আজ ভেলেন্টাইনস ডে।
https://www.obolokon24.com/2015/02/-post14_14.html
আজ
১৪
ফেব্রুয়ারি
বিশ্ব
ভালোবাসা
দিবস
বা
ভেলেন্টাইনস
ডে। পাশ্চাত্যে
এই
দিবস
পালিত
হয়ে
আসছে
শত
শত
বছর
ধরে। বেশকিছু
বছর
ধরে
পাশ্চাত্যের
এই
সংস্কৃতি
অনুপ্রবেশ
করেছে
আমাদের
দেশেও। অনেকটা
মহা
ধুমধামে
এখানেও
পালিত
হয়
ভালোবাসা
দিবস।
ইতিহাসবিদদের মতে, দুইটি প্রাচীন রোমান প্রথা থেকে
এই উৎসবের সূত্রপাত। এক খ্রিস্টান পাদ্রী ও চিকিৎসক ফাদার সেন্ট ভ্যালেন্টাইনের নামানুসারে দিনটির নাম 'ভ্যালেন্টাইনস ডে' করা হয়। ২৭০ খ্রিস্টাব্দের ১৪ ফেব্রুয়ারি খ্রিস্টানবিরোধী রোমান সম্রাট গথিকাস আহত সেনাদের চিকিৎসার অপরাধে সেন্ট ভ্যালেন্টাইনকে মৃত্যুদ- দেন। মৃত্যুর আগে ফাদার ভ্যালেন্টাইন তার আদরের একমাত্র মেয়েকে একটি ছোট্ট চিঠি লেখেন, যেখানে তিনি নাম সই করেছিলেন 'ফ্রম ইওর ভ্যালেন্টাইন'। সেন্ট ভ্যালেন্টাইনের মেয়ে এবং তার প্রেমিক মিলে পরের বছর থেকে বাবার মৃত্যুর দিনটিকে ভ্যালেন্টাইনস ডে হিসেবে পালন করা শুরু করেন। যুদ্ধে আহত মানুষকে সেবার অপরাধে মৃত্যুদ-ে দ-িত সেন্ট ভ্যালেন্টাইনকে ভালোবেসে দিনটি বিশেষভাবে পালন করার রীতি ক্রমে ক্রমে সারা বিশ্বে ছড়িয়ে পড়ে।
একই ঘটনা নিয়ে ইতিহাসবিদদের মধ্যে আবার কিছুটা ভিন্নমতও আছে। তা হলো খ্রিস্টান ধর্ম প্রচারের অভিযোগে রোমান সম্রাট দ্বিতীয় ক্রাডিয়াস পাদ্রী ও চিকিৎসক সেন্ট ভ্যালেন্টাইনসকে বন্দি করেন। কারণ তখন রোমান সাম্রাজ্যে খ্রিস্টান ধর্ম প্রচার নিষিদ্ধ ছিল। বন্দি অবস্থায় তিনি জনৈক কারারক্ষীর দৃষ্টিহীন মেয়েকে চিকিৎসার মাধ্যমে সুস্থ করে তোলেন। এতে সেন্ট ভ্যালেন্টাইনের জনপ্রিয়তার প্রতি ঈর্ষান্বিত হয়ে রাজা তাকে মৃত্যুদ- দেন। সেইদিন ১৪ ফেব্রুয়ারি ছিল। অতঃপর ৪৯৬ খ্রিস্টাব্দে পোপ সেন্ট জেলাসিউও প্রথম জুলিয়াস ভ্যালেন্টাইনস স্মরণে ১৪ ফেব্রুয়ারি ভ্যালেন্টাইনস দিবস ঘোষণা করেন।
পূর্বোক্ত ইতিহাসে বলা হচ্ছে, দিনটি বিশেষভাবে গুরুত্ব পাওয়ার পেছনে রয়েছে আরো একটি কারণ। সেন্ট ভ্যালেন্টাইনের মৃত্যুর আগে প্রতিবছর রোমানরা ১৪ ফেব্রুয়ারি পালন করত 'জুনো' উৎসব। রোমান পুরানের বিয়ে ও সন্তানের দেবী জুনোর নামানুসারে এর নামকরণ। এই দিন অবিবাহিত তরুণরা কাগজে নাম লিখে লটারির মাধ্যমে তার নাচের সঙ্গীকে বেছে নিত। ৪০০ খ্রিস্টাব্দের দিকে রোমানরা যখন খ্রিস্টান ধর্মাবলম্বীতে পরিণত হয়, তখন 'জুনো' উৎসব আর সেন্ট ভ্যালেন্টাইনের আত্মত্যাগের দিনটিকে একই সূত্রে গেঁথে ১৪ ফেব্রুয়ারি 'ভ্যালেন্টাইনস ডে' হিসেবে উদ্যাপন শুরু হয়। কালক্রমে এটি সমগ্র ইউরোপ এবং ইউরোপ থেকে সারা বিশ্বে ছড়িয়ে পড়ে।
