৫ বাংলা নববর্ষে জমিদার,১৪১৬ বাংলা নববর্ষে জংলি রাজা,১৪১৭ বাংলা নববর্ষে এটিএন এর আমন্ত্রনে ঢাকার টিএসসিতে জংলি রাজার অভিনয়,১৪১৮ বাংলা নববর্ষে রবির উদ্দ্যেগে রংপুর টাউন হলে জংলি রাজার বেশে সকলের মনকারে, ১৪১৯ বাংলা নববর্ষে হিজরার বেশ, ১৪২০ বাংলা নববর্ষে আলাউদ্দিনের জিনের বাদশা সাজে,১৪২১ বাংলা নববর্ষে হরকতুল জিহাদ জিএমবি সাজে প্রতিটিতে প্রথম পুরস্কার অর্জন করে। এ ছাড়াও- ২০০৩ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে দুটি মঞ্চ নাটক এবং-২০০৭ সালে বাংলা চলচিত্রের দুটি ছবিতে দারোগা ও লাঠিয়াল সর্দার চরিত্রে অভিনয় করে এলাকার জন্য সুনাম বয়ে আনে। ২০০৬ সালে শালকী নদীর পাড়ে নামে একটি ভিডিও এ্যালবাম তৈরী করে । দিনাজপুর স্বপ্নপুরীতে ভাওয়াইয়া গীতিনাট্য“ কুনঠে বাহে” ভিডিও এ্যালবামে অভিনয় করে। এলাকায় সাংস্কৃতিক অঙ্গনে খুবই সু-পরিচিত এই মুখ আনিছুর রহমান মানিক। শুধু তাই নয় সাংবাদিক হিসাবে দৈনিক শহর ও গ্রাম,দৈনিক বায়ান্নর আলো/সাপ্তাহিক দাগ পত্রিকার ডোমার প্রতিনিধি ও এটিভি নিউজ এর অপরাধ অনুসন্ধান (ক্রাইম রির্পোর্টার) জেলা ব্যুরো চিপ হিসাবে দাযীত্ব পালন করে আসছে। সাংবাদিকতায় গত ৫ জুন/১৪ প্লান ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ গার্ল পাওয়ার প্রকল্পের আওতায় শিশু বিবাহ ও নারী নির্যাতন প্রতিরোধে বলিষ্ঠ ভূমীকা রাখার অবদান স্বরুপ সেরা মিডিয়া হিসাবে প্রথম পুরস্কার প্রদান করা হয়। আগামী দিনেও মানুষকে আনন্দ দিবে বলে তিনি জানান সবং সকলের কাছে দোয়া প্রার্থী এই গুনি শিল্পী।