ইতিহাসবিদদের মতে, দুইটি প্রাচীন রোমান প্রথা থেকে
এই উৎসবের সূত্রপাত। এক খ্রিস্টান পাদ্রী ও চিকিৎসক ফাদার সেন্ট ভ্যালেন্টাইনের নামানুসারে দিনটির নাম 'ভ্যালেন্টাইনস ডে' করা হয়। ২৭০ খ্রিস্টাব্দের ১৪ ফেব্রুয়ারি খ্রিস্টানবিরোধী রোমান সম্রাট গথিকাস আহত সেনাদের চিকিৎসার অপরাধে সেন্ট ভ্যালেন্টাইনকে মৃত্যুদ- দেন। মৃত্যুর আগে ফাদার ভ্যালেন্টাইন তার আদরের একমাত্র মেয়েকে একটি ছোট্ট চিঠি লেখেন, যেখানে তিনি নাম সই করেছিলেন 'ফ্রম ইওর ভ্যালেন্টাইন'। সেন্ট ভ্যালেন্টাইনের মেয়ে এবং তার প্রেমিক মিলে পরের বছর থেকে বাবার মৃত্যুর দিনটিকে ভ্যালেন্টাইনস ডে হিসেবে পালন করা শুরু করেন। যুদ্ধে আহত মানুষকে সেবার অপরাধে মৃত্যুদ-ে দ-িত সেন্ট ভ্যালেন্টাইনকে ভালোবেসে দিনটি বিশেষভাবে পালন করার রীতি ক্রমে ক্রমে সারা বিশ্বে ছড়িয়ে পড়ে।
একই ঘটনা নিয়ে ইতিহাসবিদদের মধ্যে আবার কিছুটা ভিন্নমতও আছে। তা হলো খ্রিস্টান ধর্ম প্রচারের অভিযোগে রোমান সম্রাট দ্বিতীয় ক্রাডিয়াস পাদ্রী ও চিকিৎসক সেন্ট ভ্যালেন্টাইনসকে বন্দি করেন। কারণ তখন রোমান সাম্রাজ্যে খ্রিস্টান ধর্ম প্রচার নিষিদ্ধ ছিল। বন্দি অবস্থায় তিনি জনৈক কারারক্ষীর দৃষ্টিহীন মেয়েকে চিকিৎসার মাধ্যমে সুস্থ করে তোলেন। এতে সেন্ট ভ্যালেন্টাইনের জনপ্রিয়তার প্রতি ঈর্ষান্বিত হয়ে রাজা তাকে মৃত্যুদ- দেন। সেইদিন ১৪ ফেব্রুয়ারি ছিল। অতঃপর ৪৯৬ খ্রিস্টাব্দে পোপ সেন্ট জেলাসিউও প্রথম জুলিয়াস ভ্যালেন্টাইনস স্মরণে ১৪ ফেব্রুয়ারি ভ্যালেন্টাইনস দিবস ঘোষণা করেন।
পূর্বোক্ত ইতিহাসে বলা হচ্ছে, দিনটি বিশেষভাবে গুরুত্ব পাওয়ার পেছনে রয়েছে আরো একটি কারণ। সেন্ট ভ্যালেন্টাইনের মৃত্যুর আগে প্রতিবছর রোমানরা ১৪ ফেব্রুয়ারি পালন করত 'জুনো' উৎসব। রোমান পুরানের বিয়ে ও সন্তানের দেবী জুনোর নামানুসারে এর নামকরণ। এই দিন অবিবাহিত তরুণরা কাগজে নাম লিখে লটারির মাধ্যমে তার নাচের সঙ্গীকে বেছে নিত। ৪০০ খ্রিস্টাব্দের দিকে রোমানরা যখন খ্রিস্টান ধর্মাবলম্বীতে পরিণত হয়, তখন 'জুনো' উৎসব আর সেন্ট ভ্যালেন্টাইনের আত্মত্যাগের দিনটিকে একই সূত্রে গেঁথে ১৪ ফেব্রুয়ারি 'ভ্যালেন্টাইনস ডে' হিসেবে উদ্যাপন শুরু হয়। কালক্রমে এটি সমগ্র ইউরোপ এবং ইউরোপ থেকে সারা বিশ্বে ছড়িয়ে পড়ে।